নষ্টচন্দ্র চারু বন্দ্যোপাধ্যায় বিকাল বেলা ধনিষ্ঠ গৌরীর কাছে বাস্তবিকই পড়তে বসল। পড়তে-পড়তে যেই চারটে বাঙ্গল ধনিষ্ঠ অমূনি চঞ্চল হয়ে উঠল। সে হেসে গৌরীকে বললে—মাষ্টার মশায়, এইবার তোমার পোড়োকে ছুটি দিতে হবে। তুমি খেলা করে গে, আমি কাজ করি গে। গৌরী মার সঙ্গে পড়া-পড়া খেলাই করছিল ; সেই খেলা ছেড়ে অন্ত খেলা করতে যেতে তার মন সবৃছিল না; কিন্তু প্রতিবাদ করতে অনভ্যস্ত সে একবার মার মুখের দিকে চেয়ে নীরবে সেখান থেকে উঠে চলে গেল । গৌরী চলে যাবার জন্তে উঠে দাড়াতেই ধনিষ্ঠাও ব্যস্ত হয়ে উঠে ছাড়াল এবং গৌরীর সঙ্গে সঙ্গেই সে নিজের জাপিস-ঘরে গিয়ে প্রবেশ করলে ৷ জাপিস-ঘরে এসে সে চেয়ারের উপর চুপ করে’ বসে’ রইল। রোজ চারটার সময় অনল জমিদারীর কাগজপত্র দেখাতে শোনাতে সই করাতে নিয়ে আসত। ধনিষ্ঠা তাকে আসতে নিজে বারণ করেছে। আজ ইয়তো নিয়ে জাসবে হুৱকান্ত পেশকার, কিন্তু ধনিষ্ঠার মনের মধ্যে এই আশা এক-একবার উকি মার্ছিল ষে এমন হয়তো কোনো কাজ খাৰুবে যা হরকান্তকে দিয়ে বলে’ পাঠালেষ্ট চলবে না, অনলকে নিজে আসতে হবে। আবার পরক্ষণেই মনে হচ্ছিল, আজ তিনি কিছুতেই আসবেন না ; কাল তাকে আসতে বারণ করেছি, বিশেষ কাজ থাকৃলেও -জাজ তিনি কিছুতেই আসতে পারবেন না। চারটে বেজে পনেরো মিনিট হয়ে গেল। ঘড়ীর দিকে cफ़ाइरे शनिर्छांब थरन एण चांख उिनि कषनश् चाग्रहवन ना ? তিনি এলে কখনোই এত বিলম্ব হ’ত না—তিনি এতদিন এসেছেন একেবারে कैफैॉष्ट्र-कैछैॉष्ट्र छांब्रtätड ; उँीब्र जरु काछ utरूबां८ब्र षप्नौ-५ब्रां । श्रांछ निकब्रहे श्द्रकां८खब्र শুভাগমন হবে । এত লোক থাকৃতে সে ঐ মোট কালো অতি স্থবির জড়ভরত হরকাত্তকে দিয়ে তার কাছে কাগজপত্র পাঠাতে বলেছিল কেন ? ওর চেয়ে স্বদর্শন ব্যক্তি কি তার সেরেস্তায় কেউ ছিল না ? নিশ্চয়ই ছিল, হুরকাস্তের চেয়ে যে-কেউ স্বদর্শন। কিন্তু সে বেছে-বেছে হরকাস্তের আগমনই বাঞ্ছা করেছিল এটজন্তে যে অতিনিজুকও হরকাস্তকে নিয়ে কোনোরকম কুৎসা রটাবার কল্পনা মনের কোণেও স্থান দিতে পারবে না। চারটা বেজে কুড়ি মিনিট। খান্সামা এসে ধনিষ্ঠাকে খবর দিলে--পেশ কার মশায় এসেছেন। অনলের আগমনের ক্ষীণ-আশা ধনিষ্ঠার মন থেকে খানসামার কথার ফুৎকারে উড়ে গেল । সে উদগত দীর্ঘনিশ্বাস ক্ষেপে মাথার কাপড় একটু টেনে দিয়ে খানসামাকে বললে—নিয়ে এস। কাগজপত্রে সই করিয়ে নিয়ে হরপ্তাঙ্ক পেশ কার প্রস্থান করলে ধনিষ্ঠ উঠে গিয়ে তার নূতন পূজার ঘরে খড়খড়ির ফাকে চোখ দিয়ে বসল--এইবার অাপিসের ছুটি হবে। খানিকক্ষণ অপেক্ষা করার পর কাছারীর পেট ঘড়ীতে পাঁচটা বাজল । কৰ্ম্মচারীরা দলে-গলে বেরিয়ে আসতে লাগল এবং উঠানে নেষে নানান দিকে চলে’ যেতে লাগল। সকলে চলে গেলে পাচটা বেজে পনেরো মিনিটের সময় অনলের চাপরাসী মহীপৎ সিং দরজার সাম্নে তার বসবার টুল ছেড়ে উঠে দরজার কাছে গিয়ে मैंाफ़ान । शनिई बूत टङ गांबूरन cष चननe उ श्रण আপিসঘরের ভিতরে চেয়ার ছেড়ে উঠেছে। মিনিট খানেক नरब्रहे जनन घब्र ८थट्रक बांल्लेzव्र ८वद्भिरग्न ५ण, यहौ*९ नि६ cनजोत्र करत्न' उफ्रेइ इरख्न प्रांफूोज । अनाजङ्ग नििझ्दन-णिझएन। তার জারদাঙ্গী সকালৰেলার মতন ডেসপ্যাচ বকসের
