বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:প্রবাসী (দ্বাবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৭১৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৬৭২ প্রবাসী—ভাদে, ১৩২৯ AMA AMMMeMAeeMMSMSMSMSMSMeeeMAAAA میر. কাল-বৈশাখীর মত্ত মেখে ৰন্ধহীন বেগে । জাৰু সে একাস্তে আসে মোর পাশে পীত-উত্তরীয়-তলে লয়ে মোর প্রাণ-দেবতার স্বহস্তে সজ্জিত উপহার নীলকান্তু জাকাশেয় থালা, তারি পরে ভুবনের উচ্ছলিত স্বধার পেয়াল । এই দিন এল আীজ প্রাতে যে অনন্ত সমুদ্রের শঙ্খ নিয়ে হাতে, তাহার নিৰ্ঘোৰ বাজে ঘন ঘন মোর বক্ষেীমাঝে । सल्लग्न-अङ्गtजीब्र विंलग्न-5ङ्गरब्रश औयानtब्र शिtब्रझिल cशब्र, সে আজি মিলালে । শুভ্র আলে। কালের ধাশী হতে উচ্ছ,সি যেন রে শুষ্ঠ দিল ভরে । আলোকের জসীম সঙ্গীতে চিত্ত মোর কঙ্কারিছে স্বয়ে স্বরে রণিত ভঙ্গীতে । উদয়-দিকৃপ্রান্ত-তলে নেমে এগে শান্ত হেসে এই দিন বলে আজি মোর কানে, “অম্লান নুত্তন হয়ে অসংথ্যের মাঝপানে একদিন তুমি এসেছিলে এ লিখিলে নব মল্পিকার গন্ধে, সপ্তপর্ণ-পল্লবের পবন-হিল্লোল-দোল ছন্দে, খামলের বুকে निनंtभव नैौलिभांब्र नब्रन-मयूथ् । সেই যে নুতন তুমি, তোমারে ললাট চুমি” এসেছি জাগাতে বৈশাখের উদ্দীপ্ত প্রভাতে । হে নুতন, দেখা দিক্ অরবার জন্মের প্রথম শুভক্ষণ । बांछकृन्न कtब्रtछ् डांरब्र पञांछि শীর্ণ নিষেধের স্বত ধূলিকীর্ণ জীর্ণ পত্ররাজি । - মনে রেখো, হে নবীন, তোমার প্রথম জন্মদিন ক্ষয়হীন ;– cयधन अथभ छक निकtब्रग्न थठि श्रृंtल शृएल ; • তরঙ্গে তরঙ্গে সিন্ধু যেমন উছলে , প্রতিক্ষণে &धधभ औयद्दन ! হে নূতন, হোক তব জাগরণ ૩૧ફલ્ડ રોજ રડાનમ ! [ ২২শ ভাগ, ১ম খণ্ড حجمیسه حاجی محیه হে নূতন, g তোমার প্রকাশ ছোক্ কুজৰাটক করি উদঘাটন স্বর্ঘ্যের মতন ! लिखिब्रु द्धझश्वश्च। ५ग्नेि', শূন্ত শখে কিশলয় মুহূর্ভে অরণ্য দেয় ভরি’— cनदें अङ, cश् नूठन, রিক্তভার বক্ষ ভেদি আপনারে কল্প উন্মোচন ! ব্যক্ত হোক জীবনের জয়, ব্যক্ত হোক, তোমা মাৰে জুনন্তের অক্লান্ত বিস্ময়।" উদয়-দিগন্তুে ঐ শুভ্ৰ শঙ্খ বাজে । মোর চিত্ত-মাঝে চির-নুতনেরে দিল ডাক পচিশে বৈশাখ । ( সবুজপত্র, চৈত্র-বৈশাখ ) বাংলার নবযুগের কথা ব্রাহ্মসমাজ ও ব্রহ্মানন্দ ংলার নবযুগের মূলমন্ত্র স্বাধীনতা ও মানবত । ব্রাহ্ম-সমাজে মইfর্ণ দেবেঞ্জনাথ ধৰ্ম্মসাধনের ক্ষেত্রেই এই স্বাধীনতার ও মানবতীপ আদর্শকে ফুটাইরা তুলিতে চেষ্টা করেন, জীবনের সকল বিভাগে সৰ্ব্বতোভাবে ইহাকে প্রতিষ্ঠিত করিতে যান নাই। এ কাজট। করেন কেশবচন্দ্র । এইজগুই বাংলার নবযুগের ইতিহাসে কেশবচন্দ্র একটা অতি উচ্চ-স্থান অধিকার করিয়া আছেন । ইংরেজী শিক্ষ যে ব্যক্তিস্বাতস্থ্যের আদর্শ জাগাইল্প তুলে, কেশবচন্দ্র তাহারই মধ্যে একটা প্রবল ধর্মের প্রেরণা সঞ্চারিত করেন । জামাদের নব্যসমাজে ইংরেজী শিক্ষা ও য়ুরোপীয় সাধনার সংস্পর্শে যে স্বাধীনতার আদর্শ ফুটিয়াছিল, তাহার মধ্যে ধর্শ্বের প্রেরণা সঞ্চার করির কেশবচন্দ্রই বিশেষভাবে একটা অসাধারণ ত্যাগের শক্তি জাগাইয় তুলেন। ७ङ्के लाॉरशब्र बांब्राहे बांश्शांब्र नरुभूर्णत्व मांशनां भशैब्रभैौ श्ब्र! আছে । ইংরেজী শিক্ষা ও ইংরেজী শাসনের ফলে আমাদের প্রথম যুগের ইংরেজীনৰীশদিগের মতি-গতি নিতান্ত উচ্ছ স্থল হইয় উঠে ; এবং ইহার স্বদেশের সভ্যতা ও সাধনার প্রতি শ্রদ্ধাশূন্ত হইয় बिहमनी मछाठी ७ मांश्नांब्र मिएक छूपॆङ खांब्रड क८ब्रन । भश्र्षि দেবেন্দ্রনাথ ইহাদের মতি-গতিকে সংযত করিয়া কিরৎপরিমাণে স্বঙ্গেশাভিমুখীন করেন। বাংলার নযযুগের ইতিহাসে ইহাই মহর্ষির প্রধান কীৰ্ত্তি। মহর্ষির প্রকৃতির মধ্যে একদিকে যেমন একটা বলবতী আস্তিক্য-বুদ্ধি ছিল, অন্যদিকে সেইরূপ একটা দুর্জর রক্ষণশীলতাও ছিল । কেশবচন্ত্রের সম্বন্ধে মহর্ষি নানাদিক দিয়া উtহার প্রকৃতিনিহিত রক্ষণশীলতার স্বাধনকে পৰ্য্যন্ত আলগা করিয়া দেন। তখন পৰ্য্যন্ত श्रांनेि बांक्र-मभांtजब्र ८वगैौ८ऊ खांक्रनं झांप्ल। श्रीब्र कांझांब्र७ बनिवांब्र অধিকার ছিল না । কেশবচত্রের প্রতিভা ও গুণে মোহিত হইয়া মহর্ষি উiহাকে ব্রাহ্ম-সমাজের আচার্যাপদে বরণ করেন। কিন্তু মহর্বির সঙ্গে কেশবচত্রের এই প্রগাঢ় স্নেহের সম্বন্ধ সৰেও উভয়ের মধ্যে ক্রমে গুরুতর মতভেদ দ্বাস্কাইয়া গেল। মহর্ষি ক্ৰাহ্মসমাজকে কেবল একটা ধৰ্ম্মসাধনের কেক্স করিয়া রাখিতে ৮ চাহিয়াছিলেন, কিন্তু সমাজে কোনও প্রকারের সাংঘাতিক বিপ্লব আনয়ন কৰিতে চাহেন শ্ৰী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর