\లించి ●थडाक्र बख्द्र cछ८६ «धडाकाङष पञछब्रडम, ऊँiङ्ग छमृश्रेिम बाॉरः श्रञ्च ब्रह्ञएइ dो बूखिकांग्रैौब्र औषrमब्र मरथा । cणबिन সে আপন মনুষ্যত্বের গভীরতম আকাঙ্কার দীপ্তশিখায় সম্মুখে দেখতে পেয়েছে তাকে ৰিনি নরোত্তম । যে বর্তমান কালে ভগবান বুদ্ধের জন্ম হয়েছিল সেদিন যদি তিনি প্রতাপশালী রাজরূপে, বিজয়ী বীররূপেই প্রকাশ পেতেন, তা হ’লে তিনি সেই বর্তমান কালকে অভিভূত क८ब्र जहाख जन्त्रांन लांछ कब्रटङ •ाब्रटङम ? किड़ সেই প্রচুর সন্মান আপন ক্ষুদ্র কালসীমার মধ্যেই বিলুপ্ত s’ত। প্রজা বড় করে জানত রাজাকে, নির্ধন জানত षनौष्क, झर्रुण छांनष्ठ यवण८क ? क्रूि मछ्वारखब शूर्नष्ठांट्रू সাধনা করছে যে মানুষ সেই স্বীকার করে সেই অভ্যর্থনা क८द्र अशांमांनव८क ! बांनब कईक महांभांनट्वब्र औङ्कठि মহাযুগের ভূমিকায়। তাই আজ ভগবান বুদ্ধকে দেখছি যথাস্থানে মান্য-মনের মহাসিংহাসনে মহাযোগের কেীতে, ষার মধ্যে অতীত কালের মহৎ প্রকাশ বর্তমানকে অতিক্রম করে চলেছে । আপনার চিত্তধিকারে আপন চরিত্রের जशूर्वडांब नैौफ़िउ मांश्व जांख७ ॐiब्रहे कांtरु बणण्ठ আলছে বুদ্ধের শরণ কামনা করি, এই স্বল্লুর কালে প্রসারিত মানবচিত্তের ঘনিষ্ঠ উপলব্ধিতেই তার যথার্থ আবির্ভাব । আমরা সাধারণ লোক পরম্পরের যোগে আপনার পরিচয় দিয়ে থাকি, সে পরিচয় বিশেষ শ্রেণীর, বিশেষ জাতির; বিশেষ সমাজের । পৃথিবীতে এমন লোক অতি অল্পই জন্মেছেম ধারা আপনাতে স্বতই প্রকাশবান, ধীদের আলোক প্রতিফলিত আলোক ময়, ধারা সম্পূর্ণ প্রকাশিত আপন মহিমায়, আপনার সত্যে। মানুষের খণ্ড প্রকাশ cम८१ षांकि श्रप्नक बड़ cणां८कब्र भएषा, ऍांब्रl खाiर्नेौ, তারা বিজ্ঞান, তারা বীর, তার রাষ্ট্রনেতা, তারা মানুষকে চালনা করেছেন আপন ইচ্ছামতে, তারা ইতিহাসকে সংঘটন করেছেন আপন সঙ্কল্পের আদর্শে। কেবল পূর্ণ মনুষ্যত্বের প্রকাশ তারই, সকল দেশের সকল কালের সকল मांकूरष८क षेिनि अननांब्र भtथा जषिकांब्र क८ब्रटइन, वैब्रि cळठन थसिङ इब्र नि ब्रांड़ेशंड बांडिऑफ cवत्रकां८णब्र cकांदनी अख्छारड जैौमांनांङ्ग । $N98R মানুষের প্রকাশ সত্যে । এই সত্য যে কী তা উপনিষদে বলা হয়েছে –আত্মযৎ সৰ্ব্বভুতেষু ঘ পশুতি স পশুতি । ধিনি সকল জীবকে আপনার মতো করে জানেন তিনিই সত্যকে জানেন। আপনার মধ্যে সত্যকে ধিনি এমনি করে জেনেছেন তার মধ্যে মনুষ্যত্ব প্রকাশিত হয়েছে, তিনি আপন মানব-মহিমায় দেদীপ্যমান। যন্ত সৰ্ব্বণি ভূতানি আত্মন্তেৰীক্ষপগুতি চাম্মানং সৰ্ব্বভুতেষু ন ততো বিজুগুপসতে । সকলের মধ্যে আপনাকে ও আপনার মধ্যে সকলকে ধিনি দেখতে পেয়েছেন, তিনি আর গোপন থাকতে পারেন না, সকল কালে তার প্রকাশ । মানুষের এই প্রকাশ জগতে আজ অধিকাংশ লোকের মধ্যে আবৃত। কিছু কিছু দেখা যায়, অনেকখানি দেখা যায় না । পৃথিবীস্থষ্টির আদিযুগে ভূমণ্ডল ঘন বাষ্পআবরণে আচ্ছন্ন ছিল । তখন এখানে সেখানে উচ্চতম পৰ্ব্বতের চুড়া অৰরিত আলোকের মধ্যে উঠতে পেরেছে। অাজকের দিনে তেমনি অধিকাংশ মানুষ প্রচ্ছন্ন, আপন স্বার্থে, আপন অহঙ্কারে, অবরুদ্ধ চৈতন্তে । যে সত্যে আত্মার সর্বত্র প্রবেশ সেই সত্যের বিকাশ তাদের মধ্যে অপরিণত । মানুষের স্বষ্টি আজও অসম্পূর্ণ হয়ে আছে। এই অসমাপ্তির নিবিড় আবরণের মধ্যে থেকে মানুষের পরিচয় আমরা পেতুম কী করে যদি না মানব সহসা আমাদের কাছে জীবিভূতি না হ’ত কোন প্রকাশবান মহাপুরুষের মধ্যে ? মানুষের সেই মহাভাগ্য ঘটেছে, মানুষের সত্যস্বরূপ দেদীপ্যমান হয়েছে ভগবান বুদ্ধের মধ্যে, তিনি সকল মানুষকে অ}পন বিরাট হুদয়ে গ্রহণ করে দেখা দিয়েছেন । ন ততো বিজুগুপসতে, আর তাকে গোপন লুরবে কিলে, দেশকালের কোন সীমাবদ্ধ পরিচয়ের অন্তরালে, কোন্ সদ্যপ্রয়োজনসিদ্ধির প্রলুব্ধতায় ? ভগবান বুদ্ধ তপস্তার আসন থেকে উঠে আপনাকে প্রকাশিত করলেন । তার সেই প্রকাশের আলোকে সত্যক্ষ্মীপ্তিতে প্রকাশ হ’ল ভারতবর্ষের। মানব-ইতিহাসে র্তার চিরন্তন আবির্ভীৰ ভারতবর্ষের ভৌগোলিক সীমা अठिकम क'रब्र बाॉरä इ’ण ८मcन्नं cमश्नांख८ब्र । खांब्रङवर्ष
