পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/১১২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ఫి$ ডিম দিয়ে ছবি আঁকতে হ’লে সব রঙই গুড়ে হওয়া চাই । ডিমের হলদে অংশটুকু নিয়ে তাতে আধাআধি জল দিয়ে বেশ ক’রে মিশিয়ে গুড়ো রঙের সঙ্গে মেড়ে ছবি অঁাকতে হয়। দেওয়াল-চিত্র আঁকবার সময়ে সৰ্ব্বদা ৮ । নিৰ্ব্বাণ যতখানি রং গোলা দরকার তার চেয়ে একটু বেশী পরিমাণে গোলা উচিত। তা না হ’লে একটু রং কম হ’লে পরে ঠিক ঐ রং তৈরি করলেও সহজে এক ভাবে মিশ পেতে চায় না, হয়ত একটু গাঢ় বা পাতল হয়ে যায়। প্রথম ছবিটাতেই আমাদের প্রত্যেককে নানা দিক দিয়ে একটু বেগ পেতে হয়েছিল। ডোমের মধ্যে চার জনে এক সঙ্গেই কাজ স্বরু করি। কাজের সময় সৰ্ব্বদা ৩• • মোমবাতি জোরের চারটি বৈদ্যুতিক আলোকে কাজ করতে হত। বাইরে কখন রোদ ওঠে, বৃষ্টি হয় তার কিছুই জানতে পারতাম না। ডোমের দেওয়াল লম্বীয় ও খাড়ায় বাকী ব’লে আঁকবার ভয়ানক অসুবিধা হ’ত। দেওয়ালের উপরকার দিকটা একেবারে মাথার উপর উবু হয়ে থাকায় উপরে তাকিয়ে তাকিয়ে ঘাড়ে ভীষণ ব্যথা হ’ত । ছবির ব্যাকগ্রাউণ্ড ২৪ ক্যারাট সোনার পাতলা পাতায় করা হয়েছিল ব'লে ছবিগুলো বেশ জমকাল দেখতে হয়েছিল। শুধু ডোমের ব্যাকৃগ্রাউণ্ডে প্রায় হাজার টাকার সোনার পাত লেগেছিল। Sకురీశీు আমাদের এই বৃহদায়তন কাজ দেখে ঐ দেশীয় অনেক শিল্পী জিজ্ঞাসা করতেন এর পূৰ্ব্বে জামরা কখনও ७उदए छ्दि बैंकदांब्र ८5छे क८ब्रहि क्-िनां । डांब्राउँौञ्च শিল্পীরা ত চিরদিনই ছোট ছোট বইয়ের পাতায় বা ঐ সব ধরণের ছবি একেছে ৷ উত্তরে আমাদের বলতে হ’ত, অজস্তা বা বাঘগুহার প্রাচীরগাত্র প্রসাধনে ভারতীয় চিত্রকলায় বড় ছবি আঁকবার প্রমাণ দিচ্ছে। আমরা বড় ছবি আঁকবার স্থযোগ পেলেই অঁাকতে পারি এটা স্বম্পষ্ট হয়েছে। বিলাতের কতকগুলি দল যারা ভারতের শিল্পকে বিশেষ ভাবে আলোচনা করে তারা ভিন্ন সাধারণের মধ্যে ইণ্ডিয়ান আর্ট বললেই ভাবে সেই পুরানো মোগল বা কাংড়া স্কুল ; কিন্তু আধুনিক নিউ বেঙ্গল স্কুল বা পূজনীয় অবনীন্দ্রনাথের স্কুলের কথা কেউ জানেই না। বোম্বে স্কুলের নাম বরং কেউ কেউ জানে কারণ একটু বিলাতী ঘোষ ও কিছু প্রপাগাণ্ডার জন্তে । আমার মনে হয় আজকাল আমাদের দেশে র্যারা শিল্পসমালোচক তারা শুধু প্রাচীন শিল্প নিয়েই বেশী আলোচনা করলেন, আর বই লিখলেন, কিন্তু আধুনিক শিল্পেরও যে তেমনি একটা আলোচনা হওয়া দরকার তা কেউ ভাবলেন না। এই শিল্পবস্তুই আবার ৩০০/৪০০ বছর পরে যখন ধ্বংসাবশেষ অবস্থায় পাওয়া যাবে তখন তার ইতিহাস খোজবার জন্যে এলোমেলো হাতড়াতে হবে । এই ধরণের উদাহরণ আমাদের দেশে বিরল নয়। অজন্তা বা বাঘগুহার চিত্রের পর থেকে রাজপুত, কাংড়া স্কুল পৰ্য্যন্ত মধ্যে কি ভাবে ভারতীয় আর্টের ধারা চলে এসেছে তার সঠিক খবর আজও আমরা ভাল ক’রে জানিনে। যদি সাময়িক শিল্পের ইতিহাস লিখবার একটা <यंषीं थांकङ, डांट्'cज यांख जांभब्रां श्रांभां८मब्र 6मएलब्र অনেক লুপ্ত শিল্পের খবর ও অক্ষণ-পদ্ধতি জানতে পারতাম । আমাদের ষাওয়ার পর এবং শিল্পী সারদা উকিলের ছবির প্রদর্শনী হওয়াতে এখন নিউ বেঙ্গল স্কুলের খবর কেউ কেউ জানতে পেরেছে। তবে পূজনীয় অবনীন্ত্রনাথের, ननालांण रुश्द्र ७द९ अनिङ झांजशांब्र ७ अछ छांज खांज শিল্পীদের কাজও ঐখানে প্রদর্শনী ভাবে দেখান একান্ত