পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/২৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কাতিক লীল। স্মরণ করাইবার এবং মন্দির অলঙ্কত করিবার জন্ত৷ উড়িষ্যায় যে বিষ্ণুপূজার ক্ষেত্রে এই পরিবর্তন কখন शूर्छिब्रांछ्लि डांशं कङक श्रृंब्रियां८१ वश्यांन कब्रा घाँझे८ङ পারে। জালালনাথে চতুভূজ নারায়ণ প্রতিষ্ঠিত। রেমুনার ক্ষীরচোরা গোপীনাথও চতুভূজ ; কিন্তু ऎ5भरब्रव्र झूहे छूछ *श्व कङ्ग, ७द९ नैौ८छब्र छ्झे छूख वरने । অর্থাৎ চতুভূজ নারায়ণ এখনও পুরাপুরি বংশীধারী ব্রজের রাখালবেশ ধারণ করেন নাই ; তিনি এখন আধা-বিষ্ণু, আধা-গোপাল । তারপর সত্যবাদীর সাক্ষীগোপাল দ্বিভূজ মুরলী-ধারী। বিষ্ণু-উপাসনার ক্ষেত্রে এই ষে ঘোর পরিবর্তন ইহার জন্ত চৈতন্তকে দায়ী করা যায় না, কেন-না, ক্ষীরচোরা গোপীনাথ এবং সাক্ষীগোপাল চৈতন্তের পূর্বেই প্রতিষ্ঠিত হইয়াছিল। ७हे थर्वविध्रटदब्र छछ भूगलभांन-विधञ्चe नांग्रैौ नरश् । কেন-না, চৈতন্ত যখন উড়িষ্যায় গিয়াছিলেন তখনও উড়িষ্যা মুসলমানের পদানত হয় নাই ; প্রবলপরাক্রান্ত প্রতাপরুদ্র তখন উড়িষ্যার রাজ। ভক্তেরা যাহাই মনে করুন, যাহারা মহিষমৰ্দ্দিনীকে আগমনীর গৌরীতে পরিণত করিয়াছিলেন এবং বিষ্ণুর বিগ্রহকে চক্র এবং গদা ছাড়াইয়া ব্রজের রাখালের মুরলী ধরাইয়াছিলেন র্তাহাদের চিত্ত এমন অবসর হইয়া পড়িয়াছিল যে, তাহাদের পক্ষে মহিষমৰ্দ্দিনী রণচণ্ডীর এবং গদা-চক্রধারী মধুকৈটভারি রণদেবতার ধারণা অসাধ্য হইয়া উঠিয়াছিল। হিন্দুচরিত্রের এইরূপ পরিবর্তনের কারণ কি ? আমি এখানে বাংলার এবং উড়িষ্যার হিন্দুর ইতিহাসের একটি অতি জটিল প্রশ্ন উত্থাপন মাত্র করিলাম। ভরসা করি চিন্তাশীল পাঠক-পাঠিকাগণ এই প্রশ্নটি বিচারাধীনে अश्न कब्रिट्वन । बाख्नौ हिन्दूत्व बडोरउ अक्नङिग्न কারণ এবং ভবিষ্যতে উন্নতির পথ স্থির করিতে হইলে এই প্রশ্নের মীমাংসা করিম্ব লওয়া আৰশুক । कृ८र्गीथ्णय ృరి উপসংহারে দুর্গামূৰ্ত্তির আর একটি লক্ষণের কথা তুলিব। এখনকার মা-ছৰ্গ হইতেছেন আগমনীর কন্যরূপিণী। কিন্তু উাহার নিজের যে মূৰ্ত্তি গঠিত হয় তাহা পুত্ৰকস্তাগণ লইয়া পিতৃগৃহে আগত দুহিতার মূৰ্ত্তি নহে, মহিষের বধোদ্যতা রণচণ্ডীর মূৰ্ত্তি। দেবী মহিষাস্বরের সহিত যুদ্ধ করিতে করিতে বাপের বাড়ি আসিয়া সেইপানে শেষ আঘাত প্রদান করিয়া মহিষকে বধ করিয়াছিলেন, এমন কথা প্রাচীন বা লৌকিক কোন শাস্ত্রে নাই । অথচ মূৰ্ত্তি তাহাই দেখায়। এই বিভ্রাটের কারণ, শাস্ত্রসম্মত পূজাপদ্ধতিতে মহিষমদিনীর ধানই আছে, কিন্তু আগমনীর দুর্গার পূজার কোন ব্যবস্থা নাই। সুতরাং ধানাচুসারেই মূল মূৰ্ত্তি গঠিত হুইয়া আসিতেছে। কিন্তু লক্ষ্মী, সরস্বতী, কাৰ্ত্তিক এবং গণেশের সহিত বাপের বাড়িতে আসিয়া মহিষাস্থর বধ-ব্যাপারটা অভিনয়ের মত দেখায়। ইহাতে ধ্যানের মহিষমৰ্দিনীর অবমাননা করা হয়। কিন্তু এ কথা এদেশে কেহই লক্ষ্য করেন না। আমরা পূৰ্ব্বপুরুষগণের নিকট হইতে যে-সকল অহুষ্ঠান উত্তরাধিকারী স্বত্ৰে পাইয়াছি শুধু ডাহা লইয়া যে বিভ্রাট বাধাইয়াছি তাহা নয়, ইউরোপীয়গণের অন্থগ্রহে বা অনুকরণে যে-সকল অহুষ্ঠান হাতে পাইতেছি বা গড়িতেছি তাহা লইয়াও কাজ না করিয়া অভিনয় করিতেছি। যে যাহাই বলুক, বিশ্বপতিকে মাতৃরূপে ধারণার প্রবৃত্তি বাঙালীর মঙ্গাগত ; স্বতরাং বাঙালী দুর্গোৎসব না করিয়া কখনই পরিবে না। কিন্তু সে যদি দেবীমাহায়্যের ভাবে অনুপ্রাণিত হইয়া মহিষমৰ্দিনীকে মহিষমৰ্দিনীর মত পূজা করিতে পারে তবে হয়ত দেবীর প্রসাদে সে লুপ্ত চিত্তবল এবং চরিত্রবল ফিরিয়া পাইতে পারে ; এবং তবে হয়ত আর সকল গুরুতর বিষয় লইয়া নিত্য অভিনয়ের রঙ্গমঞ্চ বাংলা দেশকে সে কৰ্ম্মক্ষেত্রে এবং ধৰ্ম্মক্ষেত্রে পরিণত করিতে পারে।