পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৪৪২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Rybe আমাদের কলমের আর্টিষ্টর শিবও কেউ একটা জাকে না, সেখানে সমস্তটাই বাদরের রাজত্ব । নকল-নবিশি হলেও তার মানে বুঝতাম, আগাগোড়া মানুষটাই নকল হয়ে ওঠে কি ক’রে সে আমাদের বুদ্ধির অগোচর।” “আমাদের দেশের লোকের সাহিত্য-বুদ্ধির কিছু কি অভাব আছে ?” “অদ্ভাবটা সাহিত্য-বুদ্ধির নয়, সহজ সতেজ স্বাভাবিক বুদ্ধির। আমাদের সমস্ত রকম বুদ্ধি, বিবেক, চিন্তাশক্তি চারদিকৃকার পাহাড়প্রমাণ কৃত্রিমতায় চাপা পড়ে দুৰ্ব্বল ব্যাধিগ্রস্ত হয়ে গিয়েছে । আপনি যে-জিনিষটাকে সত্যনিষ্ঠা বলছেন, কোনওরকমে সেই জিনিষটার পুনঃপ্রতিষ্ঠা না হলে এ ব্যাধি সারবে না। এদেশের মানুষের সত্যিকারের যেটা মন তার চারদিকে কতরকমের আড়াল তা আপনি জানেন না। সেখানকার প্রত্যেকটি मब्रब-यांनाणा दक । मब्रछाब्र बांशे८ब्र ७कऎथानि छांद्रणी ষা খোলা আছে সেইখানে বসে নিজের সঙ্গে, পরম্পরের সঙ্গে, পৃথিবীর মানুষের সঙ্গে আমাদের কারবার। আমাদের সত্যিকারের সমস্তাগুলি ঘরের মধ্যে তালাবদ্ধ থাকে, সেখানে আমাদের দৃষ্টি পৌছয় না।” কথাটা বলিতে বলিতে অজয়ের হঠাৎ মনে হইল, তাহার নিজেরও মনের এমনই একটা ঘরের সব-কয়টা शब्रजी-छांनाला cन चांख गङर्क इहेब्रा दक कब्रिब्र বসিয়াছে। সে-ঘর নন্দের । সেখানে সে অত্যস্ত কাতর মুখ কাচুমাচু করিয়া থাকে। সেখানে বলা নাই, কওয়া নাই, অকস্মাৎ একদল অপরিচিত লোক হুড়মুড় করিয়া ঢুকিয় পড়ে। তাহাদের কাহারও কাহারও মাথায় পাগড়ি, হাতে লাঠি।--"বালিগঞ্জ ষ্টেশনে ক্লাস্ত দেহ এবং ভারাক্রাস্ত মন লইয়া বলিয়া ছিল, একটি হাট বুট সমাবৃত মজয় তাহার দিকে তিৰ্য্যক দৃষ্টিপাত করিয়াছিল বলিয়া সে কেমন কুষ্ঠিত হইয়া পড়িয়াছিল তাহা মনে পড়িল । যেন ষে-বেঞ্চিটাতে সে বসিয়াছে সেখানে বসিবার সত্যসত্যই তাহার কোনও অধিকার नाहे । ७थनहे घां८फ़ शब्रिञ्च ठांशं८क ८कश् ॐाहेब्र हिज्र श्रोच्न, श्ब्रज्र ऊंहेब्र ८िद । निरजब्र cगरे কাপুরুষতার লজা জুলিতে তাড়াতাড়ি উঠিয়া সে ক্লাবের S99ళేు পথ ধরিয়াছিল। এখনও আবার সেই চিন্তা হইতে মনটাকে সে জোর করিয়া ঐজিলার দিকে ফিরাইয়া जद्देण । ঐজিলা কহিল, “কিন্তু শাস্তিভোগও ত আমাদের কম হয়নি, কবে আমাদের চোখ ফুটবে? আরও আঘাত কি এদেশের গায়ে সইবে ।” অজয় এবার সত্য কথাই কহিল, “জানি না, ভাবতে চেষ্টা করিনি কখনও।---আমিও ত এই দেশেরই মানুষ । আমারও বুদ্ধির জড়তা কম নয়।” কিন্তু সেই মুহূর্তেই তাহার সমস্ত অন্তর বিদ্রোহ করিয়া উঠিল । তাহার জীবনের শ্রেষ্ঠ সাধনার মূল্যে যাহাকে সে আপনার করিয়া পাইতে লোভ করে, তাহার সম্মুখে বসিয়া নিজের এই নিদারুণ অক্ষমডাকে সে স্বীকার করিতেছে কোন লজ্জায় ? উচ্ছ্বসিত আবেগে কণ্ঠ ভরিয়া কহিল, “তবে আমার মত ক’রে এই সমস্তাকে আমি ভাবতে চেষ্টা করছি। আমি বসে নেই। আমি বুঝতে চেষ্টা করছি, এই-সমস্ত কৃত্রিমতার মূল কোনখানে। দেশের লুপ্তপ্রায় ইতিহাসের মধ্যে কতদিকে কতদূর অবধি আমাদের এই দুর্ভাগ্যের শিকড় চ'লে গিয়েছে, আপ্রাণ চেষ্টায় দিনের পর দিন আমি তার সন্ধান করছি। আমার আশা আছে, এমনি ক’রে অনেক হারানো স্বতে আমি খুঁজে পাব। দেশের মনের সবকটি দরজা একটার পর একটা কেমন ক’রে बक श्रब्बाइ, क्रब दक हप्झाइ, cकन वक श्८झाइ, ७कनि তা আমার কাছে স্পষ্ট হয়ে যাবে ...এক-এক সময় মনে হয়, সবকটা দরজা প্রায় একই সময়ে একই কারণে একসঙ্গেই বন্ধ হয়ে গিয়েছে। চকিতের মত স্বল্লুর অতীতের সেই মহা দুৰ্দৈৰ আমার মনের উপর ছায়াপাত করে চলে যায়, তাকে ধরতে পারিনে। আমি নিশ্চয় জানি, যদি ক্লান্ত হয়ে না পড়ি, যদি আমার বুদ্ধিবিকৃতি না ঘটে, একদিন না একদিন তাকে ধরতে পারবই।” বলিতে বলিতে অজয়ের দেহ শিহরিত হইল। এই কথাটাকে এমন করিয়া সে ত আগে কখনও ভাবে নাই, निम्बरक चांख ह*ां९ कांशंब्र बांछ्भटज cण ७भन निबिफ़ बलख्रिब्र! षांविहिांब्र ख्रिण । खांशंङ्ग ग्रंथॆ ४्रै ख