পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮২৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নামের আগে শ্ৰী লিখিবার নিয়ম শ্ৰী আশুতোষ ভট্টাচার্য, এম-এ প্রাচীন ভারতের হিন্দু রঞ্জার কেহ কেহ পাথরের গায়ে অনুশাসন লেখাইতে গিয়া নিজেদের নাম গোঃ লিখিবার ভঙ্গীটিরও পরিচয় রাখিয়া গিয়াছেন । ইহাদের মধ্যে প্রিন্থদর্শন অশোকের শিলালিপিই প্রাচীনতম । পৰ্য্যস্ত আবিষ্কৃত তাহার কোন আগুশাসলেই তাহার মামের আগে "শ্ৰ’ লিখিবার নিদর্শন নাই । তার পরেই সমুদ্রগুপ্তের সংস্কৃত অস্থশাসন উল্লেখযোগ্য । তাছাতেও অশেষ বিশেষণ-স্তুপের মধ্যেও রাজার নামোল্লেথের আগে ‘ফ্রী’র সন্ধান পাই না । ষ্ট্রইরি আরও কিছুকাল পর মহারাজ হৰ্ষবৰ্দ্ধনের সময়ে তাহার অধুনা-আবিষ্কৃত স্বাক্ষরের মধ্যে একটি ‘শ্রী'র সাক্ষাৎ পাওয়া গেল । তাহাতে व्वाcछ-“शक्ष्tरठ भध भशाश्वांछff५ब्राछ ॐश्६ ।” fपक्ष মনে হয় ইহা মূল নামেরই অস্তভূক্ত "ঐ',; যেমন বাংলায় শ্রীকান্ত, শ্রনাথ, ঐশ। রাজাfদগের নামের আগে তাহাদের অন্যান্য বিশেষণ থাকা সত্ত্বেও ‘ই’র অভাব দেখিয়া প্রথমদুটিতে মনে হইবে যে, এই রীতির উদ্ভব নিশ্চয়ই পরবর্তী সময়ের, কিন্তু গুপ্ত-সম্রাটদিগেরই সমসাময়িক ( ৩২০-৪০০ খ্ৰীষ্টাব্দ ) একটি শিলালিপির উল্লেখ করিব, তাহা হইতে তৎকালীন সম্ভ্রান্ত চরিত্রের নামোল্লেখের পূৰ্ব্বে ‘ত্র" ব্যবহার এক বিশেষ নিয়ম হুইয়া দাড়াইয়াছিল বলিয়াই মনে হয় । শিলালিপিটি হাতিগুম্ফা বা থাপ্পবেলের শিলালিপি বলিয়া পরিচিত। ভূবনেশ্বরের নিকটবর্তী উদয়গিরি নামক পাহাড়ের গায়ে ইহা পাওয়া গিয়াছে, কেহ কেহ ইহাকে মৌধ্য-সম্রাটগণের আমলের ৰলিয়ামনে করেন । ইহা পুরাণ প্রাকৃত ভাষায় লেখা, সংস্কৃত অনুবাদ করিলে এই রকম দাড়াইৰে,...“কলিঙ্গপতিনা ইথারবেলেন।” এই গেল পূৰ্ব্ব-ভারতের কথা। পশ্চিমভারতের রাজপুতানায় ককুকের শিলালিপিতেও এমন मृडेाख नाeत्रा बाब्र। हेश ६निe किङ्ग भद्रदखौ कftणद्र * उषानि वै cणथाब्र मूडेाख्दाहरणा थप्न इच्च चठि थाशैन

e = #

অাজ কাল হইতেই এই প্রকার রীতি এদেশে প্রচলিত হইয়া আৰ্পিড়েছে। কোন নামের পূৰ্ব্বে এই রীতির ব্যতিক্ৰম দেখি মা, যথা, (অগুfদত্ত)..ঐ লক্ষ্মণ ইতি...শ্রীরাঞ্জাল: - ঐভিল্লুকস্ত...শকক: ইত্যাদি। তারপর আমাদের বাংলার কথাই বলি। প্রাচীনতম বাংলা পুথিগুলিতে ভণিতায় কেই ঐ সহ নিজের নাম উল্লেখ করেন नाई ' दारनाश ७हे ब्राडि কোনদিনই tছল না, কিন্তু পরে ইহ সংস্কৃভ হইতে আসিয়াছে। কারণ পাল রাজগণের যে-সকল সংস্কৃত তাম্রশাসন আৰিষ্কৃত গুইয়াছে, তাহাতে শ্রবিগ্রগুপাল, ইদেবপাল এই প্রকার উল্লেখ দেখিতে পাই। বাংলায় লেন-রাজাদিগের আমলে সংস্কৃত ভাযার খুব চর্চা ছিল। সেই সময়ে এই রীতি বিশেৰ বিস্তৃতি লাভ করে। বল্লালপেণের “দানসাগর” ও “অদ্ভুতসাগর" পুথিতে বল্লাল এই প্রকার লিখিত আছে। লক্ষ্মণসেনের সভাকৰি জয়দেব গীতগোবিশ্বের ভণিত দিয়াছেন, “ইস্বযুদেবকৰেহিgমূতিभूल्याब्रम् ।” किरदा “अिवश्वप्नवक्रबन्निश्९ कूक८ड भूभ९ মঙ্গলমুজ্জলগীতি" ইত্যাদি । কিন্তু বাংলা ভাষার উপর गशङ्कठ थ छाय विtनयeाप्य दि'ब्लड इहेवाब्र चाrणं cरुtन বাঙালী কবিই নিজের নামের আগে ঐ লিখিয়া ভণিত। দেন নাই। তাহারা বড়-জোর নামের আগে জাভি বা পদবটুকুর উল্লেখ করিডেন, যেমন, বড়ু চণ্ডীদাসু, দ্বিজ চণ্ডীদাস, দীন চণ্ডীদাস, দাস বৃন্দাবন, কবি কৃত্তিবাস, দ্বিজ घनब्राय, हेडJामि । গৌড়ীয় বৈঞ্চব ধর্মের উত্থানের সঙ্গে সঙ্গে বাংল৷ সাহিত্যে মস্তাগধং পুরাণখালি বিশেষ প্রভাব বিস্তার করে। তাছাতে প্রত্যেক সন্ধান্ত চরিজের পূৰ্ব্বে ঐ এই সম্মানজ্ঞাপক উক্তিটি দেখিতে পাই ; ধেমন ॐषक खेदा5 इंडTामि । cभरें इहे८ड वाइलाब 8दक्ष्वসাহিত্যে ‘ক্র" একটি বিশেষ সন্মান ও গুক্তিজ্ঞাপক পাঠ