বহড় গ্রামের কয়েকটি পুরাতন ভিত্তিচিত্র ঐকালিদাস দত্ত बांश्ल (नtनद्र (कॉषाe जखम्ला, हेtणाद्र, ७ बांधशशं প্রভৃতি স্থানের মত প্রাচীন ডিভিচিত্রের নিদর্শন বর্তমান नाहे । utनप्लग्न छणवायू अडार्षिक चांॐ uद९ यनिग्न ও গৃহাদি টক-নির্শিত হওয়ায় ঐ প্রকার চিত্র সমস্তই নষ্ট হইয়া গিয়াছে। বৰ্ত্তমান সময়ে এখানে যে-সকল পুরাতন ডিভিচিত্র বিদ্যমান আছে সেগুলি খুষ্টীয় অষ্টাদশ শতাৰী ছটতে উনবিংশ শতাব্দীর প্রারম্ভ কালের। এই চিত্রগুলি বেশী পুরাতন না হইলেও বাংলা দেশের প্রাচীন ভিত্তি চিন্ত্রাঙ্কন-প্রথার সহিত এক্ষণে আমাদের পরিচিত হুইবার প্রধান অবলম্বন। কিন্তু দুঃখের বিষয় কেবলমাত্র বাকুড়া জেলা ব্যতীত এ-প্রদেশের অল্প কোন অংশের এই প্রকার ' চিত্রের इह नहेि । কিছুদিন পূৰ্ব্বে ২৪-পরগণা জেলায় বহডু গ্রামে একটি রাধাকৃষ্ণের মন্দিবে আমি কতকগুলি এই জাতীয় চিত্র দেখিয়াছি। এই প্রবন্ধে উচ্চাদের বিবরণ প্রকাশিত इहेन । oहें बहफू शाशी अधूना चानिशूब प्रश्कूयाब्र चखर्शङ छज्जनश्रव्र १ानांद्र अशौन ७रु९ कलिकांउीज़ aाग्न ত্ৰিশ মাইল দক্ষিণে অবস্থিত। এখানকার উক্ত মন্দিরটি চুনায়ের প্রস্তর দ্বারা পশ্চিমদেশী গৃহের আদর্শে নিৰ্ধিত এবং শ্যামন্বন্দরের মন্দির নামে প্রসিদ্ধ। বহুডুর জমিদার বস্ব বাবুদের বাটীর কাগজপত্রে দেখা যায় যে, সন ১২৩২ সালের কয়েক বৎসর পূৰ্ব্বে র্তাহাদের পূর্বপুরুষ নন্দকুমার रुइ रूऍक $श निर्किंड *ग्न । - এই মন্দিরের সন্মুখস্থ দরগালানের পূর্ব ও পশ্চিম দিকের দেওয়ালে ও মলিয়গুহের প্রবেশপথগুলির উপরিভাগে .উল্লিখিত চিত্রগুলি এক প্রকার ঘন লেপের উপর অঙ্কিত আছে। ঐ লেপ বাংলাদেশের পুরাতন পন্টের ভূমির शङ cशांबग्न भा,ि भिग्न यजुड नtझ् , ऐझ शक्लिब्र छाष्ट्र uकथंकब्र जवाब्र शाब्र थखउ। सिद्धि-फ्रिजाइन ७हेढ़न বিবরণ ও প্রতিলিপি এ-পর্ধান্তু প্রকাশিত আন্তর দেওয়ার প্রথাও যে প্রাচীনকালে বাংলা দেশে श्णि उॉश uहे जिसनि (कषिरण बूत शाब्र। बब४ e বাধগুহার কতকগুলি চিত্রেও এই প্রকার সাদা রঙের জমি আছে (রামগড় ও বাঘগুহ, ঐস্বলিত কুমার হালদার পূ: ৩৩ ) ; তবে এখানে ব্যবহৃত আস্তর অজন্ত ও বাম্বের ভিত্তি-চিত্রাঙ্গনে ব্যবহৃত আস্তরের মত একই উপাদানে প্রস্তুত কি না তাহা বলা কঠিন। এই লেপের উপর একপ্রকার র্যাটাল পদার্থের সংযোগে উক্ত চিত্রগুলি অঙ্কিত। উহাদের বর্ণবিন্যাস ও ধরণ (style ) অনেকটা কালীঘাট প্রভৃতি স্থানের था5ौन 5िङ्गांशजौद्ध अछूक्लन् । क्रूि कांजौघांtफेब्र $िtॐ যেরূপ রেখার টানের বিশেষত্ব দেখা যায় ঐগুলিতে সেরূপ বিশেষত্ব নাই এবং কিছু আলো ও ছায়ার সমাবেশ আছে। এইরূপ অঙ্কন-রীতিও যে প্রাচীনকালে বাংলা দেশে ও ভারতের অন্যান্ত প্রদেশে ছিল এখন তাহার অনেক নিদর্শন আবিষ্কৃত হইয়াছে। প্রাচীন রীতি অনুসারে মন্দিরে দেবতা প্রভাক্ষ করিবার পূৰ্ব্বে দেবলীলার সহিত দর্শকগণকে পরিচিত করাষ্টয়া তাহাদের চিত্তকে রসাত্ৰ করিবার উদ্বেপ্তেই বোধ হয় ঐ চিত্রগুলি মন্দিরমধ্যে না দেখাইয়া দরজালানে অঙ্কিত इझेब्राहिण। प्लेशहमब्र cया नाश वाफ़ैोशी, उग्रtशा দরঘালানের পূর্বদিকের দেওয়ালে তিন সারে তেরটি চিত্র আছে। এখানে উপরের সারে প্রথমেই দশ অবতারের মূৰ্ত্তি প্রদর্শিত হইয়াছে। ইহাতে নবম অবতার বুদ্ধের পরিবষ্ট্রে জগন্নাথ, স্বভত্রা ও বলরামের চিত্র অঙ্কিত আছে। তৎপার্থে দ্বিতীয় চিত্রে বৈকুণ্ঠধামে সনক, সনদ ও দক্ষিণে সনাতন-সহ লক্ষ্মীনারায়ণের যুগলমূৰ্ত্তি ও তৎপরে कृउँौग्र छिरज नाब्राप्तब्र चनखनशाग्न मृष्ठ चांtइ। यहे जिसजिब्र निरा, रिडौश गाहन वैरेऽउtछद्र बछडूब शृéि, यहेनशैनर ब्रांशाङ्करकब्र ७क बफ़ दूर्णनषूर्डि, वैबाषांद्र
