পোষণ্ড कि ? गशवृउ निसब्र फेरन्नषभांज कब्र बननौब्र ८षशन थनांक्षा डॉझांब्र (sई नमा शबरन थांश्ठं खौद८नब्र विशञ्च कांझां८कe কিছু বলা প্রতাপের পক্ষে তেমনই অসাধ্য। সে এখন কাহাকেও কৈফিয়ৎ দিতে পারিবে না। কিন্তু এ বাড়িতে থাকিয়া কথা চাপা দিয়া রাখিতে পারিবে কি ? হয় তা পারিবে না। আচ্ছা, হাতে ত এখনও টাকা আছে, কোনো একটা মেসে পলাইয়া গিয়া উঠিলে কেমন হয় ? সেখানে কেহ কোনো কথা জিজ্ঞাসা করিবে না। কিন্তু পিসিমা কি মনে করিবেন ? বিপদের সময় তিনি দয়া করিয়া আশ্রয় দিয়াছিলেন, এখন এমন ভাবে চলিয়া যাওয়াটা বড়ই অকুতজ্ঞের কাজ হুইবে । তা হুইলই বা ? কৃতজ্ঞতা, অকৃতজ্ঞতা, দয়া, স্নেহ, মমতা, ভালবাসা, সব বাংলা ভাষার কতগুলা কথা ভিন্ন প্রতাপের কাছে আর কিছু নয়। একটামাত্র অস্থভূতি এখন তাহার আছে, তাহা বেদনা। আর ক্রোধ ? ক্রোধও আছে নাকি ? কাহার উপর ? প্রতাপ ঠিক যেন বুঝিতে পারিতেছে না। জ্ঞানদার উপর, না যামিনীর উপর ? যামিনীই কি বেশী অপরাধিনী নয় ? জ্ঞানদার নিকট প্রতাপের কোনো মূল্যই নাই, সে একটা আকস্মিক উৎপাত মাত্র। তিনি যদি তাহাকে পথ হইতে দূর করিবার চেষ্টা করেন তাহাতে র্তাহাকে দোষ দেওয়া যায় কি ? কিন্তু যামিনী ত প্রতাপকে ভাবী পতিরূপে গ্রহণ করিয়াছিল, তাহার প্রণয়-নিবেদন কান পাতিয়া শুনিয়াছিল, সে আজ এই হত্যাব্যাপারে সায় দিল কি করিয়া ? সে নিজে কিছু করে নাই বলিলেই কি তাহার দোষ স্বালন হইল। সে বাধা দিল না কেন ? সে বিজোহ कब्रिण ना ८कन ? चक्रभङ, छूर्विणङांe कि भांश्र नष्ठ, অন্ততঃ সময়বিশেষে ? যামিনী শিশু নয়, সে কি জানিত ন, এই সংগ্রাম তাহার সম্মুখে আছে ? জানিয়া কেন লে প্রতাপকে নিবৃত্ত করে নাই ? কেন সে তাহার স্বরাশাকে প্রশ্ৰয় দিয়াছিল ? কেন সে প্রতাপকে আকাশ কুন্থমের মালা গাধিতে সহায়তা করিষাছিল ? ঘামিনীরই অপরাধ, কিন্তু তাহাকে শাস্তি দিৰে কে ? প্রতাপ নয়, প্রতাপের সাধ্য নাই। তাহার তরুণ জীবনের क्षरनकांब्रिजौहे छांहांब्र औदानब्र अकभांब caयइगैौ । उनंबांन बाङ्क-कर्ण Oey স্বাধিনীকে শাস্তি দিন, ইহা লে চায় না, কিন্তু দ্বগু ৰামিনীর প্রাপ্য রহিল। প্রতাপের আর কি কিছু কৱিৰায় নাই ? शबङ शाधिनौ गङाझे मिझ*ांब्र, गशब्रहौन । cकझ् उहाँब्र পাশে দাড়াইলে সে এখনও সত্যবিচূতি হইতে নিজেকে রক্ষা করিতে পারে। কিন্তু প্রডাপ কি উপায়ে তাহার নাগাল পাইবে । যামিনী এখন তাহার কাছে স্বদুর নক্ষত্রের মতই দুরধিগম্য। প্রতাপ ও নিরুপায়, সহায়হীন। কে তাহাকে পথ দেখাইবে ? বৌদিদি চা জলখাবার লইয়া আসিয়া ডাক দিলেন, “কি আকাশ-পাতাল ভাবছ, ঠাকুরপো ?” প্রতাপ নীরসকণ্ঠে বলিল, “কি আর ভাবব, মনে মনে জমাখরচ মেলাচ্ছি ।” বৌদিদি ঠাট্টার স্বরে বলিলেন, “ও, মস্ত সংসার তোমার ঠাকুরপো, জমাখরচ আর কিছুতেই মেলে না ? হ’ত আমার মত ত বুঝতে । একধারে কৰ্ত্তা বলেন, দুহাতে সব উড়িয়ে দিচ্ছি, অন্যধারে শাশুড়ী বলেন, এমন কিপ্লন বউ, যে, তার হাত দিয়ে জল গলে না ।” প্রতাপ তাঙ্গার কথা শুনিল কি-না বোঝা গেল না। নীরবে চা খাওয়া শেষ করিয়া বলিল, “রাত্রে হয়ত আমি ফিরব না আজ, পিসিমাকে বলবেন, তিনি যেন চিন্তু না করেন ৷” বৌদিদি হাসিয়া বলিলেন, “আজ আবার হল কি ঠাকুরপো ? গিল্লির অম্বথে একপালা রাত জেগে হাড় কালি করলে, এখন কি তার মেয়ের জন্তে রাত জাগতে যাচ্ছ ?” প্রতাপের মুখখান একেবারে কালো হইয়া উঠিল। “একরকম তাই-ই বটে, বলিয়া সে বাহির হইয়া গেল । সারা বিকাল সারা সন্ধ্যা সে ঘুরিয়া বেড়াইল । কোথায় যাইবে স্থির করিতে পারে না। একেবারে অপরিচিত স্থানে যাইতে তাহার ইচ্ছ, কিন্তু তেমন স্থানে চট করিয়া জায়গা পাওয়া যাইবে কি ? পরিচিত কোনো স্থানে যাইতে তাহার ইচ্ছা করে না। অনেক ঘোরাঘুরি করিয়া একস্থানে একটু জায়গা পাইল । যে-প্রেসের প্রফ ইত্যাদি সে ८प्रशिद्ध cनषांनकांब्रहे करबकछन काव्णांबिकैब्रि थङ्घछि
পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৪১৫
অবয়ব