পাতা:প্রবাসী (দ্বাবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৮৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

嶼 প্রবাসী":বৈশাখ, ১৩২৯ [ २२* ভাগ,৯ম খণ্ড: AMAMAMAMAMMeA AMAe SeAAA AAAASASASS , জাতীয় শিক্ষা । चाउँौत्र.निक बंनिश अर्को ब्रव जौंशश्रु । किड चांउँौञ्च क्षिकांग्रज्रर्थ किं ? हेश कि भाँग्रनाक पशिंद्र चॉअंश, না ভিক্ষু-ভিক্ষুণীর বিহারের পুনঃপ্রতিষ্ঠা ? ইহা কি সিমুরচর্চিত গ্রাম্য বটবৃক্ষের উদ্বোধন না গিরিগহ্বরের অন্ধকারের আবাহন ? এ শিক্ষা কি মন্ত্রের মৌখিক উচ্চারণ, পরম্পরাগত বাক্যের শ্রবণ ও স্মরণ এবং অভ্রান্ত শাস্ত্র ও গুরুর চরণে আত্মনিবেদন ? • . প্রাচীনের এরূপ প্রতিষ্ঠা,সম্ভব নয়। সম্ভব হইলেও সময়োপযোগী হইবে না। চেষ্টা বিফল হইবে। যুগোপযোগী করিয়া নিজেকে গড়িয়া তোলাই ভারতের বিশেষ প্রকৃতিণ র্তায় কপালে অসামঞ্জস্য লেখা নাই। ভারত যুগে যুগে পরিবর্তিত হইয়া নৃতনের মধ্যে আপনাকে প্রতিষ্ঠিত, করিয়া চলিয়াছেন, যুগে যুগে নব কলেবর লাভ করিয়াছেন " পারসিক কি গ্রীক, সেমেটিক কি निनिबन्, छूर्वी कि ब्लेडेन्, भूत्र बूश ििन शिभाजिकिन्नैौ মহাসিন্ধুবিধৌত এই মহাদেশে আসিয়া বসবাস স্থাপন করিয়াছেন তাহাকেই এই প্রকৃতি মন্ত্রমূখ করিয়াছে। স্মরণাতীতকাল হইতে ভারতে ষে সভ্যতা গড়িয়া উঠিয়াছে, সমন্বয়ের উপর তাহার,ভিত্তি প্রতিষ্ঠিত। আরম্ভ হইয়াছিল কোন প্রাগৈতিহাসিক যুগে কোন গোত্রের মাচুব লই৷ তার ত কোন খোজই নাই। সে আদিমানবের পদচিহ্ন জাজও আমরা বক্ষে ধারণ করিতেছি। তারপর কোলারীয় ফ্রাবিড়ীয়,—তাও ত বিস্কৃতির গর্তে। আর আজ-কালকার খান মুসলমান—এসকল লইয়া সময় আজও চলিতেছে। এই সময়ের মধ্যে বাহপ্রকৃতি মানবগ্রকৃতির আলিঙ্গনপাশে বদ্ধ—এই বিশ্বে যেখানে প্রাণের সাড়া আছে মানবপ্রাণ মন্তক নত করিয়া তাঁহারই সঙ্গে আত্মীয়তাসূত্রে আবদ্ধ হইয়াছে এবং ব্যক্তি সমষ্টিগত জান হইতেই আপনার পরিপুটিং, মালমশলা সংগ্ৰহ করিয়া সঞ্জীবিত হইয়াছে। ভারতের এই বিশেষ প্রকৃতি হইতে ধে শিক্ষার উৎস উৎসারিত হইয়াছিল তাহ প্রাচীন গ্রীসের ৰ সৰ্য রোপের শিক্ষাপ্রণালী হইতে কোন অংশেই হীন নহে। ভারতীয় শিক্ষার নিজস্ব উপাদানের মধ্যে বিশেষ r* ভাবে উল্লেখযোগ্য—(১) বহিঃপ্রকৃতির সঙ্গে ঘনিষ্ঠ যোগ রক্ষা । ৰিষ্ঠীর্ণ বটবৃক্ষতলে শুরুশিষ্য-সমাগম শিক্ষাব্যয়ের প্রায় সমস্ত টাকাটা হুৰ্ম্ম্যনিৰ্ম্মাণে ব্যয় করিখার স্বযোগ না থাকার ফল ময় । ইট-পাটকেলের পিঞ্জরে আবদ্ধ জীবন অপেক্ষা পশুপক্ষী বৃক্ষলতার সঙ্গে সহানুভূতিস্থত্রে আবদ্ধ জীবন কত উচ্চ, কত স্থারণ (২) অতি বালোই পারিবারিক জীবনের সঙ্কীর্ণ গষ্ঠীর বাহিরে অসিয়া গুরুগৃহের বিস্তৃততর পরিবারের অঙ্গীভূত হইয়া বহির্জগতের দশজনের স্থখ-দুঃখের সঙ্গে মিশিয়া যাওয়ার অধিকার। এক কথায়, Citizen হইবার যোগ্যতালাভ। (৩) সকল বন্ধন হইতে মুক্ত হইয়া সকল আকর্ষণ হইতে দূরে থাকিয়া জানায়শীলনের স্বীর্ঘ অবসর । এবং ( ৪ ) সৰ্ব্বোপরি ব্রহ্মচর্য্যের নিয়মানুসরণ । কেবল পুথিগত বিস্ত নয় কিন্তু যাহা স্বীকার করিলাম কাৰ্য্যগত জীবনে তাহ পালন । :: * চরিত্রগঠন না হইলে কোন শিক্ষাই শিক্ষা নয় এবং যাহা শিখিলাম তাহ, কাৰ্য্যে পরিণত করিবার अछामि नां श्प्ल कब्रिजe श्रठेिऊ श्ल नां । शांश उ७ তাহার আচরণের মামা অভ্যাস এবং যাহা অশুভ তাহা হইতে নিবৃত্তির নাম বৈরাগ্য-এই দুই চরিত্র গঠনের প্রধান সাধন। চরিত্র গঠনে প্রাচীন ভারতের ছাত্রজীবনের ত্রিত্ৰত—পবিত্রতাত্ৰত, দারিত্র্যব্রতু ও শ্ৰমত্ৰত—জবঙ্গ গ্রহণীয় ও অমৃষ্ঠেয়। কায়মনোবাক্যের সংযম বা চিত্তচাঞ্চল্য ও ভোগাসক্তি পরিত্যাগই পৰিত্ৰতার একমাত্র সাধন ছিল তাহী নহে, প্রাণপণে সত্যাকুসরণ ছিল ইহার প্রধান অঙ্গ। যে সময়ে অর্থোপার্জনই বিজ্ঞার্থীর চরম লক্ষ্য, দারিদ্র্যত্রতের প্রয়োজনীয়তা সে সময়ে কত তা বলাই বাহুল্য। অর্থখুত ও অর্থনাগল পরিহার করিতে হইত এমনভাৰে ৰে জৰ্নবিষয়ে বাজপুত্র ও ফকীরের পুত্রকে সমান পদবীতে দাড়াইতে হইত। আজকালকার একটু ছাত্রাবাসে বাস করিয়া যেমন ধনীপুত্রের এক ব্যবস্থা আর গরীবের ছেলের অঙ্গরূপ, সেখানে তাহা হইতে পারিত না । শারীরিক