წყeფ o S99āD শিক্ষায়তন তাহাকে সম্মানসূচক ডক্টর অব ডিভিনিটি ("পরমার্থতত্ত্বের আচাৰ্য্য" ) উপাধি প্রদান করেন। ললিতমোহন দাস ললিতমোহন দাস মহাশয় দীর্ঘ কাল সিট স্কুল ও কলেজে শিক্ষকের কাধ্যে ব্ৰতী ছিলেন। বঙ্গের অঙ্গচ্ছেদ উপলক্ষ্যে যখন বাংলা দেশে স্বদেশী পণ্যদ্রব্যের উৎপাদন ও ব্যবহার বৃদ্ধির জন্য এবং বিদেশী পণ্যদ্রব্যের বজ্জনের নিমিত্ত প্রবল আন্দোলন হয়, তখন তিনি একাগ্রতা ও উৎসাহের সহিত তাহাতে যোগ দিয়াছিলেন। আনুষঙ্গিক রাজনৈতিক আন্দোলনেরও তিনি একজন বিশিষ্ট কৰ্ম্মী ছিলেন। এই আন্দোলন দমনের জন্ত যে-সকল সরকারী উপায় অবলম্বিত হয়, তাহার মধ্যে একটি এই, যে, যে-সব লোক রাজনৈতিক আঞ্চোলনে যোগ দিবেন, তাহারা-সরকারী ত নহেই-বেসরকারী শিক্ষালয়সকলেও শিক্ষক বা অধ্যাপকের কাজ করিতে পারিবেন না। ললিতমোহন দাস মহাশয় দরিদ্র হইলেও শিক্ষকতা ছাড়িয়া দিলেন, কিন্তু রাজনীতির সংশ্রব ছাড়িলেন না। ক’গ্রেসের সহিত তিনি বরাবর যোগ রক্ষা করিয়; আসিয়াছেন। যখন কংগ্রেস অসহযোগ নীতি অবলম্বন করেন, তিনি জগনও উহার সহিত যোগ রক্ষা করিয়া চলেন, এবং তিনি দীর্ঘকাল বঙ্গীয় প্রাদেশিক কংগ্রেস কমিটির ভাইস-প্রেসিডেন্ট ছিলেন। উহার প্রেসিডেন্টের কাজও তিনি কিছু দিন করিয়াছিলেন। অসহযোগ আন্দোলন সম্পর্কে তাহাকে কারাদ ও৪ ভোগ করিতে হইয়াfছল । “সঞ্জীবনী”র সম্পাদকীয় বিভাগের সহিত বহু বৎসর তাহার ঘনিষ্ঠ যোগ ছিল । তিনি বরিশালের সেব সমিতির অন্ততম নেতা ও সাধারণ ব্রাহ্মসমাজের অতি শ্রদ্ধাভাজন অন্য স্তম আচার্য ছিলেন । “প্রবাসী বঙ্গসাহিত্য সম্মেলন” গত ( পৌষ ) মাসে এলাহাবাদে “প্রবাসী বঙ্গসাহিত্য পম্মেলনে"র দশম অধিবেশন হয়। নামের সাদৃশ্য আছে বলিয়। বলা দরকার, “প্রবাসা’ কাগজের নাম অগুসারে এই সম্মেলনের নামকরণ হয় নাই, স্বাধীন ভাবেই হইয়াছিল। এই অধিবেশনে বিচারপতি গুর লালগোপাল মুখোপাধ্যায় অভ্যর্থন -সমিতির সভাপতি, অধ্যাপক নলিনবিহারী মিত্র কোষাধ্যক্ষ, অধ্যাপক কিরণচন্দ্র সিংহ স্থভ্যর্থনাসমিডির কার্যাধ্যক্ষ এবং শ্ৰীমতী প্রতিভা দেবী মহিলাfবভাগের সম্পাদিকার কাজ করিয়াছিলেন । ইহারা সকলেই বিশেষ সৌজন্য, বুদ্ধি, পৃথলা এবং অক্লান্ত পরিশ্রমের गश्उि निल-निख कार्ष निर्संस्थाश् कब्रिग्रांझिप्णन । ऋानौम्न ংলোবেঙ্গলী ইণ্টারমাডিয়েট কলেজে প্রতিনিধি-নিবাস নির্দিষ্ট হুইয়াছিল। এই কলেজের প্রিন্সিপ্যাল মহাশয়ের পরিচালনায় ছাত্রের বিরাত্রি প্রতিনিধিদের সেবাযত্ন করিয়াছিল। ভাঙ্গাদের ব্যবহারে ও পরিশ্রমে সকলে সাতিশয় প্রীত হইয়াছিলেন। পৌষের প্রবাসীর ৪৫৫ পৃষ্ঠায় মহিলা-বিভাগের ও সঙ্গীতশাখার সভানেত্রী ভয়ের এবং অন্তান্ত শাখার সভাপতিগণের নাম দেওয়া আছে ৷ সহকারী কাৰ্য্যাধ্যক্ষ ত্রযুক্ত ফণীন্দ্রনাথ ঘোষের তত্ত্বাবধানে একটি শিল্প-প্রদর্শনী খোলা হইয়াছিল, তাহাতে প্রদর্শিত হুচিশিল্পের নমুনাগুলি ও চিত্রাদি দর্শকপ্লিগের মনোরঞ্জন করিতে সমর্থ হইয়াছিল বঙ্গের বাহিরেও যে বাঙালী মহিলা ও পুরুষেরা তঁহাদের জাতীয় ললিতকলামুরাগ রক্ষা করিতেছেন, ইহা সাতিশয় আনন্দের १ि१ध्र । অধিবেশনের প্রতিদিনই শ্রোত্রী ও শ্রোতাদের সংখli যথেষ্ট এবং স্থানীয় উদ্যোক্তাদের আশাতীত হইয়াছিল। মহিলা-বিভাগের অধিবেশনে মহিলাদের উপস্থিতি যথোচিত হইয়াছিল। সমগ্র অধিবেশনটির সফলত। সকলে অনুভব করিয়াছিলেন । সভাপতি নিজের বকৃত আগে হইতে লিথিয়া লইয় পাঠ করিতে না পারায় এবং তাহার কোন রিপোর্ট হস্তগত না হওয়ায় তাহার কোন অংশের তাৎপধ্য দিতে পারিলাম না। প্রথমে উহাতে নানা তথ্য ও ষ্টাটিষ্টিক্স দ্বারা ইহা বুঝাইবার চেষ্টা করা হইয়াছিল, যে, সাহিঃে: প্রসার উৎকর্ষ ও চর্চা বুদ্ধি শিক্ষাবিস্তারের ও শিক্ষিত লোকদিগের সংখ্যার উপর নির্ভর করে। পরে অনুষ্টি বিষয়ও আলোচিত হয়। সাহিত্যশাখার সভাপতি বিধুশেখর শস্ত্র মহাশয় তাহার স্থলিখিত ও মুড়িৰ অভিভাষণের শেষে যে-৫যুটি কথা বলেন, তাহার ধৰ্ম্ম নীচে দিতেছি । ভারতের সাধনার মূলে আসক্তি, বা কামন, বা তৃষ্ণ বা কাম ত্যাগ, এবং তাঙ্কাতেই শিল্পের ও পরের সকলেরই কল্যাণ। " etatॐ मांश्नां★ मूल अहे प्रांज बरन कब्रिाई tष, देश अह१ क*** হুইবে ভাই নছে। যে-কোনো কারণেই হউক, ভারতের প্রতি ; काशta1८काtब1 अका व अनूद्रांशं वांकिtल डिनि ठांशद्र जॉ१** भांनिग्न लड़ेब्रl झणिtठ भीtबन, क्ख् िअछ cन खछ छांश बां*ि কেন? ভারতে জন্ম হইলেও কেহ তাৰা ৯। মানিতে পারেন। শী : বুদ্ধদেবের মত বলিতে হয়, সম্প্রদায় বা জাগম বলিয়া মছে, fઃ কোনো শাস্ত্রের কথা বলিয়া মাছ, বিশেষ কোনো ব্যক্তির কথা ব:ষ্টি নছে, কিন্তু যদি নিজে বুধিয়া শুনিয়া শবির-চিন্ডিয়া মনে হয়, tে : डाब्रtडब्र ७३ जाश्र्न रूि, जर्षी९ कलांt१ब्र छछ, छरवरे ठांशl ** * গ্রন্থণ করিতে পারেন। বুদ্ধদেৰ শিশুগণকে বলিতেন, ভিক্ষুগণ, " अश्न कब्रिrऊ श्रेन गeिtठद्रlcरश्न ठारा कोद्रिाशशिा ७ cणाफ़ॉरें" o
