ਾਂ তাহা পরিশোধ করা যাইত। কিন্তু উপযুপিরি কয়েক বৎসর যাবৎ কাচা মালের দর অসম্ভব कभिघ्नां शांeष्ट्रां८ड নূতন আমানত প্রায় বদ্ধ হইয়া গিয়াছে, তদুপরি আর্থিক অসচ্ছলতার দরুণ অনেক পুরাতন আমানতও উঠাইয়া লওয়া হইতেছে। আমরা সকলেই জানি যে, জমিজম| বন্ধকের উপর এবং ব্যক্তিগত ধার সহজে আদায় হয় না, অথচ যে আমানত গ্রহণ করা হয় তাহা নিদিষ্ট সময়ের জন্ত লঙয়া হয়, কাজেই কোন কারণে আমানতি টাকা উঠাইয়া লইতে চাহিলে অনেকের পক্ষে তাহা দেওয়া একপ্রকার অসম্ভব হইয়া পড়ে। নগদ মজুত (liquid) এবং বন্ধকী (frozen) সম্পত্তির প্রভেদ বুঝিলে ব্যাঙ্ক-পরিচালনায় বিশেষ বেগ পাইতে হয় না। এই ত গেল ব্যাঙ্কের কয়েকটি মূলস্বত্ৰ ; কিন্তু ব্যাঙ্কের প্রকৃত উদ্দেশ্য কি হওয়া উচিত তাহাও বিবেচনা করা প্রয়োজন। অংশীদারদের উচ্চ লভ্যাংশ কিংবা আমানতকারীদিগকে স্বদ দেওয়াই ব্যাঙ্কের মুখ্য উদ্দেশ্য হইতে পারে না। প্রথমতঃ দেখিতে হইবে, যাহারা ব্যাঙ্কের খাতক তাহাদের অবস্থার উন্নতি হইয়াছে কি-না ; দ্বিতীয়তঃ, স্থানীয় শিল্প-বাণিজ্যের প্রসার হুইয়াছে কি-না। যদি দেখিতে পাই যে খাতকের অবস্থা বৎসরের পর বৎসর হীন হইতে হীনতর হুইতেছে, যদি দেখিতে পাই যে স্থানীয় শিল্পবাণিজ্যের কোন উন্নতি হয় নাই, তাহ হইলে বলিব ব্যাঙ্কের যে উচ্চ আদর্শ—জনসেবা–তাহা যথাযথ পালন कब्र झञ्च नाहे । बTांक ७ब५ कूलौनचौबौद्ध oहे ८८डम ८ष শেষোক্তের কাজ খাতকদিগকে শোষণ করা, তাহাদের ভিটামটি উচ্ছন্ন হইলেও তাহার কোন আক্ষেপ নাই, কিন্তু ব্যাঙ্কের এই প্রকার উদ্যেশ্য হইতেই পারে না, ব্যাঙ্কের লরি টাকার স্বদের হার যদি খুব উচ্চ হয় তাহা इहे८ण दावणाग्निश्रृं५ cमहे छैॉक शॉछैोहेब्रा लांड कब्रिटङ পারে না, আর যদি কেবল বন্ধকী এবং ব্যক্তিগত ধার দেওয়াই ব্যাঙ্কুর ঐখা হয় তাহা হইলে নামে ব্যাঙ্ক হইলেও কাৰ্যও দীর সহিত ব্যাঙ্কের বিশেষ কোন পার্থৰ্য স্বাক্ষে না। প্রভেদ থাকিলেও তাঁহা এই ষে শেষোক্তগণ নিজের মূলধনে ব্যবসায় করে, আর প্রথমোক্তগণ ব্যাঙ্কিঙের কয়েকটি মূলতত্ব আমানতকারীদের অর্থদ্বারা খাতকের সর্বনাশ করে। কেহ এরূপও বলেন ধার লইবার জন্ত ব্যাঙ্ক কাহারও উপর জোর-জবরদস্তি করে না, যদি স্বদের হার বেশীই হয় তবে ধার না লইলেই হয় । এরূপ যুক্তি স্থদখোরের, ব্যাঙ্কের পক্ষে ইহা শোভা পায় না। লোকের অভাবের शय्षांश गरेष्ठ, डांशप्नब निकई इहेष्ठ शङमूब गछद कश्ध्निा शन चांशांध्र कब्र-4हे १इ1 शनि बाकe षवणषन করে তবে আর ইহার প্রয়োজনীয়তা কি ? এইরূপ হীন আদর্শের বশীভূত হইয়া ব্যাঙ্ক নামধেয় প্রতিষ্ঠানগুলি বঙ্গদেশের যে কি ক্ষতি করিতেছে তাহা যাহারা ইহাদের কার্ধ্যকলাপ প্রত্যক্ষ করিয়াছেন তাহারাই জানেন। ব্যবসায় নাই, বাণিজ্য নাই, যাহা আছে তাহাও সময়োচিত সাহায্য দ্বারা উন্নত করিবার প্রচেষ্টা নাই, অথচ কেবল বঙ্গদেশেই আট শত ব্যাঙ্কের ছড়াছড়ি । যেখানে ব্যবসায়-বাণিজ্যের পরিমাণ .অনুসারে একটি ব্যাঙ্ক চলা স্থঙ্কর সেখানে কুড়ি-পঁচিশটি ব্যাঙ্ক স্থাপন করা হইয়াছে। ব্যাঙ্কের মূলস্বত্র সম্বন্ধে যথোচিত জ্ঞান, ইহার কার্ধ্যপ্রণালীর অভিজ্ঞতা, হিসাব*so of 5, & wolf's (higher finance) যাহার সহিত ব্যাঙ্কের ঘনিষ্ঠ সম্বন্ধ, এতদেশীয় এবং বিদেশীয় শিল্পবাণিজ্যের ভিত্তি ও প্রতিষ্ঠা এবং সর্বশেষে সরকারী মুদ্ৰানীতি ও ঋণনীতি, যাহা প্রত্যক্ষভাবে তাহাদের হিতাহিতের সহিত যুক্ত, এইগুলি সম্যকৃরূপে উপলব্ধি না করিতে পারিলে বর্তমান যুগে ব্যাঙ্ক পরিচালনা করা কঠিন। ব্যবসায়-বাণিজ্য এখন আন্তর্জাতিক রূপ গ্রহণ করিয়াছে। অন্তান্ত দেশের সহিত আমাদের এত घनिर्छ गषक ८ष उहकरल अर्षदैनष्ठिक किश्व ब्रांछटैनठिक কোন প্রকার পরিবর্তন উপস্থিত হইলে এদেশেওঁ উহার প্রভাব বিস্তৃত হয়। দেশ ও কাল ভেদে লোকের মতামত পরিবর্ভূিত হয় । পূৰ্ব্বে যেমন ছিল এখনও তেমনি থাকিবে এরূপ আশ। করা যায় না, অবস্থা পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থারও পরিবর্তন করিতে হইবে। জগৎ স্থিতিশীল নহে, গংিশল। মনে রাখিতে হইবে, আমরা প্রতিষ্ঠানের জন্ম নহি, প্রতিষ্ঠানগুলিই আমাদের স্বধন্থবিধার জন্ত
