পাতা:প্রবাসী (দ্বাবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/১১২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১ম সংখ্য\]" SS S SSAS SSAS A SAS SSAS SSAS SAeS MS SSAS SS SS SS বেশী কষ্ট হচ্ছিল না। সে ছুটছে আর মাঝে মাঝে পিছনে তাকিয়ে দেখছে—রাজবাড়ীর কেউ দেীে ফেলল কি না । - • * s = কিছুদূর গিয়েই সে দেখতে পেল—ও রে বাবা, তার ইকুরের বাচ্ছাটা একটা ঝোপের কাছে দাড়িয়ে ফোস্ ফোস্ আওয়াজ করছে। আর যায় কোথ, পালোয়াম .সিং তদীৰ্তর মাটিতে ফেলে একটা গাছের উপর উঠে ঠকৃঠক করে কঁপিতে লাগল। মোঘট এদিক ওদিক চেয়ে একদৌড়ে একেবারে গাছের নীচে এসে হাজির । এসেই আর কথাবাৰ্ত্ত নেই—গাছের গুড়িতে মেরেছে এক টু। আর সেই সঙ্গে সঙ্গে গাটা পড়বি ত পড়, একেবারে চিপ করে তারই ঘাড়ে। পড়ার সময় গাট ভেবেছিল, পড়েই বুঝি সে অজ্ঞান হয়ে যাবে। কিন্তু যখন দেখুল বে সে মোটেই অজ্ঞান হয়নি আর মোষের শিং এর উপর না পড়ে তার পিঠেরই উপরে পড়েছে, তখন তার সাহস আর বুদ্ধি আশ্চৰ্য্য রকম বেড়ে গেল। মাথার পাগড়িটা খুলে সে আচ্ছা করে তার চোখে আর শিংয়ে বাধল ; তার পর সোজা রাজবাড়ীর দিকে হাকিয়ে দিল । এত যে কাণ্ড হবে মোষ তা মোটেই ভাবেনি। আর তার জন্যে সে মোটেই প্রস্তুত ছিল না । সে বেচার কেবল গাছের গুড়িতেই এক চু মেরেছিল- সেই সঙ্গে সঙ্গে যে গাছের উপরের মূৰ্ত্তিমানটি তার পিঠে চড়ে বস্বেন—এ তার মোটেই মনে হয়নি। যা হোক, সে ভীষণ ঘাবড়ে গেল আর বুঝল সে যে-লোকের হাতে পড়েছে" তার সঙ্গে আর বেশী গোলমাল করা চলবে না। কাজেই গঁট তাকে যে দিকে নিয়ে চলল সে শান্ত শিশুটির মত সেই দিকেই চলল। ভোরে উঠে রাজামশায় বাইরে পায়চারী করছেন এমন সময় দেখলেন, দূরে গাটা তেeয়ারি একটা প্রকাণ্ড মোফের পিঠে চড়ে সেই দিকে जैम्छि । রাজমশায় ত “বাবা গে, মা গে৷ ” বলে সেই যে অন্দরমহলে ছুটে পালালেন সমস্ত দিন আর বেঞ্চলন না। পরদিন যখন ছেলেদের পাত্তাড়ি-পাখীর গল্প که به همه عی و به ه بهینه۶۹یسه می brసి SAAA AAAA AAAA SAAAAA SAAAAASA SAASAASSAAAASA SAAAAS AeS AeeS AAASASAAAeSAeS শুনতে পেলেন মোযটাকে শিকল দিয়ে গোয়ালে বেঁধে রাখা হয়েছে, তখন তিনি সাহস করে বাইরে বেরুলেন আর সম্বিনে ট্রাকে দেখতে পেয়ে তাকে বুকে জড়িয়ে ধেই ধেই করে’ নাচ আরম্ভ করে দিলেন । রাজ্যস্কন্ধ লোক একমুথে বলতে লাগল, “ধন্য গীট, ধন্ত গীটা।” ঐসুনিৰ্ম্মল বস্তু পাখীর গল্প" বাজপাণী এক সময়ে “দীর্ঘজট” নামে এক ব্রহ্মচারী বহুকাল ধরে’ তপস্যা করে কিছু ফল পেয়েছেন কি না পরীক্ষা করবার জন্য যাবার সময়ে মালবদেশের মধ্যে এক ভীষণ বনে ধ্যানে বলেন । তিনি ধ্যানেতে জানতে পারলেন, "এখানে ‘রক্তাক্ষ' নামে এক নিষ্ঠুর, ব্যাধ বাস করে। সে এই বনের পশুপাপীদের হত্য করে মনে খুক আনন্থ পায়। সে রক্তের সঙ্গে মেশান কাচা মাংস পেতে ভূলে-“ বাসে।” পরের কষ্ট দেখুলে দীর্ঘজটের হৃদয় গলে যেত। তিনি প্লাণী-বধে কাতর হয়ে ব্যাধের সাম্নে গিয়ে তাকে জিজ্ঞাসা করলেন, “রে রক্তাক্ষ, কেন তুই পশুপাপী মেরে ভয়ানক পাপ করছিস ?" - ব্যাপ এই কথা শুনে রেগে চেচিয়ে বললে, “আমার খুসী ! রে ভণ্ড সন্ন্যাসী ! তোকেও মেরে ফেলব।” ব্রহ্মচারী চোখ লাল করে বললেন, "ওরে পাজি, আমার তপস্যার ফল দেখৃ। ভোর যে গুণ আছে, সেই গুণে তুই বাজপার্থী হয়ে যা।" , - কি আশ্চৰ্য্য ! দীর্ঘজটের শাপে রক্তাক্ষ তখনই বাজপাপী হয়ে আহার খুঁজবার জন্যে এক গাছ থেকে আর-এক গাছে উড়ে বেড়াতে লাগল। সেই সময় থেকে সে পাখীদের প্রাণ নষ্ট করে ও তাদের রক্তপান করে “বাজপাপী” হয়ে আছে । - * * প্রারমেশচন্দ্র ভট্টাচাৰ্য্য, শ্ৰীজগদবন্ধু পাল,