পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৩৬০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ওর সংখ্যা ] अकÉ छठा बमौध छिड-जनंटन, छांब्रेिकिंcक फ़ेिब्र-स्रोभिनी । ७१६९ অকুল শাভি, সেখায় বিপুল ৱিতি, এই দুইটি বাক্যের একটিতে বাহঙ্কানলোপের, ও অপরটিতে পূর্ণজ্ঞানের যে আনন, তাহার সাক্ষ্য দিয়াছেন। মনে রাখিতে হইবে, এই সকল উক্তিভে ইঞ্জিত মাত্র चां८छ् ? शिनि हे ब्रट्नब्र जात्रांनन कब्रिश्वारश्न डिनिझे ইহা বুঝিতে পরিবেন, আপরে পাপ্লিবেন না । এই সকল শ্লোক ঠিক কাব্য নয়—ইহা ঋষির মম্বোচ্চারণ। আর একটি কবিরও এই ধরণের সাক্ষ্য এখানে উদ্ভূত করিয়া দিলাম। গান শুনিতে শুনিতে কবি বলিতেছেন— शिष्य ७ मत्रौठशबू जांबांब भाननैौ-बबू আহলাদে উন্মুখ জাঞ্জি, উর্দ্ধ কৰি কাণ । বধিরত সারিয়াছে, জাক্স মোর বুৰিয়াছে রূপ রস স্পর্শ গন্ধ একই উপাদান । পুষ্প, জ্যোৎস্না, প্রেম, গান এক সেতারের জান ! গেয়ে বাও, খেমনা'ক, গেয়ে যাও গান ; তোমারে সাজে লা সখি মিছা অভিমান। স্বাক্টর মঞ্চস্থানে যেখানে সৰ্ব্ববৈচিত্রা এক হইয়া আছে, সেখানে পৌছিতে পাকিলে, কোন বৈচিত্ৰ্যই আর ভেদবুদ্ধি জাগাইয়া, চিস্তাকে প্রশ্রম্ব দেয় না ; জ্ঞান অহৰ্ভূতিমাত্রে পর্য্যবসিত হয়, কোনোখানে আনন্দের বাধা থাকে ন—সৰ্ব্বত্র বিরোধ ঘুচিয়া সৰ্ব্বাত্মীরতা জন্মে। বহিঃস্থষ্টি এা কৰারে কবির অস্তরের মধ্যে প্রবেশ করে, কবি ভক্সয় হুইয়া যান। তখন আর কথা থাকে না, ভাব তখন রূপ হইয়া বিরাজ করে—কবি কথা বলেন না, রূপহুটি করেন। এই সময়ে ভাব যদি রূপের সহিত লুকোচুরী খেলিতে থাকে—কবি যদি রূপ-রসের পরিবর্তে ইঞ্জিতবুলে মজিয়া যান, তবে সে অবস্থায় কি হয়, তাহারও সাক্ষ্য আছে— बान इज ऋ* cषन चtधं छांश्च कषी कश्विांtछ, बजिtछ बां श्रोtद्ध व्छड़े कब्रि' जरङ क्षनिब १झ चककांप्न छेÉÚश् छबब्रि' ॥ কিন্তু খাটি কাব্যস্থষ্টিতে এই তস্থায়তাই অসাধ্য সাধনের একমাত্র উপায়। কবি কীটুসেরই একটি কথায় এই उग्रबर्डीब्र अङि श्मब्र फेषांझ्ब्र१ चांदइ । कौü अन् ७कबाब्र কাব্য-কথা NOළිඳ් বলিয়াছিলেন, “আমার সম্মুখে ওই ষে পাখীগুলা নাচিম্বা নাচিয়া খাদ্য খুটিয়া বেড়াইতেছে—উহাদের পানে চাহিব মাত্র আমি যেন আমাকে ভুগিয়া ধাই, আমি যেন উহু!দের মত নাচিয়া নাচিয়া ওই রূপ করিয়া বেড়াই ।” তিনি পাখী দেখিতে দেখিতে পার্থী হইয়া যান ! এই দেখিয়াহওয়াকেই আমি কবির জ্ঞান-বৃত্তি বলিয়াছি। এই অঙ্কুপ্রবিষ্ট হুইবার ঐন্দ্রজালিক শক্তি আছে বলিয়াই কৰি ঘেমন দেখাইতে পারেন, সাধারণ ব্যক্তি নিজে তেমন করিয়া কিছুই দেখিতে পায় না। মহাকবি শেক্সপীয়ারের এই ক্ষমতা পূর্ণমাত্রায় ছিল বলিয়াই, তিনি অপরের মধ্যে এইরূপ অবাধে অনুপ্রবিষ্ট হইতে পারিতেন,বলিয়াই, মামুষের সমগ্র মন্থৰ্য্যত্বকে এমন সত্য-স্বরূপে প্রকটিত করিতে পারিয়াছিলেন । এই জ্ঞানযোগ বিজ্ঞানের নয়, দর্শনেরও নয়। ইং প্রকৃত রসান্থন্তুতির অবস্থা। এ অবস্থায় সকল বিরোধ ঘুচিয়া ধায়, কোনো সমস্যাই থাকে না—‘অকুল শান্তি, সেথায় বিপুল বিরতি । এ অবস্থায় জ্ঞানী ও জ্ঞেয় (Subject and Object) to or coso wra stoo ন-ইহা 'বেদ্যান্তরম্পর্শধূন্ত ব্ৰহ্মাম্বাদের অবস্থা। যাহার রসিক, র্যাহারা ইহার একটু আস্বাদ জ্ঞাত আছেন, র্তাহারাই বুঝিবেন ইহাই আত্মার শ্রেষ্ঠ অধিকার কিনা। যাহাদের এই আস্বাদন ক্ষমতা নাই, তাহার কাব্যজগৎ ও ব্যবহারিক জগৎকে পৃথক করিয়া রাখিবেন, কাব্যপাঠের পর তাহার চমৎকায়িত্ব সম্বন্ধে এই কথাই বলিয়া উঠিৰেন –A superior pyrotechnic ! Rwy wrzəRtừl ইহাতে কোনও সমস্যার মীমাংসা নাই। ইহাতে সমাজের কোনও বাস্তব উপকার সাধন হয় না। ইত্যাদি । কিন্তু জ্ঞানকে র্যাহার আনন্দরূপে চান, ধাহারা সত্যস্বন্দরের মূল-রহস্যটি ধরিতে পারিয়াছেন বা ধরিতে উৎম্বক-—তাহার কবির সঙ্গে-সঙ্গে এই তন্ময় হওয়ার cनोडाश्राहकहे cवंछे छांभा चणिब्रा छाप्नन । ॐाशंबा यहे জ্ঞানকেই প্রকৃত জ্ঞান বলিবেন । এই জ্ঞান কাব্যে ভিন্ন ফুটিতে পারে না, যেখানে যেরূপে ফুটিয়াছে তাহাই কাব্য, কাব্য ব্যতীত আর কোথায়ও, এই সত্য-সাক্ষাৎকার হয় না। ইহার ধারণ দর্শন করাইতে পারে বটে, কিন্তু ইহা