సిరి ఆ SS S S SSSM MAASAAAA S AAAA S SA SAS S S S S AAAAA AAAA AAAA S S S S S S S S S S S S S S AAAA S S S AAAA S কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের পুনর্গঠন বলীয় ব্যবস্থাপক সভায় এই প্রস্তাব ধার্ঘ্য, হইয়াছে, যে, কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফেলো বা সদস্যদের মধ্যে শতকরা আশী জন নিৰ্ব্বাচিত হইবেন, যাহার ক্লোন নিৰ্ব্বাচনের তারিখের অনুন সাত বৎসর আগে এম্-এ, এম্-এস্লী, এম.এল. ডুি-এস্সী, भौ4३5-ङि, ডি-এল, এম্-ডি, ইত্যাদি উপাধি পাইয়াছেন, তাহার। এই শতকরা আশীজনকে নিৰ্ব্বাচন করিবেন, এবং মিৰ্ব্বাচকদিগকে কোন ফী ৈিত্ত হইবে না। . শতকরা অনুনি,আশীজন ফেলো বা সদস্য নিৰ্বাচিত হওয়া উচিত, ইহা আমাদেরও মত । এই নিৰ্ব্বাচ্য ফেলের কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রাজুয়েটুদের দ্বার নির্বাচিত হউন, ইহাও আমরা চাই। কিন্তু কোন শ্রেণীর বা কতবৎসরের পুরাতন গ্রাজুয়েটরা নিৰ্ব্বাচনের অধিকার পাইবেন, সে-বিষয়ে আমরা বঙ্গীয় ব্যবস্থাপক সভার সহিত একমত নহি । উক্ত সভার প্রস্তাব নিৰ্ব্বাচকসমষ্টিকে বড় সংকীর্ণ সীমায আবদ্ধ করিতে চায়। বৰ্ত্তমানে নাম-রেজিষ্টারী-করা গ্রাজুয়েট্রা যত ফেলো নিৰ্ব্বাচন করেন, তাঙ্গদের সংখ্যা খুব কম বটে। কিন্তু ধন্য দিকে, মাষ্টার বা ৬কুর্টর উপাধিধারী যে-কোন গাজুয়েট নিদিষ্ট কী দিয়৷ চইতে পারেন, • ઢાકાર সাত বৎসরেব কিম্ব। এমন কি এক বৎসরের ৪ পুরাতন হওয়ার প্রয়োজন নাই। তদ্ভিন্ন দশ বৎসরের পুরাতন যে-কোন ব্যাচিলাবৃ৪ ( অর্থাং বি-এ, বি-এল, এম্বি, বি-ঈ, বি-এস্পীও ) রেজিষ্টারীভুক্ত পারেন । বঙ্গীয় ব্যবস্থাপক সভা, বর্তমানে যে-সব গ্রাজুয়েই নিৰ্ব্বাচক হইতে পারেন, তাহাদে অনেককে নিৰ্ব্বাচন-অধিকার হইতে কেন বঞ্চিত করিতে চাহিতেছেন, বুঝি না। বরং এখন যাহাঁদের সে অধিকার নাই, . তাহাদেরও সেই অধিকার পাওয়া উচিত মনে করি । আমাদের মতে, কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাচিলার মাষ্টার বা ডকূটর উপাধিবিশিষ্ট যে-কোন গ্রাজুয়েটু ফেলোনিৰ্ব্বাচনের সময় ছত্রত্ব অতিক্রম বা ত্যাগ করিয়াছেন, অর্থাং যিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের &কান পরীক্ষা দিবার জন্য ইষ্টতে প্রবাসী-আশ্বিন, ১৩২৯ । [ ২২শ ভাগ, ১ম খণ্ড
- - -* -بے . = م -اے .--عنی s
কোন কলেজে বিশ্ববিদ্যালয়ে বা অন্যত্র শিক্ষালাভ করিতেছেন না, তাহারই নির্বাচক হইবার অধিকার থাকা উচিত। যদি ইহা প্রমাণ হয়, যে, এরূপ ব্যবস্থা করিলে নিৰ্ব্বাচক-সংখ্যা এত বেশী হইবে, যে, নিৰ্ব্বাচনব্যাপার স্বপরিচালিত হ৭্যাব পক্ষে বাধা জন্মিবে (যদিও আমাদের একপ কোন আশঙ্কা নাই, কারণ রাজনৈতিক নিৰ্ব্বাচনে লক্ষ লক্ষ লোক নিৰ্ব্বাচক হইয় থাকেন ), তাহা হইলে কিঞ্চিং রুফ করা যাইতে পারে। তাহ এই –“মাষ্টার ওঁ ডক্টর উপাধিযুক্ত সকল গ্রাজুয়েট, এবং নিৰ্ব্বাচনের তারিখের অনু্যন পাচ বংসর আগে ব্যালির উপাধিপ্রাপ্ত সকল গ্রাজুয়েট নিৰ্ব্বাচক হইতে পরিবেন, কিন্তু কেহ বিশ্ববিদ্যালয়ের কোন পরীক্ষা দিবার নিমিত্ত শিক্ষাধীন থাকিলে তৎকালে তাহার নিৰ্ব্বাচন।ধিকার জন্মিবে না ও থাকিবে না ।” ব্যবস্থাপক সভা গুলিহে যাহার। সভ্য নিৰ্ব্বাচন করেন, তাঙ্গর সম্পূর্ণ নিরক্ষর হইতে ৭ পারেন , এবং তাঙ্গদেব নিৰ্ব্বাচিত সভ্যের। বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজেব আলোচন৷ করেন ও করিবাব অধিকারী, বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য নূতন আইন অতএব দেখ{ উপব অর্থাৎ উষ্ঠ{প বিস্সে প্রণঘন পণ্যস্ব ও তাহাব করিতে পাবেন । যে, ধাচ রা বিশ্ববিদ্যালয়ের সদস্যসমষ্টিল উপব কোন মাই হেছে, (* fol બ નાના ? - નિઃ શ્વમિન નૌ, নিবাক্ষর কি ব্যবস্থাপক সভার নিপী।চিত এই মুরুবিধ সভ্যেরা ও শিক্ষিত ন হইতে পাবেন । অথচ ব্যবস্থাপক সভার বলিতেছেন, সে, সাহাদের উপব তাহার মুরুবিবআনা করেন, তাঙ্গদের নির্বাচকদের সাত বৎসরের পুরানো মাষ্টার বা ডক্টর উপাধিকবা ন হইলে চলিবে ন। ইঙ্গ সঙ্গত মঙ্গে । সত্য বটে, বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজ যাহার করিবেন, তাঙ্গাদের অর্থাৎ ফেলোদের, কোণ-না-কোন বিদ্যায়। পারদর্শী হওয়া উচিত ; ব্যবস্থাপক সভায় যেরূপ অশিক্ষিত • লোকদেরও সভ্য হুইবার সম্ভাবনা আছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের সেনেট তেমন লোক ফেলো রূপে ঢুকিলে তাঙ্গ গদ্যকর ও অমিষ্টকর হইবে। কিন্তু কক্ট । তা দেল নিপচকব। ‘’ bC, · স েভ্যর
