পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৭৮৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মগন্ধন মহাত্মা গান্ধীর মুক্তির গুজব भशञ्च शांशेौ८क cखण श्हेtउ शक्लिबl cनesा इहेtर किम, इहे८ण कथन इहे८व, हेऊाiनि विषtब्र क्झना-छझना অনেক দিন হইতে চলিতেছে। এ-বিষয়ে ভারত-গবন্মেষ্ট ও ভারত-সচিবের সঙ্গে পত্র বা টেলিগ্রাম ব্যবহার হইয়াছিল কিনা, ভারত-গবন্মেন্টের শাসনপরিষদে বিষয়টি আলোচিত হইয়াছিল কিনা, তৎসম্পর্কে ভারতীয় ব্যবস্থাপক প্রশ্নোত্তর এবং খবরের কাগজে আলোচনাও হইয়াছে। এই সকলের সার নিষ্কর্য এই, যে, মহাত্মা গান্ধী যদি কথা দেন, তিনি জেলের বাহিরে আসিয়া নিরুপদ্রব আইনলঙ্ঘন প্রচেষ্টা চালাইবেন না, তাহা হইলে সরকার বাহাদুর র্তাহাকে খালাস দিতে পারেন ; শুধু তাহাকে কেন, অঙ্ক অনেক ছোট ছোট নেতা এবং রাজনৈডিক বন্দীকেও খালাস দিতে পারেন। কিন্তু মহাত্মা গান্ধী যে এরূপ প্রতিশ্রুতি দেন নাই বা দিবেন না, তাহা অনায়াসেই অনুমান করা যাইতে পারে। আইন অমান্ত করিবার প্রচেষ্টা গবন্মেন্টের নান৷ অর্ডিস্তান্স ও আইন এবং অন্তবিধ নানা বিশেষ প্রয়াস সত্ত্বেও বদ্ধ হয় নাই। সুতরাং তাহাতে নূতন করিয়া বল সঞ্চার হয়, এরূপ কিছু গবন্মেণ্ট করিতে পারেন না। কি হইলে মহাত্মাজীর মুক্তি হয় একটা কাজ করিলে মহাত্মা গান্ধী এবং অন্যান্য অসহযোগী বন্দ্বীকে ছাড়িয়া দেওয়া চলে এবং আইনলঙ্ঘন প্রচেষ্টাও বন্ধ হইতে পারে। সেটি আর কিছু নয়, মহাত্মা গান্ধী ভারতবর্ষের জন্ত যেরূপ রাষ্ট্রীয় অধিকার আপাততঃ পাইলে সন্তুষ্ট হন, তাহ অনতিবিলম্বে দেওয়া। ইহা সম্পূর্ণ স্বাধীনত নহে, তবে স্বাধীনতার সার অংশ বটে ; অর্থাৎ কানাডা অষ্ট্রেলিয়া প্রভূতির যেরূপ স্বশাসন অধিকার আছে, সেইরূপ স্বরাজ। ভারতবর্ষ কালক্রমে :ष ५्रदॆब्र'ं चशिखाब्र*क्षेन क्षिवि बि१ उब्रि ८छदम्। :दनै' षांशैौन७ ८श् झेड्, उषिट्झि श्रट्झश् नाङ्के । षष्ठ গোল এই "কাল" লইয়া। ভারতবর্ষের স্বরাজপ্রাপ্তিতে ইহাদের ঐহিক ক্ষতি, তাহারা ভাবিতেছেন, এই কাল "নিরবধি", তবে উহাদের মনেও এ আশঙ্কা আছে, যে, विविण ●थंनज-अहांस्रांचौब्र अछूछब्रटमब्र अरुन्हा ዓ®® “অবধি” হয়ত বা শীঘ্রই জাসিয়া পড়ে । অঙ্গ পক্ষে, যাহার স্বরাজ চান, তাহারা মনে করেন, স্বরাজ লাভ শীঘ্রই ঘটিবে-অন্ততঃ ঘটা উচিত। ব্রিটিশ সাম্রাজ্য বহিতে বস্তুতঃ ভারতবধকেই বুঝায় । কানাড়া, দক্ষিণ-আফ্রিকা, অষ্ট্রেলিয়া প্রভৃতি দেশগুল ত প্রায়-স্বাধীন সাধারণতন্ত্র । সেগুলা হইতে ইংরেজরা রাজকীয় বা বাণিজ্যিক বিশেষ কোন মুনফ পায় না । ভারতবর্ষষ্ট তfহাধের সকল রকম লাভের প্রধান আকর । এই জন্ত তাহার। ভারতবর্ষের উপর রাজনৈতিক ও বাণিজ্যিক প্রভুত্ব একটুও ছাড়িয়া দিতে চায় না। কিন্তু সংস্কৃতে যে একটা বচন আছে, যে, সবট যাইবার উপক্রম হুইলে, “অৰ্দ্ধং ত্যজতি পণ্ডিত", বুদ্ধিমান লোকে আধটা ছাড়িয়া দেয়, ভাহা কি তাহাদের জানা নাই ? ইংরেজরা ত অন্য সকলের সঙ্গে, অর্থাৎ যাহার। শক্তিমান তাহাদের সঙ্গে, রফ করিতে স্বদক্ষ । ভারতবর্যের সঙ্গে তবে রফ করেন না কেন ? অথবা এরূপ প্রশ্ন করাই বেকুবী। ধে শক্তিমান নয়, তার সঙ্গে রফা কে কবে করিয়া থাকে ? মহাত্মার্জীর অনুচরদের সমস্যা • মহাত্মা গান্ধী এখন হিন্দু সমাজের “অস্পৃঙ্গ” ও অহল্পত জাতিসমূহের উন্নতি বিধান--বিশেষ করিয়া তাহাদের দেবমন্দির-প্রবেশের অধিকার—সমস্ত লইয়া ব্যস্ত আছেন। সেই কারণে, যে অসহযোগ ও আইনলঙ্ঘন প্রচেষ্টা সম্পর্কে তিনি ও র্তাহার দলের অনেক লোক জেলে গিয়াছেন এবং অনেকে আরও নানা দুঃখভোগ করিয়াছেন, তাহা এখন কতকট চাপা পড়িয়া গিয়াছে ; দেশে সেই সম্পর্কে যত কাজ হইতেছে, তাহাতে লোকের দৃষ্টি তত পড়িতেছে না। এইরূপ অবস্থা ঘটিবে অনুমান করিয়াই গবষ্মেন্ট মহাত্মাৰ্জীকে জেল হইতে वन्शू४उावि८ब्राशौ श्राद्रकांजन फ्रांशाहेबांब्र अश्यछि e সুযোগ দিয়াছিলেন কিনা, জানা যায় নাই। তবে, সম্প্রডি ভারত-সচিব বিলাতে এক বক্তৃভায় বলিয়াছেন বটে, যে, অস্পৃশ্যতার বিরুদ্ধে আন্দোলন চলায় লোকের মন অসহযোগ আন্দোলন হইতে অঙ্গ দিলে f ক্ষে-মে