৫ম সংখ্যা ] ধৰ্ম্মপূজা &☾Ꮔ @ পণ্ডিত-তত্ত্ব • পণ্ডিত কোটাল অামিনী • স্থান যুগ গতি (অম্লচর ) * । cवउ हेि চন্দ্র বস্থয় পশ্চিম সত্যু ৪০০ গতি २ । नैौजांझे হনুমান চরিত্র দক্ষিণ দ্বাপর b , ৩ । কংসাই সূৰ্য্য গঙ্গা পূর্ব ত্রেতা * २० ० •• ৪ । রামাই গরুড় . দুর্গ উত্তর কলি )ఆe e , ৫ । গোসাই উলুক অভয়া - শূন্ত অনেক গতি এখন এ বিষয়ে দুই-একটা ঐতিহাসিক অকুমান করাটা খুব দুঃসাহসিক কাৰ্য্য বলে নাও প্রতিপন্ন হতে পারে। ধৰ্ম্মপূজার প্রবর্তক যিনিই হউন না কেন, তিনি একটা মতলব বা প্ল্যান থেকে এটা করেছিলেন বলে’ মনে হয় । ● প্রথমে ধৰ্ম্মপূজা হুবহু বৌদ্ধধৰ্ম্ম যে নয়, সে কথা বলাই বাহুল্য ; এবং এটাও ঠিক যে যেরূপ আকারে ধৰ্ম্মপূজাকে দেখতে পাই, সেটা স্বাভাবিক অধোগতির ধ্বংসাবশেষ নয় । এর মধ্যে বাংলাদেশের একদল লোকের একটা কিছু গড়ে তোলবার চেষ্টা দেখতে পাওয়া যায়। রামাই বলে কোনে লোক এইটাকে স্বষ্টি করেছিলেন কি ? বৈরোচন, অক্ষোভ প্রভৃতি বুদ্ধের বর্ণের সঙ্গে মিল করে একটা প্রণালী বা পদ্ধতি খাড় করে তোলার ইচ্ছা তার ছিল। অমিতাভ বুদ্ধ যেমন চতুর্থ বুদ্ধ, তেমনি রামাইও চতুর্থ পণ্ডিত। তিনজন বুদ্ধ পূর্ব পূৰ্ব্ব যুগে গত হয়েছেন-তিনজন পণ্ডিত সত্য দ্বাপর ত্রেতা যুগে ছিলেন । বর্তমান জগৎ অমিতাভ-শাক্যমুনির পূজক, কলিযুগে রামাই পণ্ডিত ধৰ্ম্মপূজার প্রবর্তক। পঞ্চম বুদ্ধ অমোঘসিদ্ধি মৈত্ৰেয়ী ; এদিকে গোসাই পণ্ডিত ; তার সম্বন্ধে সবই অস্পষ্ট— র্তার যুগ শূন্ত, ও গতি অনেক । এ-সবের মধ্যে বেশ একটা উদ্দেশ্যগর্ত প্রণালী রয়েছে সেটা সহজে বুঝা যায়। তার পর হচ্ছে বোধিসত্ত্বদের কথা । সেখানেও মিল রয়েছে। “The five Dhyani Bodhisattvas correspond with the five Dhyani-Buddhas and, differ in many respects from the other celestial Bodhisattvas. * *.* Each Bodhisattva in the group of five is evolved by his Dhyani Buddha. He is a reflex, an emanation stom him ; in other words, his spiritual son. Certain northern Buddhist sects that interlink the dogmas of the Trikaya and the Triratno look upon the Dhyani-Boddhisattva as the active creator. * * * According to the system of Adi-lèuddha, the Dhyani-Boddhisattva receives the active power of creation from the Adi-Buddha through the medium of his spiritual father, the Dhyani-Buddha.” (A. Getty—Gods of Nothern Buddhism, p. 44). শূন্যপুরাণ ও ধৰ্ম্মপূজাবিধানে আমরা কোটাল * নামে এক শ্রেণীর উপ-দেবতার উল্লেখ পাই । এদের কাজ অনেকটা বোধিসত্ত্বদের মত । "আরে কোটাল সভ জাগে নিরস্তর ; স্থষ্টি কাজে তাদেরই হাত বেশী । উলুক হচ্ছেন একজন কোটাল, স্বষ্টি ব্যাপারে তার হাত যে কতখানি তা জামরা পূৰ্ব্বেই দেখেছি। আবার হহমানকে না হলেও ধর্মঠাকুরের এক দণ্ড চলে না , তার নিদর্শন ধৰ্ম্মমঙ্গল কাব্যগুলিতে বিস্তর পাওয়া যায়। ধৰ্ম্মঠাকুর ত নিবিকার হয়ে বসে আছেন, মাঝে মাঝে র্তার আসন টলছে, আর তিনি চোখ খুলে হকুমানকে জিজ্ঞাসা করছেন--"বাছা ব্যাপার কি ? হনুমানই বুদ্ধি পরামর্শ সব দিচ্ছেন। ‘বীর হস্থ বলে তবে ব্যাজ অকারণ। চল প্রভু বলি সঙ্গে চলে দেবগণ।” ( ঘনরাম, পৃঃ ৩৬ )। "বীর হনুমানে প্ৰভু স্বধান বচন । মন উচাটন করে কিসের কারণ।" (ঘনরাম পৃঃ ১৯২) ইত্যাদি। স্বতরাং কোটালদের কল্পনা করা হয়েছিল বোধিসত্ত্বদের দেখে এ কথা বলা খুব অযৌক্তিক নাও কাকোটাল শব্দটিকেটগাল হইতে হইয়াছে—অর্থ guarding the fort', the titular deity of a fort.—Vastuvidya, XI, 23, 53 ( Monier williams'.Dict.o, ·
