মুঘল সাম্রাজ্যের পতনের ইতিহাস শ্ৰীযদুনাথ সরকার যে নবীন ভারতে অামাজের বাস, যাহার চিন্তার ও ভাবের মধ্যে জামাদের চিত্তের চিরবসতি, তাহার জন্ম আজ দেড়-শ পৌনে ছু-শ ৰৎসর মাত্র হইয়াছে --- নবীন ভারতের অভু্যদয়ের পূর্বে এই দেশময় ছিল মুঘলদের রাজত্ব, এবং মুঘলদের রাজসভায় পালিত সভ্যতা । সে সভ্যতা দিল্লীর বাদশার রাজ্যসীমা অতিক্ৰম করিয়া সমস্ত করদ ও স্বাধীন দেশীয় রাজ্যে নিজ প্রভাব বিস্তার করিয়াছিল। তাহারই কলে, আমাদের এই মহাদেশট জুড়িয়া আচার ব্যবহার, উচ্চশ্রেণী লোকের বেশভুষা, চিন্তা, সাহিতারচনা, শাসন ও পত্রব্যবহারের প্রণালী, অস্ত্রশস্ত্র, যুদ্ধবিদ্যা, কলা ও শিল্প, প্রায় একই জাকার ধারণ করে। অবগু, আজকার পাশ্চাত্য DCDD BBB BCBBB ggB BBB BB B BB BBBS BB BBBB সমান মাপের জিনিষ হইয়া দাড়াইয়াছে ততটা নহে, কিন্তু সেই পথে বটে। এই বৃটিশ-পূর্ববর্তী মুঘল সাম্রাজ্য ভারতবর্ষের অর্ধেকেরও বেশী ভাগের উপর একছত্র রাজত্ব, একই ধরণের শাসনপদ্ধতি, একই প্রকারের ভূত্রসমাজের আমোদ-প্রমোদ, বেশ ও ভবাত, শিক্ষা ও সাহিত্যের ধারা প্রচলিত করিয়া দেয়। দেশের অনেকটা জুড়িয়া এবং জনেক বৎসর পর্যাস্তু এই প্রবলপ্রতাপাশ্বিত রাজশক্তি শান্তি স্থাপন করে ; পথঘাট রক্ষণ করে, একমাত্র সরকারী ভাষা ও মুদ্র প্রচলন ৰed ; এবং তাছার অনিবাধ্য ফলে ধন-উৎপত্তি ও বাণিজ্য-বুদ্ধি, প্রদেশে প্রদেশে কৰ্ম্মঃারীলোকের শুণবের পণাস্ত্রব্যের ও কলার বিনিময় হইতে জারম্ভ হয়। এক সমবেত ভারতীয় জাতি ষে একদিন গঠিত DDD DS DD DDD BB BBB DD DB BBBBD DDBB রাজ্যে আসে, তবে তাহ মুঘল সাম্রাজ্যের আরম্ভ কর; কাজেরই পূর্ণ পরিণাম একথা বলিতে হইবে। এই দিল্লী সাম্রাজ্যের গৌরব ও কীৰ্ত্তি দেড়শত বৎসর (১৫৫৬-১৭৯৭) ধরিষা ধাড়ির চলে। আকবর ও জঙ্গঙ্গীর, শাজহীন ও আওরংজীবের ইতিহাস ইহারই আলোকে উদ্ভাসিত। কিন্তু আওরংজীবের মৃত্যুর পর ৪০ বৎসর ধরির ক্রস্ত অবনতি ( মুহম্মদ শ বাদশার মৃত্যু ১৭৪৮ পর্যাপ্ত ) ৷ অবশেষে এই সাম্রাজ্য ও সভ্যতার পতন এবং দেশে বিদেশী-প্রাধান্ত স্থাপন ( ১৮৯৩ খৃষ্টাব্দে ) হইয়। এই বিয়োগান্ত নাটকের যবনিক পতন । এ-পধ্যস্তু কেহই মুঘল সাম্রাজ্যের পতনের ইতিহাস মৌলিক ও বিত্ত্বন্তভাবে রচনা করেন নাই। তাহার কারণ বোধ হয় এই যে, জীবদেহের ক্ষয় এবং সাম্রাজ্যের পতন ছুইটিই সমান দুঃখকর দৃপ্ত। কিন্তু প্রাচীন গ্রীস দেশের DDDBBBBB BBBBB BD DDBBS BBBB BBS BBBB নাটক (ট্রাজেfe) করুশ ও ভয় জন্মাইয়া দর্শকের হৃদয় পরিষ্কৃত পবিত্র করিয়া দেয়। আমরা এইরূপ নাটকে হাতে হাতে ঈশ্বরের স্থায়বিচার এবং পাপের অনিবাধ্য দ্বও যেন চোখের সামনে দেখিতে পাই । এই সত্য মনে রাশিলে মুঘল সাম্রাজ্যের পতনকেও একটি মহান শিক্ষাপ্রয় টু জেডি নাটক বলির স্বীকার করিতে হইবে। আর এই নাচকের চরিত্রগুলি আমাদের জাতির ও দেশের অতি-নিকটস্থ পূর্বপুরুষ, जांमाप्मब्र मात्र ईशtनञ्च वर्छ षनिई अचक । अवन नांछंश थांमब्र অবহেলা করিতে পারি না। t তাহার উপর, যদি ইতিহাসকে জাতীয় জীবনের গীতু বলিয়, छौदछ धर्लब अइ बलिब्र, जक बर्डभांप्नब्र गथथक्लैक औख *ौनं दलिग्ना মানি, তবে এই মুঘল সাম্রাজ্যের পতন-কাহিনী স্বামাঞ্চে আর সব क्षिद्र जrशक जबिक वृनावांन ब्रांजरेनडिक निक: शिव । बरौन ভারতের ভাগ্যকৰ্ত্তারা যদি এই ইতিহাস না জানেন, যদি ইহা পড়িয়া সাবধান না হন, তবে পদে পদে বিপদ আনিবেন, বিফলপ্রষত্ত্বে জীবন কাটাইবেন । অতএব, এই যুগের সত্য ইতিহাস আজকার পক্ষে बठriदञ्चक। ७iब्ररङब्र हिन्यू यूनंब, cयोक यूरश्नब्र, अयन कि त्राणि মুসলমান যুগের ইতিহাসে অনেক স্থল অন্ধকার । তাহার কোন সমসামরিক, এমন কি বিস্তৃত পরবর্তী কাহিনী নাই। স্বতরাং সামাঙ্ক দুই একটি প্রস্তরফলক বা অৰ্দ্ধনুপ্ত প্রাচীন মুদ্র লইয়া কল্পনার সাহায্যে ঐ সব সময়ের একটি “বোধ হয় এইরূপ ছিল” ছবি আঁকা ভিন্ন উপায় নাই। কিন্তু অপর দিকে মুঘল সাম্রাজ্যের পতনের অসংখ্য সাক্ষা বিদ্যমান : তাহার নানা জাতির নানা ধর্মের লোক, নানা ভাষায় নিজ দিম দৃষ্ট ঘটনা লিখিয়া গিয়াছে। এবং এই শ্রেণার ঐতিহাসিক উপাদান অগণ্য। স্বতরাং এই যুগের ভারত-ইতিহাস খিনি চর্চা করিবেন র্তাহার স্ববর্ণ হযোগ । मठ वt, cमई श्रृंठानब्र बूtश भित्रौब्र ब्रांखलखि छूर्तिल मकौ*, রাজপরিবার দরিদ্র, মদ উৎপীড়িত, দিল্লী-মধ্যে বঙ্গী ছিল। সুতরাং আকবর ও শাজহানের মত সরকারী পরিপূর্ণ সুদীর্ঘ ইতিহাস (“আকবর-নামা” “বাদশ-নামা" প্রভৃতি) রচনা করাইবার শক্তি ও প্রবৃত্তি এই সব দিল্লীশ্বরের ছিল না। কিন্তু অনেক কৰ্ম্মী পুরুষ ফার্ম ভাষায় নিজ নিজ জীবনের ঘটনা লিখিয়া গিয়াছেন ; অসংখ্য চিঠি এল রাজসভা বা শিবির হইতে প্রেরিত হাতে-লেখ সংবাদপL (“আখবারাৎ ) ব্লছিয়া গিয়াছে। ইংরেজ ও ফরাসী সৈনিক ও রাজপুরুষদের আক্ষ্মকাহিনী, ভ্রমণ-বৃত্তান্ত, সংগৃহীত ইতিহাস এবং রিপোর্ট (despatches) আছে, এবং তাছার প্রায় সবগুলি মুক্তি আকারে পাওয়া যায়। সকলের চেয়ে বেশী মুখের বিষয় এই ক্ষে, সে-যুগের ভারত-ইতিহাসের বাহ অৰ্দ্ধেক উপাদান, অর্থাৎ মারাঠাদের লিখিত চিঠি, বিবরণ ও রিপোর্ট--তাহার প্রায় সবট গত কয়েক বৎসরের মধ্যে ছাপা হইয়া গিয়াছে । সমস্ত অষ্টাদশ শতাব্দী ব্যাপিয়, মারাঠ-শক্তি শুধু দাক্ষিণাতো নহে, উত্তর-ভারতেও-সিন্ধুতীরে জাটক্ হইতে ভাগীয়ৰী-তীরে মুশাঁদাবাদ পৰ্য্যম্ভ—ছড়াইয়া পড়িয়াছিল । সেই রাজসরকারের প্রায় সমস্ত কাগজপত্র এতদিন অপ্রকাশিত, একরূপ बछोङ छोtव शूनाग्न “जfथब्रांछ छबौद्ध वक्ट्रिन” दक इश्ब्रा झिंटा । গত তিন বৎসর ধরিয়া বম্বে গভর্ণমেন্টের, এবং শেষ বা চতুর্থ বৎসর ( ১৯৩২ ) মারাঠা রাজাদের চাদায়, এই দেড় কোটি কাগজের বোকাগুলি খ্ৰীযুক্ত গোবিঙ্গ সখারাম সরদেশাই এক দল কেরাণী লইয়। ঘাটিয়া, তাছার মধ্য হইতে ঐতিহাসিক কাগজগুলি বাছিয়া লইয়া,
