পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/১৯৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২য় সংখ্যা ] তাহার গাত্র পৰীক্ষা করিয়া জামার পকেট হইতে একখানি পত্র পাওয়া গেল। মহেশ্বরী ব্যস্তভাবে সেখানি নিজের হাতে লইলেন এবং পড়িয়া দেখিলেন। পত্ৰখানিতে এইরূপ লিখিত হইয়াছিল,— “ম। আমার জীবনের বিনিময়ে বড়বাবুর সম্মান এবং আমার সত্য রক্ষা করলাম। তুমি দুঃখিত হোয়ে না—তোমার শিক্ষাই এইরূপ। কিন্তু যে কদৰ্য্য উপায়ে বিনিময় করতে হ’ল, তা তুমি সমর্থন কপূবে না ; উপায় ছিল না—ক্ষমা করবে । শাস্তি আর নলিনীকে অনেক দিন দেখিনি। বলার প্রাণে বড় বাঙ্গ বে, তা’কে নিরস্ত করবে। বড়বাবু যেন সাধের মাতৃনিবাস থেকে আমাকে বঞ্চিত না করেন। তার মনের গ্লানি গেলে আর তোমার আশীৰ্ব্বাদ পেলে আমার পাপক্ষয়ু হবে । তাকে এবং ছোটো-মাকে তামার কলঙ্কিত ছুরী ও বাকশিক্ষা »ፃፃ আত্মার কল্যাণকামনায় প্রার্থনা করতে বলবে। জন্মেজন্মে যেন তোমাকেই মা পাই । মা ! মহেশ্বরী-মা ! আসি তবে । ংসারত্যক্ত তোমারই কানাইলাল । মহেশ্বরীর হস্ত হইতে পত্ৰখানি ভূমিডলে পড়িয়া গেল । তিমি কানাইলাসের দেহের উপর মূৰ্ছিত ইষ্টয়া পড়িলেন । ডাক্তার যাইয়া পরীক্ষা করিয়া দেখিতে-দেখিতে উভয়ের দেহের স্পনীণ ফুরাইয় গেল ! যে-বক্ষে ইত্তরবিশেষ নাই—সেই উদার বক্ষে বাগদীর ছেলেকে লইয়া মহাপ্রাণী ব্রাহ্মণ-জননী মহানিদ্রায় ধূমাইয়া পড়িলেন । আর মুখে দু?—জড়ের মতন - পাথরের মতন বসিয়া-বধিয়া মাতা ও পুত্রের সেই মহামুক্তি দর্শন করিতে লাগিলেন । সমাপ্ত ছুরী ও বাকশিক্ষা ( পুৰ্ব্বানুবৃত্তি ) শ্ৰী পুলিনবিহারী দাস भूु९ष्ट्र अछेश्र श्रृंोर्ड “শম্বদক্ষিণে” আক্রান্ত হইলে, কিম্বা “বাহেরা”, “ত্রিছর” প্রভৃতিতে আক্রান্ত হওয়ার উপক্রম হইলে যুযুৎস্থ প্রয়োগকারী তুরস্তে সমগ্র শরীর অগ্রসর করাইয়! সঙ্গে-সঙ্গেই দক্ষিণ মণিবন্ধের কনিষ্ঠাঙ্গুলীর দিকের পার্থ দ্বারা আক্রমণকারীর দক্ষিণ মণিবন্ধের ঐ পার্থেই আধাত করিবে ; তদবস্থায় যুযুৎস্ন-প্রয়োগকারীর ভূরী আক্রমণকারীর করপুষ্ঠের দিকে থাকিবে ; যথা, অষ্টঘষ্ঠিতম চিত্রেঃ – ক্রমে যুযুৎস্থ প্রয়োগকারী ক্ষিপ্রতাসহ সবেগে আক্রমণকারীর হস্ত তাহার ( আক্রমণকারীর ) পশ্চাদিকে অপসারিত করিতে-করিতে নিজ ৰাম হস্ত আক্রমণকারীর দক্ষিণ কফোশির ( কমুইর ) দক্ষিণ পার্থের দিক্ দিয়া লইয়া অভ্যন্তরের দিকে প্রবেশ করাইবার উপক্রম করিবে ; যথা, উনসপ্ততিতম চিত্রে ঃ– 6صصحتاجة