পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৬৬৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

VHIV cकॉषी ब्रहेण झखप्र७ cकाश1 निरझोभन, কাণ্ডালের সভার মাঝে পেতেঙ্ক আসন গে। পেতেঙ্ক আসন ; কোথা রইল ছত্ৰদও, ধূলাতে লুটায়, পাতকীর চরণরেণু উড়ে পড়ে গায়, পতিদের চরণরেণু শোভে তোমার গাছ । জ্ঞানের জগমা, গ্রেমে দাসের জন্মদাস, সবার চরণতলে প্ৰভু তোমার বাস । বাউল বিশ্বশোভার মধ্যে পরমস্বন্দরকে অনুভব করিয়াই বাউল, সেই রসাস্বাদের আনন্দ্ব তাহার জীবনে মরণে, তাহা স্থখ না দুঃখ এ বোধও তাহার আর থাকে না । আমি মতেছি মনে । না জানি মন মঙ্গল কিসে, জানলে কি মরণে ॥ ওগো এখন জামায় ডাকা মিছে, আমার নাই যে হিসাব জাগে পিছে, জানজে এই মন নাচিছে ठtब्र नूद्ध दाप्ब ब्रांप्ज निप्न । জাজৰ ৰাপার ভাজৰ লেগেছে, কই সে সাগর, কই এ নদী, छबू क्रव्यूझ शबब fनब्रवfश, 4 छब्बज cक्षति प,ि निणां बबन झमग्न मद्दन । এড ব্লুজ দেখবি যদি মিল মন হৃদয় নয়নে ॥ ইমদভগবদগীতার মধ্যে এই জীবন সম্বন্ধে প্রকৃষ্ণ অৰ্জুনকে ৰলিয়াছিলেন— জবাক্তাদীনি ভূতানি ৰাজমখানি ভারত। অধ্যক্তনিধনান্যেৰ তত্ৰ ক1 পশ্লিদেবন। প্রাণীদিগের জন্মের পূর্বের কি অবস্থা তাহা জানা যায় ন, জন্মের পর মৃত্যু পৰ্য্যস্ত জীবনটুকু কেবল জানা যায়, জাবার মৃত্যুর পর তাহাদের কি হইবে তাহাও জান৷ ৰায় না, অতএব কাহারও মৃত্যুর জন্ত শোক করা বৃথা, কারণ প্রাণধারার কতটুকুর পরিচয় বা আমরা পাই ষে তাহার জন্য আমরা শোক করিব । কিন্তু বাউল-কবি অনুভব করেন র্তাহার জীবনযাত্রার আদিতে অস্তে র্তাহার সঙ্গে তাছার সাখী সৰ্ব্বদা আছেন, স্বখন প্রাণপ্রদীপ নির্বাণ লাভ করিবে তখনও সেই সৰ্ব্বাশ্রয়ের বুকেই তাহ নিবিয়া শান্তি লাভ করিবে। পরাণ অামার সোডের ষ্ট্ৰীয়া, জামার গুণগাষ্ঠলে কোন ঘাটে ? জাগে জাঙ্কার পাছে ক্সান্ধায়, আঙ্কার নিশুইও চালা, ឌា S99ళేు তারার জলে কেৰল চলে নিগুষ্টত রাইভের ধারা, তারার তলে চলে চলে নিগুইভ রাইভের ধারা, সাথের সাখী চলে বাতি, নাই গে। কুল কিনার, গে। দিবারাতি চলে গে বাতি, জ্বলে সাথে সাথে গে। অচিন ফুলে নদীর কূলে ডাকে গে। কার. টানে গো পরাণ । কুলে ভিড় ক্ষণেক জির সোতেৱে গড় । আকুল পাড়ি, থামৃতে নারি, আর চলে যে ধার। জাৱ চলি বেঠিকান, আকুলের কূল গে। দরিয়ার সাগঃ গে। আর কয় ৰাঞ্চে কেমন ডাকে পাইমু গো লাগর, তোমার কোলে লঙ্কৰ। ছুইলে জুড়াইমু গিয়া, তোমার কোলে নিৰুম স্বখে, জুড়াইমু গিয়৷ বংশীবদনের বাণী বিশ্বের প্রতি রক্কে রক্কে বাজিতেছে, মাকুবও তাহার হাতের একটি বাণী । আবার মানুষের ভিতর দিয়াই ত্রিলোকস্বামীর সকল সৌন্দর্ঘ্যের অনুভব চলিতেছে, তাই সেই মানুষ তাহার বঁাশীর ফু, যাহার জন্য বাণীর রন্ধ হইতে স্বরের স্বরধুনী বড়িয়া যায়। ধন্থ আমি বঁাশীতে তোর আপন মুখের ফুক। এক বাঙ্গনে ফুৰাই যদি নাইরে কোনো দুখ । ত্ৰিলোকৰাম তোমার বঁাশী, জামি তোমার ফুক, ভালো মল রঙ্কে, বাঞ্জি, বাজি মুখ জার ছুখ । সকাল বাজি, সঙ্কা বাঞ্জি, বাজি লিগুইত রাত, ফাগুন বাজি, শাওণ বাজি তোমার মনের সাধ । একবারেই ফুৱাই যদি কোনো দুঃখ নাই, এমন স্বরে গেলাম বাইজা, আর কি জামি চাই ॥ বাউলদের কাছে জীবনোপায় প্রত্যেক অল্পকণা প্রভুর भूर्डियउँौ कक्रन, जाड़े ॐाशबा चब्रअश्नब्र गभः অন্নদাতাকে নমস্কার করিয়া স্মরণ করেন। প্রধান বাউল স্থর করিয়া প্ৰণাম ঘোষণা করেন, অপর সকলে পংক্তিতে बगिम्रो श्रृङ्ख्या थप्ब পঞ্চাযুক্ত রস বন্টেন জাগনি শ্ৰীহরি। সকলে ভুগ্ৰছ স্বল্প নমস্কার করি । नहरु ब्रभग्लांबू कड्रिं । পঞ্চামৃত রস দেখহ প্রভুর করুণ। প্রভুকৃপা মূৰ্ত্তিমান প্রতি অন্নকশ। সবে নমস্কার করি। বাউল জানেন মৃত্যুৎ জীবনবিধাতারই কোল । ইহজীবনে ও এই পৃথিবীতে যে অফুরন্ত আনন্দ তিনি ঢালিয়া রাখিয়াছেন তাহ নিঃশেষে সম্ভোগ করিম যাইতে মন চায়, আবার যিনি ইহপরকালের জাস্ত্রী