পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/২৮৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ক্ষমগ্রহায়ণ “বল কি হে? তোমার দেখছি ইতিহাসে নাম থেকে যাবে। তারও আগে কার বাড়ীতে ছিলে, নবাব মুর্শিদকুলী খার ”

  • আজ্ঞে না বাৰু। ছেলেবেলায় রবিঠাকুরের সঙ্গে তাদের জমিদারীতে কিছুদিন ঘুরেছিলুম।”

“বানিয়ে বলছ না ?” “বানাব কিসের জন্তে বাৰু ?” “ক ! এ ত ভারী মজা ...আমাদের এখানেই বা ডোমার তা-হলে না এসে জে কি ? বাংল। দেশের তিনটে চুড়ো খালি দেখেছ, বাকী একটা দেখবে না, তাও কি কখনো হয় ?” বলিয়া বিমান অট্টহাসির শব্দে বাড়ী প্রকম্পিত করিতে লাগিল । অজয়ও সে হাসিতে যোগ দিল বটে, কিন্তু তাহার নিজেরই অজ্ঞাতে তাহার কল্পনা উন্মুখ হইয়া উঠিল। বিমান ঠাট্টা করিয়া বলিতেছে বটে, কিন্তু কে জানে, হয়ত তাহাদের পুরাতন ভূত্যের রোগাক্রান্ত হইয়া হাসপাতালে যাওয়া এবং বিশেষ করিয়া এই ব্যক্তিটি কাজে বাহাল হওয়া ব্যাপারটাতে দেবতার কোনও গভীর ইঙ্গিত সত্যসত্যই প্রচ্ছন্ন আছে। দেশের ইতিহাস যখন লেখা হইবে তখন তাহাতে ছিটের নিম এবং হরিদ্রা-চিহ্নিত বস্ত্র পরিহিত বৈকুণ্ঠনাথ নক্কর নামধেয় কোনও ব্যক্তির উল্লেখ খুব সম্ভবত থাকিবে না, কিন্তু কে জানে--- মনটাকে তাড়াতাড়ি এই নিরর্থক কল্পনার পথ হইতে সে ফিরাইয়া লইল। কিন্তু মহুত্বের একটা নামহীন ছমিনীয় আবেগ বর্ষার উদ্বেলিত নদীস্রোতের মত তাহার সমস্ত চিত্তবৃত্তিকে অভিভূত করিয়া তাহার রক্তস্রোতের মধ্যে প্রখর বেগে বহিতে লাগিল । স্বভক্ত কহিল, “পাচন খেয়েছ ?” লে কহিল, “আজ থাকৃ।” छ्ख्रश्द्र निळखद्र ६ङम्नांद्रौ नॅांकन । अखग्न थाहेञ्चाहे ७शंद्रक चशत्रूशैउ रुद्र । cन ऐश गरेश ठाहे चांद्र উচ্চবাচ্য করিল না, এক পেয়ালা চা ঢালিয়া নীরবে चब८ब्रब्र जिएक छsगद्र कब्रिञ्च निज । चांबिकांब्र eqछांज्र बनॉनिकां८जबू जभरष्ठ **] बश्ब्रिां জতয়ে*~ _臀, _ਂ_ੇof_ੋਂ - جيجيجي جوو SGLGMMSAASAASAASAA AAAS श्रृंचल ২৭১ অসীমত জুড়িয়া আজ এই মুহূৰ্ত্তে কত কোটা সুৰ্য্য জলিয়াছে। পাচন খাইয় তাহাকে দেহধারণ করিতে হয় এই কথাটাকে সে আজ ভুলিয়া থাকিতে চায়। বিমান চা খাওয়া শেষ করিয়া উঠিয়া ড্রেসিং গাউনটাকে ভাল কথিয় গায়ে জড়াইতে জড়াইতে হঠাৎ কহিল, “তোমার কাছে দশটা টাকা হবে, স্বভদ্র ?” এই ব্যক্তিই যে একটু আগে ভূতাকে কুচ-কাওয়াজ করাইতেছিল, কথার স্বরে তাহা বুঝিবার উপায় নাই। স্বভদ্র কহিল, “হবে কি না, পুজিপাট খতিয়ে পরে বলছি, কিন্তু এ মাসে তুমি বড্ড বেশী খরচ করেছ, এত টাকা নিয়ে কি কর ?” বিমান কহিল, “সাধে কি এ দেশের লোকের কিছু হয় না? টাকার অভাবে কত-কি করতে পাই না, সে খোজটাই না হয় ভুল ক’রে একদিন করতে ? স্বভদ্র কহিল, “হ্যা, অভাব বোধ ত তোমার কত । কলকাতায় বাড়ীঘর রয়েছে, অবস্থাপন্ন বাপ, মা-ভাইবোন, কিছুতে তোমার মন ওঠে না। সব ছেড়ে বেদুইনের মত ঘুরে বেড়াবে, বাপের দেওয়া টাকা ছুলে তোমার জাত যায়। কবচ্ছর ত আমার সঙ্গে রয়েছ, দেখছি । অভাব অনটন আছেই, ভ্ৰক্ষেপও কর না। কেন নিজেকে এ রকম ক’রে কষ্ট দাও ? কতদিন ধ’রে বলছি, দেখেশুনে কাজকৰ্ম্ম একটা জুটিয়ে নাও। কেবল ছবি একে কিছু হয় না, তা ত দেখতেই পাচ্ছ ।” বিমান কহিল, “কি এমন কাজ আছে যে করতে পারি ” “না হয় ছাত্রই গোটাছুই জুটিয়ে নাও, এবেল-ওবেলা ছবি-জাক শেখাবে।” “কত পাব তার থেকে আশা করছ ?” “কিছু ত পাবে ?” “ছ । গোড়ার দিকে কিছুদিন মাইনেটা তোমার কোনো কাজে লাগবে না।” “তার অর্থ ?” “qști magnifying glass fragws crisi WH5 হয়ে যাবে। উপার্জনটাকে অতঃপর চোখে দেখতে হবে