سرا به লিথিয় ভাষাপ্রয়োগ সম্বন্ধে নৈপুণ্য ও অভিজ্ঞতা জন্মিলে ভাষার অস্তনির্গঠত যুক্তিসমূহ বিশ্লেষণ করিয়া দেখিতে ক্তক্টলে । যাক্টয়া, ভাষা ব্যবহার করিতে অভ্যাস করিয়া এবং ভাষার প্রয়োগ দেখিয়া ভাষার মধ্যে যে বাক্যরচনা-প্রণালী অবলম্বিত হইয়াছে যুক্তির দ্বারা সেই প্রণালীর আলোচনা করিয়া নিয়মসমূহ বা বৈয়াকরণিক প্রথা আবিষ্কার করিতে হইবে । ব্যাকরণ ভাষার দ্যায়শাস্ত্র--ঈeা আবিষ্কাব কবিবার জিনিষ, প্রয়োগ করিবার জিনিষ নহে। ভাষাশিক্ষার জন্ত ইহার কোন প্রয়োজন নাই । দ্যায়শাস্ত্রের বলিয়া ইহার স্বতন্ত্র আলোচনা সঙ্গত । অন্তান্ত ভাষা শিক্ষা করিতে হইলে ও মাতৃভাষা শিক্ষার প্রণালীই অবলম্বন করিতে হুইবে । সেই ভাষাকে মাতৃ ভাষাব দ্যায় মনে করিয়া সকল বিষয়ে মাতৃভাষা শিক্ষা ভাষা শিক্ষা করিতে যাইয়া, ভাষা ব্যবহার করিতে এক অঙ্গ ও মাতৃভাষায় অপলম্বিত প্রণালী গ্রহণ করিলে ইষ্টবে। সকলেই লিখিতে ও পড়িতে শিক্ষা করিবার পূৰ্ব্বেই নিজ মাতৃভাষায় কথা কহিয়া ভাব প্রকাশ করে । অন্যান্ত ভাষাতেও সেক্টরূপ নিজ মনোগত ভাল প্রকাশ করিবার চেষ্টা করিতে শব্দশিক্ষা গৌণ রাখিয়া প্রথম চইতেই সেই ভাষাতে কথা বলিতে শিক্ষা করিতে হইবে । নেষ্ট ভাযার বর্ণমালার সহিত পরিচিত হইবার পূৰ্ব্বেষ্ট সেক্ট ভাষায় বাক্য রচনা করিতে হইবে, সেই ভাষায় বাক্যগুলি শুনিয়া সেই ভাষায় ভাব প্রকাশ করিবাব যে বিশেষ প্রণালী আছে, যে স্বতন্ত্র উপায়ে সেই ভাষাভাষী সমাজ বাক্যবচনা ও পদযোজনা করিয়া থাকে, ঠিক সেই প্রণালীর সঠিত সম্যকৃ পরিচিত হইয়। তাঙ্গার সাহায্যে নিজের প্রয়োজনমত বাক্যরচনা শিক্ষা করিতে চঈলে । কেবলমাত্র কোন একবষয়েই সেই প্রণালী প্রয়োগে সন্তুষ্ট না থাকিয়া জগতের প্রত্যেক বিষয়েষ্ট জ্ঞান ও পিচার শক্তিব বিকাশানুসারে ব্যবহার করিতে হইবে । প্রথমে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অসম্বদ্ধ এবং স্থলভাগ প্রকাশ করিতে হক্টলে । শুনিয়া উচ্চারণ করিতে হইলে । অভ্যস্ত হইয়া ক্রমশঃ জটিল, সুসম্বন্ধ ও সূক্ষ্মভাৰ প্রকাশ করিতে শিক্ষা করিতে কষ্টবে । এই উপায়ে ক্রমশ: সেই ভাষায় বাক্যরচনা করিয়া প্রবন্ধ ও প্রবাসী—কাৰ্ত্তিক, >○> n [ ১০ম ভাগ, ২য় খণ্ড লাভের ASAAAAS AAASASAAAAASA SAASAASSAAAASSSS S S s -است. او به همراه ۳ به همهه সাহিত্যের ভাষায় অধিকার চেষ্টা করিতে হইবে । এইরূপে ভাষায় প্রবেশ লাভের পর ভাষার নিয়ম, ইতিষ্ঠাস এবং সাহিত্য পু চতিষ্ঠাসের সহিত পরিচিত হওয়া উচিত । কি মাতৃভাষা কি অন্যান্য ভাষা, যে কোন ভাষা শিক্ষা কবিতে চইলে সৰ্ব্বদা বিশেষ ভালে মন রাথিতে চঈবে যে, ভাষা শিক্ষা মনের প্রথমতঃ ভাষা ও সাহিত্য তুষ্টট স্বতন্ত্র পদাৰ্থ । করা এবং সাহিত্য শিক্ষা করা ভাব প্রকাশ করিতে পারিলেই ভাষার কার্য্য সিদ্ধ ভইল । এই ভাল প্রকাশ যাহার দ্বারা অতি সুন্দর রূপে সম্পন্ন হইতে পাধে সেই উপায়ষ্ট সৰ্ব্বোৎক্লষ্ট সুতরাং ভাষা শিক্ষায় প্রবৃত্ত হইয়া শিক্ষার্থীকে সেই উপায় গুলিব সচিন্তুষ্ট পরিচিত চক্টতে হঠপে । সব্বোৎকৃষ্ট প্রণালীতে মনের ভাব এক ক্ট লিষয় নহে । ভাধা । প্রকাশ করিতে পারিলেঙ্গ সৰ্ব্বোৎকৃষ্ট ভাষা পালঙ্গার করা BBS BBB BB BB BBB BBBB SBBB BBBB BBB হয় না। নিকষ্ট ভাবসমূহ ও উৎকৃষ্ট ভাষার ভিতর দিয়া প্রকাশিত হইতে পারে । এই ভাবসমূহষ্ট সাহিত্যের উপাদান । উচ্চ অঙ্গের উৎকৃষ্ট ভাবসমূহ শিক্ষা করিণেই উচ্চ সাহিত্য শিক্ষা করা হয় । দিয়া বিশদরূপে প্রকাশিত হইতে পারে, আবার অস্পষ্টউৎকৃষ্ট ভাল হঠলেই ভাষা উৎক্লষ্ট ছয় না । অতিক্ষন্দর ভালসমূহ ও নিরষ্ট ভাষায় প্রকাশিত চক্টতে পারে সুতরাং ভাবের ক্রম বিকাশের ফলে সাহিত্যের পুষ্টি, ভাব প্রকাশের উপায়ের ভাষা ও সাঙ্গিত্যের এক্ট সাহিত্য ভাষার ভিতর ভাবেও প্রকাশিত হইতে পারে । ক্রমবিকাশের ফলে ভাষার উৎকর্ষ। গতি তুষ্ট বিভিন্ন পন্থা অনুসরণ করে । দ্বিতীয়তঃ ভাষা শিক্ষা করিবার জন্ত বাক্য রচনা করিতে যাঠয়া চিন্তাশক্তির বিকাশোপযোগী যে যে ভাব, সমুহ প্রকাশ করিতে শিক্ষা করা হয় তাঙ্গর দ্বারা সেই সঙ্গে সঙ্গেই সাহিত্যে ও প্রলেশলাভ হইয়া থাকে । এইরূপ যুগপৎ ভাষা ও সাহিত্য শিক্ষার পরে যে অবস্থায় ভাষায় ব্যুৎপত্তি জন্মিয়াছে বলিয়া আশা করা যায় সেই অবস্থায় মুখ্যভাবে সাহিত্য শিক্ষার জন্ত স্বতন্ত্র ব্যবস্থা কমিয়া ভাষার নিয়ম ও ইতিহাস শিক্ষা করিবার জন্য ভিন্ন বন্দোবস্ত করা
