পাতা:প্রবাসী (পঞ্চত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৯৪৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

oبسواسوا প্রবাসী র্তাহারা জনহিতকর কার্ঘ্যে ব্ৰতী হইলে প্রভূত কল্যাণ সাধিত হইতে পারে। মহিলাদের কনফারেন্সে ও অন্ত কোন কোন সাৰ্ব্বজনিক কার্ঘ্যে ত্রিবাছুড়ের মহারাণী, বড়োদার মহারাণী, ময়ূরভঞ্জের রাণীমাতা স্বচারু দেবী যোগ দেওয়ার ফল গল হইয়াছে। ইণ্ডিয়ান কো-অপারেটিভ রিভিয়ু নামক ইংরেজী ত্রৈমাসিকে দেখিলাম ইন্দোরের মহারাণী হোলকর তথাকার সমবায়ু-প্রচেষ্টার আস্তরিক কল্যাণসাধিক ; তিনি কিছুদিন পূৰ্ব্বে ইন্দোরের প্রধান কো-অপারেটিভ ব্যান্ধের দ্বার উদঘাটন করেন। ইন্দোরের মহিলারা যে সমবায়ু-প্রচেষ্টাকে সফল করিবার জন্য যথেষ্ট চেষ্টা করিতেছেন, তাহার পশ্চাতে মহারাণীর প্রভাব বিদ্যমান আছে, অনুমান করা যাইতে পারে । অধ্যাপক রাধাকৃষ্ণনের অক্সফোডে নিয়োগ অধ্যাপক রাধাকৃষ্ণন যে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাচ্য

  1. -జమ్హ_

সৰু সৰ্ব্বপল্লী রাধাকৃষ্ণন [बैभउँौ ब्रामॆ कम कईक वकिठ,] ধৰ্ম্ম ও ধর্থনীতির অধ্যাপক নিযুক্ত হইয়াছেন, তাহ আমরা ফানের প্রবাসীতে লিখিছি। তিনি ইতিপূৰ্ব্বেও ইংলণ্ডে " আপ্টন লেকৃচ্যাস ও হিবাৰ্ট লেকচ্যাস দিয়া মুখ্যাতি লাভ করিয়াছিলেন। অক্সফোর্ডের অধ্যাপক নিযুক্ত হওয়া গৌরবের । বিষয় । ব্যারিষ্টার ঐযুক্ত যতীন্দ্রকুমার মজুমদার, এম-এ, পিএইচ-ডি, অধ্যাপক রাধাকৃষ্ণনের একটি তথ্যপূর্ণ বাংলা জীবনচরিত প্রকাশ করিয়ছেন। আমাদের দেশে বর্তমান সময়ে কেহ খুব বেশী বেতন । না পাইলে তাহার পদগৌরব আছে মনে করা হয় না। বড় বড় সরকারী চাকরির বেতন এদেশে যত বেশী, অন্য কোন দেশে তত নহে। অন্যান্য বিভাগের মত শিক্ষ-বিভাগের ডিরেক্টর, ইন্সপেক্টর ও বড় অধ্যাপকদেরও বেতন বেশ মোট রকমের। ইংলণ্ডে তাহা নহে—যদিও ইংলণ্ড ভারতবর্ষের চেয়ে খুব বেশী ধনী এবং তথাকার লোকদের জীবনযাত্রা নিৰ্ব্বাহের ব্যয়ওঁ অনেক বেশী। অধ্যাপক রাধাকৃষ্ণন যে চাকরিতে নিযুক্ত হইয়াছেন, তাহার বার্ষিক বেতন নয় শত পাউণ্ড অর্থাৎ ১২০০০ টাকা। ভারতবর্ষের শিক্ষাবিভাগসমূহের অনেক বিদেশী ও দেশী অধ্যাপক ইহা অপেক্ষা অধিক বেতন পান। ভাৱতীয় ডাক্তারের বীরত্ব ক্যাপ্টেন পতিতপাবন চৌধুরী নয় বৎসর ইণ্ডিয়ান মেডিকেল সার্ভিসে অস্থায়ী ভাবে কাজ করেন। এইরূপ অস্থায়ী চাকরিতে কাহাকেও নয় বৎসরের বেশী রাখা হয় না। তাহার পর হয় অস্থায়ী অফিসারকে স্থায়ী করা হয়, নতুবা তাহাকে বিদায় দেওয়া হয়। বিশেষ যোগ্যতা থাকিলে অস্থায়ী অফিসারের স্থায়ী হইবারই কথা। সব স্থানে তাহা হয় কি না জানি না। ক্যাপ্টেন চৌধুরীর অস্থায়ী কার্ধ্যের নয় বৎসর সময় শেষ হইবার পূৰ্ব্বে তিনি নিজের প্রাণকে বিপন্ন করিয়া লোএ-আগ্রার যুদ্ধক্ষেত্রে সাংঘাতিক ভাবে আহত মালাকদের পেলিটিক্যাল এজেণ্ট মিঃ বেষ্টের এবং কয়েক জন সৈনিকের চিকিৎসা করেন। তখনও সেখানে গুলি চলিতেছিল। এই প্রকার বীরত্বের জন্ত র্তাহার কাৰ্য্যকাল শেষ হুইবার পর তাহাকে মিলিটারী ক্রসে ভূষিত