- - ০৮:৪৫, ১৯ এপ্রিল ২০১৬ (ইউটিসি)০৮:৪৫, ১৯ এপ্রিল ২০১৬ (ইউটিসি)SumitaBot (আলাপ) শোভা পা উপাখীর মেতি। डामोप्त्रনৱক করিতে চাহিল ছলোভী দুই সৈয়দ ভ্রাতা, নরকতোমারে ঘিরিয়া রচিল কুধির অশ্র-গাথা I দেখেছ দিল্লী! জীবে দয়াশীল ཨ། শাকের অনুশাসন-আগে - যে গো বধ—নর-নারী-বধ খুনের তুফান রাগে-বিরাগে। ব্ৰহ্মবাণী সে বোধন বিঞ্জে বধিল হেথায় কালান্দারে, র জিতিয়া হেরেছিল সে যে ہے ........ے. یہ জাতির জাতীয় হারে । , - কীর শম্মদ শাহ ཤ། নি আরজেবের কথা ন রহিল ; তারে প্রাণে মারি বাদশা ঘুচাল অশ্লীলতা! হোথ গাজী হ’ল মাহুষ মারিয়া কাল। মসজিদে তুর্কমান, হেথা ঝরোকার পদ তুলিয়া কুতুহলী নারী হারাল প্রাণ ! বাহাদুর শাহ হইল সে শিয়া, মোল্লা রাখিল মনের মত, কুরি শাজাদ দিনে ছপরে মসজিদে তারে করিল হত ! - - প্রবাসী-ভাদ্র, s দীপ্ত ছপরে হে চির-নগরী। १२२ [ ১৫শ ভাগ, ১ম খণ্ড । | ত্রয়োদশ কলি । - তপ্ত ধূলার বোরকা টানি, তিরিশ-হাজার বাগিচার ছায় আনমনে কিবা ভাব না জানি! মাসে মাসে তার নাই খুশ-রোজ, নও-রোজ নাই নব-বরষে, মোঙ্গা-হাওদায় বাদশাজাদীরা চলে না দোলায়ে দিল হরযে, নাই সমারোহ, পথের দু’ধারে কোরান রচেন। দীপের মালা, হাব সী, তাতার সৈন্য ঘেরে ন৷ সিদি মৌলার অতিথশাল ; বাঘ চলে নাকে শিকল পরিয়া বাদশাজাদার ঘোড়ার সাথে, হাতীর লড়ায়ে পার্থীর লড়ায়ে মাকোষ লড়ায়ে দেশ না মাতে। মুসাফের রোজ আসে নাকে আর মান মুসাফের-থানার আলে, থেমেছে ডস্ক, তুমি ভাবিছ কি ? সুপের চাইতে স্বস্তি ভালো ? - - - - চতুৰ্দশ কলি o যম-হতীর দিন চ'লে গেছে - • তবু আজে, হায়, মনে কি পড়ে, শত শিবিকায় রাজপুত সেন নারী-বেশে কবে পশিল গড়ে,— কে যে কবে ঐশ্বর্য্য-গরবে চেয়ে বসেছিল কাহার নারী,— অপমানে কার হইল মরীয় আজো কি স্মরিছ কাহিনী তারি। পিপা পিপ স্বর আরক উজড়ি কে বহাল স্রোত নগরী-পথে, . সপ্তাহ যায়, আঞ্জুর রসের । - কর্দম হায় ঘোচে কি মতে ? ഹം...-- -- - t - o -- মনে পড়ে কে সে রাজ্যের বাঁশী সেতার কাড়িয়া চাদনী-চকে— , - জড়ো করি দিল আগুন জালায়ে, মনে আছে সেই গীত-মূৰ্বথে ? পাহার এড়ায়ে পেড়ার ওড়ায় দিল্লী ! কে যায় নিজেরে ছাপি ? বেদের ঝোড়ার ভিতরে কে নড়ে ?— নীচে ও উপরে সাপের ঝাপি ! গুম হ’ল কারা ? গায়েব হ’ল কে ? হে নগরী ! সবি তোমার জান, শত শাজাদায় দেখিয়াছ তুমি তপ্ত সূচীতে হইতে কানা । ধৰ্ম্মের ধ্বজ ধূলায় লুটিতে দেখেছ গে৷ তুমি দেখেছ চোখে, পাপের বিজয়-ডঙ্কা শুনেছ’ ভরেছে দু'চোপ বজালোকে ।
- & -
পঞ্চদশ কলি ময়ূর-আসন চোরে নিয়ে গেল, কোহিনূর গেল সাগরপারে,— কিছু না কহিলে মৌন রহিলে, গরবী ! এই তো সাজে তোমারে । কালে কালে তুমি কত তেয়াগিলে পুরাণে শরীর-পুরাণে শাড়ী, গীতার বাণী যে কানে আজো বাজে, কুরুক্ষেত্ৰ—তোমার বাড়ী। স্থির হয়ে বসে আছ তুমি এক। অবিরাম যাওয়া-আসার স্রোতে, স্বজিয়া তোমায় স্থাপিল বিধাতা মরতে তিলোত্তমার ব্রতে । রজোগুণুময়ী ! রাজ্য-কামনা ! -- সজীব তোমার শিলাব্রজ, z ۔ রাজা-মহারাজ। ফিরেও দেথ না,— রাজাগণ তব পথের রজ। তোমার পায়ের ডাহিে - -- ধৃতরাষ্ট্রের কত ছেলে এল - গায়ের বসন করিতে ঢিল, - দিল্লী গে। তোর গ্রেপলপাড়া যোজন জুড়িয়া হ’ল যে শিলা! ধ্বংসের মাঝে বসে আছ তুমি ৷ জীবনের রণে হারিয়া জিনি ধৰ্ম্মের জয় দেখিবার লাগি চির-রাণী ওগে, চিরযো:ি to - - - --- - - - - নৌকাডুবি হইতে রক্ষা পাইঃ বরেন্দ্রমণ্ডলের ম প্তাহার পুত্র ধৰ্ম্মপাল সপ্তগ্রাম হইতে । যাইতে যাইতে পথে এক ভগ্নমন্দিরে রাত্রি ভাগীরথীতীরে এক সন্ন্যাসীর সঙ্গে সাক্ষং দয়ালুষ্ঠিত এক গ্রামের ভীষণ দৃশ্ব ও । সন্ন্যাসীর নিকট সংবাদ আদিল যে গোকৰ্ণ। খ্ৰীপুরের নারায়ণ ঘোষ সসৈন্তে আসিতেছেন । সৈন্যবল নাই। সন্ন্যাদী উহার এক অনুচরকে পা নিকট সাহায্য প্রার্থনার জন্ত পাঠাইলেন এবং ও ধৰ্ম্মপালদেব দুর্থরক্ষার সাহায্যের জন্ত সন্না উপস্থিত হইলেন । কিন্তু দুর্গ শীঘ্রই শত্র সময়ে উদ্ধারণপুরের দুর্গস্বামী উপস্থিত হইয়ানারায় ও বন্দী করিলেন। সন্ন্যাসীর বিচারে নারায়ণ । হইল। দুর্গশ্বামিনী কন্থ কল্যাণীকে পুত্রবধূপে মহারাজ গোপালদেবকে অনুরোধ করিলেন। গে উংসবের দিন মহারাজের সভায় সপ্ত সামস্ত সন্ন্যাসীর পরামর্শক্রমে কঁহাকে মহারাজাধিরাজ সমা করিলেন । - গোপালদেবের মৃত্যুর পর ধৰ্ম্মপাল সম্রাট । পুরোহিত পুরুষোত্তম খুল্লতাত-কর্তৃক হৃত্তসিংহাসন কুক্তরাজের পুত্রকে অভয় দিয়া গৌড়ে আনিয়াছে পিতৃসিংহাসনে প্রতিষ্ঠিত করবেন প্রতিজ্ঞা করিং জানিয়া কান্তকুজরাজ শুর্জররাজের নিকট সাহায পাঠাইলেন। পথে সন্ন্যাস দূতকে কাইয় তাহ গুঞ্জররাজ সন্ন্যাসীকে বৌদ্ধ মনে কবিয় অত্যাচার আরম্ভ করিবা _r লে יי নদের কৌশলে ধৰ্ম্মপাল । -
