পাতা:প্রবাসী (দশম ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫২২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Ко о о KSBBBSL BBS BBB KSBBB SKKSK S KSKELLg S তিনি বলেন যে এই সকল ভারতীয় ছাত্র আমেরিকার শ্ৰেষ্ঠ ছাত্রদের সঠিত একসঙ্গে কাজ করিয়া আমাদিগকে ভারতবাসীর বুদ্ধির উৎকর্ষ দেথাক্ট৭ে-বাস্তবিক ইতিমধ্যেই Cototo onto of otte, “indeed they have অবং তাঙ্কার ভারতবর্ষে নিজ নিজ অর্জিত বিদ্যা লষ্টয়া আসিয়া স্বদেশেরও মঙ্গলসাধনা already begun to show us” করবে। সাণ্ডারল্যাও সাহেব বলেন যে ভারতবর্ষের লোকদের যে সকল বিজ্ঞান প্রভৃতি শিখা আবগুক, সেই সকল বিজ্ঞান, কলকারখানার কাজ ও শিল্প শিখিবাব শিক্ষালয় আমেরিক অপেক্ষ আর কোথাও ভাল নাক্ট । জাপানের ও চীনদেশের শত শত ছাত্র আমেরিকা যাইতেছে । গিয়াছে । তিনি আমেরিকার ও ভারতবর্ষের কল্যাণার্থ , আশা করেন যে ভারতবর্ষ হক্টতে শত শত ছাত্র আমেরিকায় শিক্ষালাভার্থ যাইবে । মৈত্রেয় মঙ্গাশয় আমেরিকায় যে যে স্থানে যে যে বিষয়ে বক্তৃত করেন, তাছা বিস্তারিতভাবে লিখিবার স্থান নাই। ব্ৰাহ্মসমাজের কথা ছাড়া তিনি প্রধানতঃ “আমেরিকার প্রতি ভারতের ধৰ্ম্মবিষয়ক বার্তা,” “ভারতবাসীর চক্ষে ইমাসন,” “জগতের ভবিষ্যৎ ধৰ্ম্ম, ও ভারতবর্ষ তৎপক্ষে কি উপকরণ যোগাইতেছেন," “আধ্যাত্মিক প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতার সহিত তত্ত্ববিদ্যার সম্বন্ধ," প্রভৃতি বিষয়ে বক্তৃত করেন। তাছার কার্য্য সম্বন্ধে সাওরেল্যাও সাহেবের মতের তাৎপর্য্য নীচে দেওয়া গেল । “আমেরিকায় মৈত্রেয় মহাশয় যে কার্য্য করিয়াছেন তাহা স্মরণীয় হঠয়া থাকিবে । তিনি যেখানে গিয়াছেন সেখানেই তাহার গভীর চিস্তা, বিস্তৃত সাহিত্যিক জ্ঞান এবং ইংরাজী লিখিবার ও বলিবার শক্তি, এবং গভীর আধ্যাত্মিকতার দ্বারা শ্রোতাদের মনে তিনি যে ভাবের উদ্রেক করিয়া দিয়াছেন, তাহ সহজে মুছিয়া যাইবে না। র্তাচার কথা শুনিয়া সকলেরই মনে ভারতের চিন্তা, ভারতের ধৰ্ম্ম, ভারতের আদর্শ সম্বন্ধে নূতন জিজ্ঞাসা ও অনুসন্ধিৎসা জন্মিয়াছে। তিনি আরও বেশী দিন থাকিতে না পারায় আমাদের মনে খেদ রহিয়া গেল। আশা করি ইহাষ্ট তাহার শেষ আমেরিকা-দর্শন নছে ।” প্রবাসী—ফান্তন, ১৩১৭ ১০ম ভাগ, ২য় খণ্ড প্রকাগু বক্তৃতায় এবং অপ্রকাশু কথাবার্তায় যেখানেই সুযোগ পাইয়াছেন, সেখানেই হেরম্ববাবু ভারতের শিক্ষাবিষয়ক অভাব মার্কিনদিগকে জানাইয়াছেন। সাণ্ডারল্যাণ্ড সাহেব বলেন, যে, আমেরিকার লক্ষপতি ও ক্রোড়পতির স্বদেশে বিদেশে শিক্ষার জন্ত কত টাকাই না দিতেছেন ; তাহারা ভারতবর্ষের জন্ত কিছু করেন না কেন ? তিনি আরও বলেন, “আমাদের এত টাকা আছে ; মৈত্রেয় মহাশয়ের সিটি কলেজের জন্ত যত টাকা তিনি চান, তাহা তুলিবার পক্ষে নিশ্চয়ই আমাদের তাঙ্গকে সাহায্য করা উচিত ।” ক্টঙ্ক কয় ত অনেকে জানেন না যে সিটি কলেজ এখন ছাত্রসংখ্যা হিসাবে ভারতবর্ষের বৃহত্তম কলেজ । * ইঙ্গার কেবল মাত্র কলেজবিভাগে—-এবং কলেজ বলিতে প্রকৃত প্রস্তাবে কেবল কলেজবিভাগষ্ট বুঝা উচিত- নয় শত চুরাশি জন ছাত্র আছে । ভারতের অন্যান্ত কোন কোন কলেজে, আইন পড়াইবার শ্রেণী বা স্কুলবিভাগ লইয়া, ঠত অপেক্ষা অধিক ছাত্র আছে । কিন্তু কেবল কলেজে আব কোথাও এ ছাত্র নাই । এষ্ট কলেঞ্জের বিশেষত্ব এক্ট যে ইহা কোন কালেক্ট কোন ব্যক্তিবিশেষের সম্পত্তি ছিল না, এখনও নাই ; ইহার সমুদয় আয় কেবল ইহার বক্ষ ও উন্নতির জন্য খরচ করা হয় এবং চিরকালই হইয়াছে । কলিকাতার অন্ত কোন বেসরকারী কলেজ সম্বন্ধে ঠিক এ কথা বলা চলে না। এখন অবশু বিশ্ববিদ্যালয়ের নুতন নিয়ম অনুসারে কোন স্কুল বা কলেজ ব্যক্তিবিশেষের সম্পত্তি বা আয়ের উপায় হইতে পারে না। কাৰ্য্যতঃ এই নিয়ম প্রতিপালিত হইতেছে কিনা, ভণনি না । যাহা হউক, সিটি কলেজ প্রধানতঃ ছাত্রদত্ত সামান্ত বেতন দ্বারা এষ্ট উন্নত অবস্থায় পৌছিয়াছে। আমরা এইরূপই জানি । ভ্রম হষ্টয়া থাকিলে পাঠকগণ সংশোধন কfরবেন । বৰ্ত্তমান বর্ষের ৯ই ফেব্রুয়ারী সিটি-কলেজের ভিন্ন ভিন্ন শ্রেণীর ছাত্র সংখ্যা নীচে দেওয়া গেল । প্রথমবাধিক শ্রেণী <a> 哥可日 चिडीघ्नवांशिक ¢e|5 ৪৮৮ জন । তৃণয়ৰাৰ্ষিক শ্রেণী ** ●a I চতুর্থবাধিক শ্রেণী : : ৮ জন । সমস্ত কলেজে ৯৮৪ জন ।