পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/১৭২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

$69 সংখ্যক আসন দেওয়াই ভাল। বঙ্গীয় প্রাদেশিক হিন্দুসম্মেলন তাছাতে রাজী আছেন। ডাক্তার মুঙ্গে, প্রয়োজন হইলে, তাহাদিগকে হিন্দুদের শতকরা এক শত আসনই ছাড়িয়া দিতে প্রস্তুত । यदशैं, “यबनाङ” cथंबैौब्र ८लांकनिगं८क जख्हे कब्रां হিন্দুসমাজের কল্যাণের জন্ত আবশ্যক। কিন্তু তাহাজের সহিত অল্প জাতের হিন্দুদের বুঝাপড়া হইয়া গেলেই, সরকারী ভাগবাটোয়ারার অন্ত সব অংশ অনুমোদন করা চলিবে, কেহ যেন এরূপ মনে না-করেন। সমগ্র সরকারী নিম্পত্তিটার দোষ আমরা আগে দেখাইয়াছি। মঙ্গাত্মা গান্ধীও ব্রিটিশ মন্ত্রীদের সহিত পত্রব্যবহারে তাহা দেখাইয়াছেন। °8ੇ। আশ্বিন" মহাত্মা গান্ধীর অনশন-ব্রত গ্রহণ উপলক্ষ্যে রবীন্দ্রনাথ সম্প্রতি শাভিনিকেতনে যাহা বলিয়াছেন, তাহা “৪ঠা জাম্বিল” নাম দিয়া পুস্তিকার আকারে মুদ্রিত হইয়াছে। প্রবাসীতে প্রকাশের জন্ত তাহা প্রাপ্ত হইয়া কৃতজ্ঞতার সহিত তাহা নীচে মুজিত করিতেছি। “স্বর্ঘ্যের পূর্ণগ্রাসের লগ্নে অন্ধকার যেমন ক্রমে ক্রমে দিনকে আচ্ছন্ন করে তেমনি আজ মৃত্যুর ছায়া সমস্ত দেশকে আবৃত করচে। এমন সৰ্ব্বদেশব্যাপী উৎকণ্ঠা ভারতের ইতিহাসে ঘটেনি, পরমশোকে এই আমাদের মহৎ সাশ্বনা। দেশের আপামর সাধারণকে আজকের দিনের বেদন স্পর্শ করেচে। ধিনি স্বদীর্ঘকাল দুঃখের তপস্তার মধ্য দিয়ে সমস্ত দেশকে যথার্থভাবে গভীরভাবে আপন করে নিয়েচেন সেই মহাত্মা আজ আমাদের সকলের হয়ে মৃত্যুত্রত গ্রহণ করলেন। "দেশকে অস্ত্রশস্ত্র সৈন্তসামন্ত নিয়ে ধারা বাহুবলে অধিকার করে, যত বড়ো হোক না তাদের প্রতাপ, যেখানে দেশের প্রাণবান সত্তা সেখানে তাদের প্রবেশ অবরুদ্ধ। দেশের অন্তরে স্বচ্যগ্র পরিমাণ ভূমি জয় করবে এমন শক্তি নেই তাদের। অন্ত্রের জোরে ভারতবর্ধকে অধিকার করেচে কত বিদেশী কত বার। মাটিতে রোপণ করেচে S99ళు তাদের পতাক, আবার সে পতাকা মাটিতে পড়ে খুলো হয়ে গেছে । “অন্ত্রশস্ত্রের কাট-বেড়া দিয়ে যারা বিদেশে আপন স্বত্বকে স্থায়ী করবার স্বরাশা মনে লালন করে একদিন কালের জাহানে যে মুহূর্ভে তার নেপথ্যে সরে দাড়ায় उषनई शं कांéद्र ख्धछrण भूशैफूड श्य छाप्नब शैडिंद्र আবর্জন। আর ধারা সত্যের বলে বিজয়ী তাদের আধিপত্য র্তাদের আয়ুকে অতিক্রম করে দেশের মর্থস্থানে বিরাজ করে। “দেশের সমগ্র চিত্তে ধার এই অধিকার তিনি সমস্ত দেশের হয়ে জাজ আরো একটি জয়যাত্রায় প্রবৃত্ত হয়েচেন চরম আত্মোৎসর্গের পথে। কোন দুরূহ বাধা তিনি দূর করতে চান, যার জন্তে তিনি এত বড়ো মূল্য দিতে কুষ্ঠিত হলেন না সেই কথাটি আজ আমাদের স্তন্ধ হয়ে চিন্তা করবার দিন । “আমাদের দেশে একটি ভয়ের কারণ আছে। যে পদার্থ মানসিক তাকে আমরা বাহিক দক্ষিণা দিরে স্কুলভ সম্মানে বিদায় করি। চিহ্নকে বড়ো করে তুলে সত্যকে খৰ্ব্ব করে থাকি। আজ দেশনেতার স্থির করেচেন ষে, দেশের লোকেরা উপবাস করবে। আমি বলি এতে দোষ নেই, কিন্তু ভয় হয় মহাত্মার্জী ষে প্রাণপণ মূল্যের বিনিময়ে সত্যকে লাভ করবার চেষ্টা ক’রচেন তার তুলনায় আমাদের কৃত্য নিতান্ত লঘু এবং বাহিক হয়ে পাছে লঙ্গ বাড়িয়ে তোলে। হৃদয়ের আবেগকে কোনো একটা অস্থায়ী দিনের সামান্ত দুঃখের লক্ষণে ক্ষীণ রেখায় চিহ্নিত করে কর্তব্য মিটিয়ে দেবার মতো দুর্ঘটনা যেন না ঘটে । “আমরা উপবাসের অম্বষ্ঠান করব, কেননা মহাত্মাজী উপবাস করতে বলেচেন, এই দুটোকে কোনো অংশেই যেন একত্রে তুলনা করবার মূঢ়তা কারো মনে না আসে। এ ছটো একেবারেই এক জিনিষ নয়। তার উপবাস সে তো অম্বষ্ঠান নয়, সে একটি বাণী, চরম ভাষার বাণী। মৃত্যু তার সেই বাণীকে সমগ্র ভারতবর্ষের কাছে, বিশ্বের কাছে ঘোষণা করবে, চিরকালের মতো। সেই বাণীৰেই যদি &इन कब्रां चांबांटनब्र कर्डबा झछ उठरद डों मृषांछिंडछांटब