পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫৬৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মাঘ ८कांनe नरन्थ्णं★ाँ चां८छ् ७भन कथांब्र ऐxब्रथभाब ८कांथांG ভাষ্কার চোখে পড়ে নাই । ওপাশের ঘর হইতে ভাঙা গলায় বিমান গাহিয়া উঠিল, “There was a man of Peru, He didn't know what to do... ঘুম ভাঙা সত্বেও বিমান বিছানাতেই এতক্ষণ পড়িয়া ছিল। শিয়রের জানালাটা খুলিয়া দিতেই তীব্র রোদের ঝাজ তাঙ্গার চক্ষে আসিয় পড়িল । তৎক্ষণাৎ জানfলাট। অ’ বার বন্ধ করিয়া দিয়া স্বভদ্রের পরিভাক্ত ঈজিচেয়ারটাতে বসিয়া পড়িয়া নিজের মনেই সে কহিল, “রেীদের ইউনিটু গুনে কেউ বিল করে না কিনা তাঙ্ক এত ডেজ। কি বিটকেল বাবা, cssol won costs arosco 1...and that was the end of the man of Peru.” এদিকের ঘরে অজয়শ্ব এক মুহূৰ্ত্ত দুই চোখ বন্ধ করিয়া মনটাকে স্থির করিয়া লক্টল । না, সে শুনিতে भाद्र बाडे । श्राख डाशत्र यौवप्नब हेडिशप्न न्ङन অধ্যায়ের স্বত্রপাত, নূতন যাত্রাপথে অসীমতা-ভরা আলোর আশীৰ্ব্বাদকে সে পাথেয় করিয়া লইবে । আজ কোনও অন্ধকার না, কদৰ্য্যতা না, বিমানকে আজ সে ভুলিয়া থাকিবে । সে জানে তাহার অভীষ্টলাভ সহজ হইবে না। নিজের মধ্যেকার চূড়ান্ত মূল্য তিলতিল করিয়া তাহাকে দিতে হইবে। দুস্তর সাধানার পথে বহু আত্মোৎসর্গের বিনিময়ে একটু একটু করিয়া সিদ্ধি তাহার করতলগত হুইবে । হয়ত শেষ পৰ্য্যন্ত কোনও স্বথ, কোনও আনন্দ डॉशब्र बौदटन बदलिहे थांकि८व न, शबउ ७हे शृ८थ ঐজিলাকেও সে হারাইবে, কিন্তু সে ভয় করিবে না। নিরর্থক বাচিয় থাকার এই যে জীবন ইহার মধ্যে ঐজিলাকে পাইয়াই কি সে স্বর্থী হইবে ? গলাটাকে পরিষ্কার করিয়া লইয়া বিমান গাহিয়া উঠিল, *There was a man of Madras, He sat upon the grassy-” অজয় স্থির করিয়াছে বিমানকে আজ গ্রাৰ করিবে चानक कर्पो फूछविवोच्न चitइ । •• इब्रुङ नएष cनलएकब्र बै ददेखलि खांशन्त्र दिएलब ङिशिंब्र श्रां शृचण (శ్రీs কোনও কাজে আসিবে না। দেশের বিশ্বত ইতিহাসের যে সূত্রগুলিকে সে ধরিতে চায়, হয়ত তাহার নিভৃততম ধ্যানের মধ্যে অকস্মাৎ সেগুলি ধরা দিবে। ভারতবর্ষের ধূলিতে যুগে যুগে কত মহাপুরুষের পদরজঃ মিশিয়াছে, কত মহাসত্যকে স্বদ্ধমাত্র একাগ্র ধ্যানের শক্তিতে র্তাহারা লাভ করিয়াছেন । এই ভারতবর্ষের মাটিতে তাহার জন্ম, সেও তেমনই করিয়া সত্যকে লাভ করিবে । অজয়ের কতদিন হffপ পাইয়াছে,-যাহার নিজের কাছে নিজের ব্যক্তিস্থের কোনও অর্থ প্রায় নাই, দিনের পর দিন তাহাকে পড়িতে ইষ্টঙেছে ঐ ইতিহাসের বইগুলি, যাহার পৃষ্ঠার পর পুষ্ঠা প্রধানতঃ ব্যক্তিয় কীৰ্ত্তি এবং অপকীৰ্ত্তির কাহিনীতে ভারাক্রাস্ত ! ইহার পর ইচ্ছা করিলেই এগুলিকে সে পোড়াইয়া দিতে পরিবে । তাহার পর তাহার একনিষ্ঠ তপস্যায় অন্ধকারের দ্বার একটু একটু করিয়া যখন খুলিয়া যাইবে, তাহার মধ্যে অনুপন্ধিৎসার অভাব আছে বলিয়৷ কেই আর তাহাকে উপহাস করিতে সাহসী হুইবে না। বিমানের গলার প্রাঙাতিক জড়তা ভস্তক্ষণে কাটিয়া গিয়াছে। সে গঞ্জিয়া উঠিয়৷ গাহিল, “There was a man of Kentucky.--” উৎকট স্বর, তদুপযুক্ত বাক্যবিদ্যাস । কোনও মাতাল গোর সৈনিকের মুখে শুনিয়া শিখিয়া থাকিবে । অজয়ের চোখের সম্মুখে সহসা জ্যোতিঃস্নাত প্রভাতের চেহারা কালো হইয়া গেল, দশদিক হইতে দশটা বিমান গঞ্জিয়া offew, “There was a man of Kentucky...” সে কি করিতেছে জানিল না, ছুটিয়া ঘর ছাড়িয়া বাহির হইয়া বিমানের রুদ্ধ দরজায় আঘাতের পর আঘাত বৃষ্টি করিয়া সে বলিতে লাগিল, “দরজা খোল, খোল গোল, শীগগির খোল বলছি—” বিশ্বয়ে মুখ ভরিয়া বিমান দ্বার খুলিয়া দিল। স্বানের জন্ত প্রস্তুত হুইয়া বাহির হুইতেছিল, ড্রেসিং গাউনটাকে টানিয়া গায়ে জড়ান্টয়া কহিল, “কি ব্যাপার!” “ভোরে উঠেই কি ভাড়ামে স্থক করেছ ?” “डाफ़ॉtषा चांबांबू कि ? कूर्डि इटक्कtरू, ग्रंॉन गंहेिहि *