Գօօ ওদোয়ার্ধে-[উত্তেজিত হয়ে] কি ! রাজা এমিলিয়াকে দেখেছে ? কোথায় । কবে ? ক্লাউদিয়া-ও, তোমাকে তা বলিনি বুকি ? প্রধান মন্ত্ৰী গৃমন্ডির বাড়িতে শেষ উৎসবে রাজার সঙ্গে এমিলিয়ার সাক্ষাৎ হয়। রাজা তার রূপে, গুণে, কথাবাৰ্ত্তায় মুগ্ধ হয়েছিলেন আর অনেক প্রশংসা করলেন। ওদোয়ার্দে| [ অতিশয় উত্তেজিত কণ্ঠে ] আমার কক্কার রূপে, রসিকতায় মুগ্ধ হয়েছে ঐ লম্পট, কামুক যুবক— आब्र झुभि उाच्न बूकिशैन, भूम्ला छननौ—उाहे निष्म अंर्त করছ! এতদিন আমাকে এ খবরও দাও নি -এই শুভদিনে তোমাকে রূঢ় কথা বলতে চাই না, ক্লাউদিয়া [ ক্লাউদিয়া স্বামীর হাত চেপে ধরলো }–না—আমাকে ছেড়ে দাও, পাছে বা তাই ক’রে বসি । ভগবানের কাছে প্রার্থনা করি—তোমরা যেন ভালয় ভালয় পৌছতে পার। [প্রস্থান ]। ক্লাউদিয়া—অদ্ভুত মানুষ ! কী অমান্তর্ষিক নিষ্ঠ ! সকল ব্যাপারেই সন্হে!—কিন্তু সত্যিই তো এমিলিয়ার এত দেরি হচ্চে কেন ? [ অত্যন্ত ত্রপ্তভাবে এমিলিয়ার প্রবেশ ] এমিলিয়া [ মুখ ঘোমটায় ঢাকা–ছুটতে ছুটতে ] কী হবে ! কী হবে -এখানে কি নিরাপদ হলুম-না এখালেও পেছু নিয়েছে । [ মুখের আবরণ খুলে, মা’কে দেখে ] মা, মা ক্লিাউদিয়ার বুকে ঝাপিয়ে পড়ে ] আমাকে কিনা আজ শুনতে ক্লাউদিয়—কী হয়েছে বাছা! শীগগির বল! তোর সমস্ত শরীর কপিছে ! গিয়েছিলি গীর্জায় ? সেখানে কী এমন বিপদ ঘটতে পারে ? এমিলিয়া -হায় মা, গীর্জাতেও এমন পাপ কথা গুনতে হ’ল !—আর আজকের এই পুণা দিনে! ক্লাউদিয়া—একটু সামূলে, বল তো মা, কী হয়েছে ? এমিলিয়া—গীর্জায় ইটুি গেড়ে বলেছি মাত্র, উপাসনায় যোগ দেবার জন্তে, অম্নি কে আমার পেছনেই গ৷ ঘেষে বসলো—আর আমার কাছে প্রণয় নিবেদন चाब्रछ कब्रtण ! शं★, cग-गभग्न दल्ल°ाउ श्रध्न चाभि . বধির হুলুম না কেন ? না পারলুম এগুতে, না পারলুম
- Golbo
ఏ99ఉు পেছুতে। তার সমস্ত পাপ কথা শুনতে বাধ্য হলুম। একবারও পেছু ফিরে চাইনি, কেবলমাত্র ভগবানের কাছে প্রার্থনা করতে লাগলুম আমি যেন সেই মুহূর্তে চিরকালের জন্তে বধির হয়ে যাই, তাহলে আর ঐ কলুষ কথা শুনতে হয় না। গীর্জার উপাসনা শেষ হতেই উঠে দাড়ালু এবং সে ব্যক্তিকে না দেখেই পালিয়ে আস্বার চেষ্টা করলুম-কিন্তু সে নজরে পড়ে গেল । ক্লাউদিয়া—কে সে ? এমিলিয়া—স্বয়ং রাজা ! ক্লাউদিয়া-রাজ ! ! ভগবান আমাদের বঁচিয়েছেন ষে তোর বাপ একথা শুনতে পায় নি! তুই আসবার আগেই তিনি চলে গেছেন! * এমিলিয়া—বাবা এসেছিলেন ? অামার সঙ্গে দেখা না ক’রেই চলে গেলেন ? ক্লাউদিয়া-ই-ভাগিাস্! এর একটা কথাও তার কানে গেলে কী কাণ্ডই আজ হ’ত ! এমিঙ্কিয়—কেন মা, এতে আমার কি অপরাধ ? ক্লাউদিয়া—কিছুই না, তবু তাকে তো তুই চিনিস্নে মা !—তারপর কি হ’ল বল। তার দিকে চেয়ে তার প্রাপ্য ঘৃণা প্রকাশ করে এসেছি ? এমিলিয়া—না মা, দ্বিতীয় বার তার দিকে চাইতে সাহস হ’ল না। সেখান থেকে ছুটে বাড়িতে এলুম। কিন্তু সমস্ত পথে মনে হ’ল সে আমার পিছু নিয়েছে। ক্লাউদিয়া—না, সে সাহস তার হয় নি। ভয়েতে ও রকম মনে হয়! স্বাকৃ—কাউকে এ কথা বলিস্নি ! আজকের শুভকাজ ভালয় ভালয় হয়ে যাবার পর—এ তোর কাছে মাত্র একটা দুঃস্বপ্ন ব’লে মনে হবে। এমিলিয়া—কিন্তু মা, তাকে এ কথা বলতেই হবে। ক্লাউদিয়া—ছি, অমন নিৰুদ্ধির কাজ কখন করে ? কাউন্থের মনে হিংসের বিষ ঢুকিয়ে কী লাভ হবে বল । এমিলিয়া—কিন্তু মা, আমি না বৃললেও তিনি অন্ত লোকের কাছে এ খবর শুনলে আরও খারাপ হবে না ? ক্লাউদিয়া—ও তোর একেবারে ভুল ধারণা। তুই দরবারী ব্যাপারের কী বুঝিসম ? ওর ভাষা অন্তঃসার