পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/১০১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কাতিক দেবী একটিও শিব অঁাকেননি, এজন্তে তাকে আমি শ্রদ্ধা করি। আর এজন্তে তার যদি বিশেষ একটি পূর্থিব ফললাভ ন-ই হয়, আমি তাতে অস্তুতঃ দুঃখিত হব না। তবু তিনি শিব অঁাকলে তার একটা মানে বোঝা যেত, দেশশুদ্ধ আর্টিষ্ট ছেলে হঠাং কি কাম্যফল আশা ক’রে যে দল বেঁধে শিব-গড়াতে মন ফিল এট: ঐতিহাসিক গবেষণার বিষয় নয়। যদি সে-কাজে লাগিয়ে দেওয়া যেত ।” স্বভদ্র কহিল, “শিবই হোন আর বুদ্ধই হোন, আসলে ব্যাপারটা একই। ষার স্ত্রাকৃছে তার শৈব৪ নয়, বৌদ্ধও নয়, অথচ তারা শিব আর বুদ্ধ ছাড়া আরকিছু অঁাকৃছে না, এই জিনিষটাকে আমি বুঝতে চাচ্ছি। আমার মনে হয়, আমাদের জাত্তের শারীরিক অস্বাস্থ্য অনেকটাই এই মনোভাবের মূলে। যতখানি উদ্ধৃত্ত উদ্যম মান্তষের থাকুলে তার পক্ষে সত্যকারের শিল্পগুষ্টি সম্ভব হয়, আমাদের তা নেই। নিতান্ত জীবনধারণের জন্যে যতটুকু মেহনং দরকার তা ক’রেই আমরা স্থাপিয়ে যাই । সেজন্তে দেখতে পাই বাংলাদেশের ঘরবাড়ী নিতান্থই ঘরবাড়ী, সেগুলি কোনো হিসেবেই আর্কিটেকচার’ নয়। যার বাড়ী তৈরি করে, কোনোরকমে চারটে নেয়ালের ওপর একটা ছাত চাপিয়েই তাদের দম ফুরিয়ে স্থায় । আমাদের নৌকোগুলো কেবলমাত্র নৌকোই, তাতে ক’রে এপার-ওপার করাই চলে, কোনো রসতীর্থের সন্ধানে সেগুলোকে নিয়ে বেরিয়ে পড় যায় ন: বৌদ্ধযুগের যে শিল্পসম্পকে উত্তরাধিকার-স্থয়ে আমরা পেয়েছি, সম্প্রতি তাই নাড়াচাড়া ক’রেই আমাদের চলছে, আর চলবেও ততদিন যতদিন আমাদের জাভের স্বাভাবিক স্বাস্থ্য প্রচুর ন। ফিরে আসছে। রুগ্ন মানুষকে দিয়ে আর্ট হয় না, আর রুগ্ন মাহুষের জন্তে ও আর্টের চেয়ে কুইনিনের প্রয়োজন বেশী, এ ত আমর: সকলেই ভাল ক’রে জানি।” অজয় সচরাচর বিমান এবং স্বভদ্রের এই-ধরণের তর্কযুদ্ধে যোগ দিত না। কিন্তু ঐজিলা তাঙ্গাদের প্রত্যেকটি কথা অবহিত হইয়া শুনিতেছে দেখিয়! অ’জ চুপ করিয়া থাকিতে তাহার ভাল লাগিল না। কহিল, ইত, অজয়কে झट्न श्रृंखल Έν"? "বৌদ্ধযুগের মধ্যে আমাদের দেশের কালচারের আয়: রিপ-ভন-উইঙ্কলের মত ঘুমিয়ে পড়েছিল, নেড়ঙ্গর বৎসরের ঘূমভেঙে সেইখানেষ্ট আবার জেগে উঠছে – আমি এস্তে ত মোযের কিছু দেখতে পাই ন; । বৌদ্ধধৰ্ম্মকে অস্বীকার ক’রে একদিন ধে পাপ আমিরা করেছিলাম, দেড়ঃাজার বৎসর পরে হয়ত তার একটু প্ৰায়শ্চিত্ত করছি, মন কি ?” স্বভদ্র তর্ক তুলিয়া বলিল, “কিথ তুমি নিজেই এইরকম ক’ল্লে কোথাও একজায়গায় বলেছ, বৌদ্ধধৰ্ম্ম অনভিপ্রেন্থ:ক অতিক্রম করবার উপায় বলেছে, মাতুমকে ভার পরম fভপ্রেত বা তার সন্ধান ক্লিতে পারেনি। রোগমুক্তির ওষুধ দিয়েছে, মূস্থ শরীরের পথ-নিৰ্দেশ করতে পারেনি।" কথার শ্রোত ইঙ্গারপর প্রশ্বর-ধারায়ু বঙ্গিতে লাগিল । কয়েক মূহূৰ্ত্ত আগে কুষ্ঠিত সঙ্কোচের অতিশয্যে যে পলাই বার উপক্রম করিতেছিল, সেই অঞ্জয় এখন কেবল ধে, ঐঞ্জিলাকেই আর লক্ষ্ম করিল না তাহ! নহে, হ: !? চতুষ্পাশ্বকেও সম্পূর্ণভাবে বঙ্গ করিল। অস্তরের এমনসমস্ত গল্পীর অনুভূতিকে ব্যক্ত করিল যেগুলিকে ইঞ্জিপূৰ্ব্বে নিজেও নিক্তের কাছে স্পষ্ট করিয়া স্বীকার কপ্লিৱে কুষ্ঠা বোধ কবিয়াছে। এমন-সমস্ত্র অপূৰ্ব্ব আশার কথ। BBBBB BB BBB BB BB BBB BB BBBB BBBB BB BB BBBS BB B BBBB BSukk S 00k BBSBt KBB BBD DBS BSBB BBSB BBBS বলিয়াই নিজে এতকাল সে বিশ্বাস করি । অজয়ের সঙ্গে মন্দিরার পিতার চেষ্টারার সঙ্গের কথাট। ঐন্দ্রিল; ইতিমধ্যে কোনও একদিন শুনিয়াড়িল । B BBBBBBS BBBBS BD B BBBBB BBDD D £ ৫ হামিলে হরহ কতকট; সেক্টরঞ্চম জানি না । so BBBSD BBB BB BBBB BD DSBJDS D BBS হয় ন; । এই ত বয়স কিন্তু, ববি, কি গঞ্জীর । অজয় ভগন বলিত্তে ঢাহিতেছিল, বুদ্ধদেব এটা বুপিঃছিলেন যে সুস্থ শরীরের পথা নির্দেশ করিয়া না দিলেও ক্ষতি নাই, সেট নিজের প্রয়োজনে এবং শক্তিতে নিজেই মাতুল সংগ্ৰহ করিয়া থাকে। চিকিৎসার প্রয়োজন একমাত্ৰ অসুস্থের জন্থই । দেশের চিস্থর কৰ্ম্মে ব্যবস্থারে তখনকার