পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৬২৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মাঘ बिबिष अंगज-जन्मूंचड पूौकब्रन 62% ब्रांभा मूख्गिक्रउ श्रेउ । क्ङि दाखदिरू चदश cगङ्गण নহে। কাহারা অবনত বা অস্পৃশু তাহা বলিতে আমরা অনিচ্ছুক। কিন্তু পূৰ্ব্বোল্লিখিত সরকারী তালিকায় যাহারা অবনত জাতি বলিয়া গণিত, তাছাদের মধ্যে নূনকল্পে ১৭১২ জন ( কেহ কেহ বলেন ১৪১৫ জন ) লোক বঙ্গীয় ব্যবস্থাপক সভার সদস্ত । র্যাহাঁদের মধ্যে অন্ততঃ দশ জন লোক অস্পৃশু বলিয়া আত্মপরিচয় না দিয়াও স্পৃশ্ব অস্পৃশু সকলের সঙ্গে অবাধ প্রতিযোগিতায় ব্যবস্থাপক সভায় ঢুকিতে পারিয়াছেন, “অশ্বশু” মার্ক মারিয়া তাহাদিগকে প্রধান মন্ত্রী কেন ১০টি আসন দিবার ব্যবস্থা করিয়াছিলেন, তাহ তিনিই বলিতে পারেন। অস্পৃশ্বতা দূরীকরণ অস্পৃষ্ঠতা দূরীকরণ একান্ত আবশ্বক । ইহা ব্যতীত भशशाङ् ब्रक झग्न न, जॉउिग्रं★नe श्छ। नी । शनिक-मांन এবং আর্থিক অবস্থার উন্নতিসাধন অস্পৃশুত দূরীকরণের প্রধান উপায়। স্বশিক্ষা যে কেবল অস্পৃশ্নদিগকে দিতে হইবে, তাহা নহে ; কাহাকেও অস্পৃগু মনে করা রূপ ঘোর কুসংস্কার দূর করিবার নিমিত্ত স্পৃশুদিগকেও স্বশিক্ষা দিতে হইবে। অতি সত্বর ফললাভ ন হইলে নিরাশ বা নিরুৎসাহ হওয়া চলিবে না। আপাততঃ অস্পৃশ্বতা দূরীকরণ চেষ্টার একটি অংশের প্রতি সৰ্ব্বসাধারণের দৃষ্টি বেশী করিয়া পড়িয়াছে। তাহ তাহাদের দেবমন্দিরে প্রবেশের অধিকার লইয়। এই বিষয়টির মীমাংসা কেবল তাহদেরই মতামত অনুসারে হইতে পারে র্যাহারা দেবমন্দিরে পূজা করেন বা করিতে ইচ্ছা করেন। অর্থাৎ যাহারা সাধারণতঃ হিন্দু বলিয়া পরিচিত, উছাদের মত অনুসারেই মীমাংসা ९éध छहे । भूगणशांन बैडेिब्रान हेहौ यष्ट्रङिग्न भङ সহপারে ইহার মীমাংসা হইবে না; ব্রাহ্ম জাৰ্য্যসমাজী প্রভৃতি যাহারা ব্যাপক অর্থে হিন্দু বলিয়া পরিচিত, উহাদের মত অনুসারেও মীমাংসা হইতে পারে না। किरू विषबा चां८णांकन कब्रिदांब्र चशिकांब्र श्लूि অহিন্দু সকলেরই আছে। cगैछि श्क्रूिरब -भरुषा गकरणहे चदनष्ठ cखंनेौब्र লোকদের মন্দির-প্রবেশে আপত্তি করেন না ; যেমন পণ্ডিত মদনমোহন মালবীয়, মহামহোপাধ্যায় প্রমথনাথ তর্কভূষণ, কালীঘাটের কালীমন্দিরের সেবাইতগণ ইত্যাদি। কিন্তু অনেক গোড়া হিন্দুর অবনত শ্রেণীর লোকদের মন্দির-প্রবেশে আস্তরিক আপত্তি আছে । ইহাদিগকে ভণ্ড বলিলে চলিবে না। ইহাদিগকে শাস্ত্রীয় ও অন্ত যুক্তিম্বারা তাহাদের ভ্রম বুঝাইতে হইবে। কটুক্তি কিংবা সাক্ষাৎ বা পরোক্ষ বলপ্রয়োগ অঙ্কুচিত ; স্বফলদায়কও নহে । মহাত্মা গান্ধী তর্কযুক্তি বেশ সংযত ও ধীর ভাবে প্রয়োগ করিতেছেন। অধিকন্তু অবস্থাবিশেষে তিনি যে অস্পৃষ্ঠতা দূরীকরণার্থ প্রায়োপবেশনও করিতে পারেন, ইহাও তাহার প্রতি শ্রদ্ধাবান লোকদের মনের উপর চাপ দিবে। কেবলমাত্র এইরূপ চাপের ফলে কেহ অবনতদের মন্দির-প্রবেশে রাজী হইলে তাহ সম্পূর্ণ বাঞ্ছনীয় মনে করা যাইতে পারে না—কারণ, চাপের প্রতিক্রিয়া বশতঃ পরে তাহাতে কুফল ফলিতে পারে। অস্পৃশ্বত সম্বন্ধে আমাদের মত অনেক বার প্রকাশ করিয়াছি । পুনরুল্লেখ করিতে চাই না। অবনতদের মন্দির-প্রবেশ সম্বন্ধে আমাদের মত এই, যে, ধাহারা যে ধর্শ্বে বিশ্বাস করেন, বংশ ও অবস্থা নির্বিশেষে তাহীদের সকলেরই সেই ধর্শ্বের মন্দিরে পূজা করিবার অধিকার থাকা উচিত। নতুবা তাহদের সেই ধৰ্ম্মসম্প্রদায়ভুক্ত থাকার কোন সার্থকতা থাকে না। কতকগুলি লোক হিন্দু থাকিবে অথচ হিন্দুর সব অধিকার পাইবে না, এরূপ হইলে হিন্দু সমাজের সংহতি একডা দলবদ্ধ ভাব থাকিতে বা জন্মিতে পারে না । এরূপ প্রশ্ন কেবল যে হিন্দু সমাজ সম্বন্ধেই উঠিতে পারে, তাহা নহে, অন্তান্ত ধর্শ্বসম্প্রদায় সম্বন্ধেও উঠিতে পারে এবং উঠিয়াছে । আমেরিকায় শ্বেত খ্ৰীষ্টিয়ানদের অনেক গির্জায় নিগ্রোর উপাসনা করিতে ঘাইতে পায় না। তাহাতে জাতিগত বিদ্বেষ বাড়ে। মুসলমানদের মধ্যেও এরূপ সমস্তার আবির্ভাব হয়। তাহার একটি দৃষ্টান্ত দিতেছি। পরলোকগত রায় বাহাদুর প্রশচন্দ্র বন্ধ বিদ্যার্ণব