পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮৯৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ऐँक्री श्रृथण tyప్రి) হইল, এ-সমস্তৰেই পণ্ডশ্রম বীিয় তাহার মনে হইতেছিল। কিন্তু অজয়ের সঙ্গে দেখা না হওয়াতে সে ষে কিছুমাত্র ছুঃখিত হইয়াছে, মনেমনে একবারও সেকথা মানিতে छांश्लि नां । রাত্রির জাহারাদির পর বীণা শুইতে গেলে তেভলার বারান্দায় দাড়াইয়া ঐজিলা ভাবিতে লাগিল, তাহার স্বভাবে কোনও মানুষকে ভালবাসা কোনওদিনই কি সম্ভব হইবে ? সে বুঝিতেই পারে না, একজন মানুষের এমন অৰস্থা কিরূপে হওয়া সম্ভব যখন আর-একজন বিশেষ মানুষকে না হইলে তাহার বঁাচিয়া থাকার কোনও অর্থ থাকে না। নিজের কাজকৰ্ম্ম পড়িয়া থাকিবে, চোখে ঘুম থাকিবে না, আহারে রুচি চলিয়া যাইবে, দুদিন আগে পরিচয় ছিল না এমন একজন মানুষের জন্ত ক্রমাগত হা-হুতাশ চলিতে থাকিবে, ভাবিতেই তাহার হাসি পায়। ভাল লাগার কথা" আলাদা । পুথিবীতে আরও কয়েকজন মানুষকে তাহার ভাল লাগে, অজয়কেও লাগে। কিন্তু বীণা তাঁহাকে লইয়া এমন স্থক করিয়াছে যেন অজয়ের মত মানুষ পৃথিবীতে ইতিপূৰ্ব্বে আর জন্মায় নাই। এই জিনিষটিকে সে বুঝিতে পারে না। যেদিক দিয়াই দেখা যাক, অজয় ত অত্যন্তই সাধারণ মানুষ । বীণার জন্ত ঐন্দ্রিলাকে কাল যদি কেহ একটি স্বয়ম্বর সভা ডাকিতে বলে, অজয়কে ডাকিবার কথা তাহার মনেই হইবে না। ঐ ত চেহারা, তাছাড়া এখনও কলেজের পড়াও তাহার শেষ হয় নাই, শেষ হইলেই যে কি করিয়া তাহার দিন চলিবে তাহার ঠিক নাই। বীণা উহার মধ্যে কি দেখিল ? কিন্তু সেইসঙ্গে ঐঞ্জিলা ইহাও ভুলিতে পারিতেছিল না, যে, একমাত্র এই মানুষটিই অত্যন্ত দূরের জায়গা হইতে দুইদিনের পরিচয়েই অলক্ষিতে তাহারও মনের অত্যন্ত কাছে আজ चांगिझ। १ङ्घ्रिांश् । उांश्ांद्म ऋषींश्च धक्षषििन इंडि ষে স্বর বাজিী. উঠতেছে, তাহ যেন ঐজিলারই অন্তরের ক্টোন অন্তরতম অঙ্গভূতির স্পন্সন লই৷ చ్రణాళ উহার কণ্ঠের আবেগ কেন মনকে এমন করিয়া স্পর্শ করে কে জানে। কে জানে অজয়ের कईचटब्र थांकिब्र पाकिब्र ७शन छिद्रनब्रिष्टबड rÉtwड ८कॉष रुहेष्ठ चागिञ्च जांtश । श्रीब्र डाइब्र क्रूषिङ অগ্নিগর্ভ দুইটি চোখ। মনে হয় সে-দৃষ্টি মানুষের অন্তরের অন্তস্তল অবধি ভেদ করিতে পারে। কোনও আবরণ টানিয়া নিজেকে সে দৃষ্টি হইতে আড়াল কয়া যায় না। সে-সৃষ্টিকেই বা ঐন্দ্রিলা কেন এত ভয় করে কে জানে ? সব জড়াইয়া জীবনের বিশেষ কোন একটা রূপ, একটি কোন বিশেষ জীবন্তত এই মানুষটির মধ্যে যেন প্রতিফলিত হইতেছে, কোথাও-না-কোথাও কোনও-নাকোনওরূপে লে বৰ্ত্তমান না থাকিলে জীবনের কোন একটা দিক্ একেবারেই যেন অসম্পূর্ণ থাৰিয়া যাইবে। নীচে বসিবার ঘরের ঘড়িতে টং করিয়া শব্দ হইল । সাড়ে এগারো হইতে পারে কিংবা সাড়ে বারো, একটা হওয়াও বিচিত্র নর। ভাবিল, এবারে গিয়া শুইবে, যদিও ঘুম আসিবে কিনা তাহার ঠিক নাই। হঠাৎ মনে হইল, জাগিয়া স্বপ্ন দেখিতেছে। যেন এত রাত্রিতে জনশূন্ত স্তন্ধ মাঠ পার হইয়া অঙ্গয় আসিতেছে। দূরে দেবদারু গাছগুলির ছায়া যেখানে নিবিড় হইয়া পড়িয়াছে, সেইখানে সে যেন হঠাৎ নিজেকে আড়াল করিয়া দাড়াইল। মনে হইল, ঐজিলাকে দেখিতে পাইয়াই সে লুকাইল। ঐন্দ্রিলার বুকের মধ্যে টিপুচিপ করিয়া বাজিতে লাগিল। আরও একদিনের কথা তাহার মনে পড়িল, সেদিনেরই মত আজও ভয়ের উত্তেজনায় তাহার সূৰ্ব্বশরীর কঁাপিতে লাগিল, কিন্তু আজ সে श्रणाहेण न, मूत्त्व उक्क्राम्राद्ध चक्काप्द्र cगां९श्रु घृष्टि নিবদ্ধ করিয়া রহিল। কতক্ষণ এভাবে কাটিল জানে না, মনে হইলু বহুক্ষণ । তারপর সহসা আবার ছায়ান্ধকার নড়িয়া উঠিল।”ৰে” লুকাইয়াছিল, উৰ্দ্ধশ্বালে সে ফিরিয়া চলিয়াছে। এবারে ঐন্দ্রিলার মনে কোনও সন্দেহই আর রহিল না, যে, সে অজর। ক্রমে মৃদ্ধ জ্যোৎস্নার ধূসরতায় প্ৰেতমুঠির মত সে মিলাইয়া গেল । .৮ঐঞ্জিলা এত ভয় কেন পাইল বুৰিল না, কিন্তু দ্রুতপদে 4ছুগিয়া ঘুমন্ত বীণাকে দুই হাতে জড়াইয় তাহার বুকে ချွိႏိုင္ဆို গুইয়া রহিল। সে-রাজিতে তাহার চোখে আk ঘম আসিল না। পৃথিবীটাকে সে যেমন ভাবিছিল,_