পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৪৫৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৪৩২ প্রায় ৫৩• • • । গত বৎসর নবেম্বর মাসে মহারাজা বলেন, যে, তিনি দাসদের স্বাধীনতা ক্রয় করিবার জন্য, অর্থাৎ তাহাজের প্রভূদিগকে ক্ষতিপূরণের টাকা দিবার জন্ত, চৌদ্ধ লক্ষ টাকা রাখিয়াছেন । পরে দেখা গিয়াছে, যে, ইহা অপেক্ষ অনেক বেশী টাকা লাগিবে। এপর্যাক্স পঞ্চাশ লক্ষ টাকা খরচ হষ্টয়াছে ; তাঙ্গার অধিকাংশ মহারাজার নিজের দান। তাঙ্গার এই কাজটি খুব প্রশংসনীয় । সিন্ধুদেশে অল্পসমস্যার আলোচনা সিন্ধুদেশে ছাত্রদের কনফারেন্সের দ্বিতীয় অধিবেশন গত নবেম্বর মাসে হইয়া গিয়াছে । এবার বঙ্গের জিতেজলাল বন্ধ্যোপাধ্যায় সভাপতি নিৰ্ব্বাচিত হন। তিনি কনফারেন্সের শেবে যে বক্তৃতা করেন, তাহাতে ছাত্রদের সমক্ষে তিনি উজ্জল ভাষায় জীবনের যে সাদাসিধে আদশ স্থাপিত করেন, তাহা মনে রাখিবার যোগ্য। তাছাতে কাজের কথাও যে ছিল না, তাহী নহে । সেরূপ কোন কোন কথার তাৎপৰ্য্য নীচে দিতেছি । “আজকাল বৃত্তিশিক্ষা, পণ্যশিল্প-শিক্ষা প্রভৃতির এক-রকম বাতিক লক্ষিত হইতেছে। লোকে জীবনে অকৃতকাৰ্য্য হইয়া কিংকৰ্ত্তব্যবিমূঢ়ভাবে চীৎকার করিতেছে, ‘জামাদিগকে বৃত্তি শিক্ষা গাওঁ । --••••••• বাঙালী, মান্দ্রাঙ্গী ও সিন্ধীদের মত লোকের ধে জীবনে কিছু করিতে পারিতেছে না, তাহ বৃত্তিশিক্ষা ও পণ্যশিল্পणिकब्र बडांtरु बध्न । बिप्लकै गह्र्दा९झछे ११iविब्रশিক্ষাপ্রাপ্ত বহু শত বাঙালী যুবক আছে। কিন্তু তাহার, আগু লোকদের মত, চাকরী খুঁজিতেছে । অল্প দিকে, ৰে মব মাড়োয়ারী দলে-দলে বৎসর বৎসর বাংলা দেশে জালিতেছে, তাহাদের দিকে তাকাও । আমার বোধ হয় না, ধে, মাড়োমারীরা যখন বাংলা দেশের জন্য রওনা হয়, তখন তাহার মাড়োয়ার বা বিকানেরের শক্ত মাটি হইতে আন্ধত মূলধনে পকেট বোঝাই করিয়া আসে । किङ डाहांब्री च्षाशाप्नब्र छर्कअ cनप्* *•॥sel२• द९गब्र প্রবাণী—পৌষ ১৩৩২ [ २4* छाण, २ग्न थ९ থাকে ; এবং তার পর যখন বাড়ী ধায়, তখন খলি থলি cनांना अझेभ्र! भीघ्र । रुाडांजौ किन्न भाऊांछौ ८षथांप्न অকৃতকাৰ্য্য হয়, সেখানে মাড়োয়ারী কুতকার্য্য ভয় কেন ? ইহা বলিবার জো নাই, যে, মাড়োয়ারী বৃত্তিশিক্ষা ও পণ্য শিল্পশিক্ষার বোঝায় ভারাক্রান্ত । তথাপি সে কুভকাৰ্য্য হয়। কেন ? উত্তরটা আমার কাছে খুব স্পষ্ট । মড়োয়াবী কখন শ্রমে বিমূর্ণ হয় না। সে সকাল সন্ধা খুব পরিশ্রম করে, “বুদ্ধিপ্রধান’ বাঙালী বা মাঙ্গাজীর মত সে সৰ্ব্বদ সোজা নরম চাকরীর জন্য ই করিয়া থাকে না । তা ছাড়া মাড়োয়ার সাহস করিয়া দায় ঝুঁকি লয়, সৰ্ব্বস্ব পণ করে ; কাজেক্ট, পরিণামে, যা চায় তা সবই পায়। পণ্যশিল্পশিক্ষা বা বৃত্তিশিক্ষা মাড়োয়ারীর কুভিত্বের বারণ নহে ; তাহার স্বভাবে যে সব গুণ আছে, তাহাতেই সে সফলকাম হয়— তাহার সাহস, তাহার দায়লুকি লষ্টবার ক্ষমত, তাহার কষ্টসহিষ্ণুতা, অবিরত কঠোর শ্রম কবিবার শক্তি তাইকে সাফল্য দান করে । ভোমরাও এইসব গুণ বিকশিত করিক্তে চেষ্টা কর । তাই হক্টলে মাড়োয়ারী যে সিদ্ধি লাভ করিয়াছে, তোমরাও তাই অর্জন করিতে পরিবে ।” বৃত্তিশিক্ষা ও পণ্যশিল্পশিক্ষার উপর যদি কেঃ মাড়োয়ারীদের গুণসমূহ লাভ করিতে পারে, তাই হইলে সাফল্য নিশ্চয়ই তাহার ৪ করায়ুক্ত হুইবে । পঞ্জাবে নারীর অধিকার পঞ্জাবের ব্যবস্থাপক সভার সভ্যেরা সকলে একমত হইয়া নারীদিগকে ব্যবস্থাপক সভার গ্রন্থনিধি নিৰ্ব্বাচনে ভোট দিবার অধিকার ধিয়াছেন। অর্থাং পুরুষদের ধেপ্রকার যোগ্যতা থাকিলে তাহারা ভোট দিতে পারে,সেইরূপ যোগ্যতাবিশিষ্ট নারীরাও ভোট দিতে পারিবে। এ বিষয়ে পঞ্জাবী সভ্যদের ঐকমত্য বাংলাদেশকে লক্ষজ দিয়াছে। এখন পঞ্জাবী নেতার বালিকা ৪ প্রাপ্তবয়স্ক নারাদিগকে শিক্ষা দিয়া তাহাদের এই অধিকারের সদ্ব্যবহার করিবার সামর্থ্য বুদ্ধি করিলে মুখের বিষয়ু হইবে ।