৫ম সংখ্যা ] বিবিধ প্রসঙ্গ—সূৰ্য্যগ্রহণ ૧૨ (t AAAAAA AAAA AAAA SAAAAA AAAA S SAAAAAMMMMAM MAAA AAAA AAAA AAAAMSTST জন যে খৃষ্টীয় ধৰ্ম্ম-প্রচারে উৎসাহী, তাহ! তিনি ভুলিয়াই त्रिघ्नांझिटणन । श्रांभद्रा यूथन दिशांग्न जहेश्व निघ निज আবাসেচলিলাম,তখন এগুজু আমাকে ইংরেজীতে বলিলেন, “चांछ वफ़ लांबांद्र क८थाश्रृंक५न धूव हेझेitब्रटि९ इहेब्रছিল।” আমি চুপ করিয়া এই মস্তব্যের রসটুকু উপভোগ করিলাম। দ্বিজেন্দ্রনাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের পাসের ছাপ কে মোটেই মূল্যবান মনে করিতেন না ; এই জন্য বহুবার আমাদের সাক্ষাতে বি-এ এম্-এ-দের সম্বন্ধে এরূপ অনেক মন্তব্য প্রকাশ করিতেন যাহা শুনিলে উtহারা খুশি হুইবেন না। উrহার শ্রোত্তাধ বিশ্ববিদ্যালয়ের দাগী লোক, তাহা তাহার মনে থাকিস্ত না ; অথবা হুয়জ ক্টাঙ্গার স্নেইগুণে তিনি তাহাকে কলঙ্কমুক্ত লংিস্থা লইয়াছিলেন । এইরূপ, শিক্ষিতা মহিলাদের সম্বন্ধেও তাহার কতকগুলি প্রতিকূল ধারণা ছিল। ঞ্চিস্থ তাঙ্গর জন্য, ঐরূপ যেসব মহিলা তাহঃকে প্ৰণাম করিয়া কৃতাৰ্থ হইতেন, তাহার। তাহার প্রত কম ভক্তিমতী ছিলেন না। আজকালকার মেয়ের যে সেকেলে ভাল ভাল রায়! ভুলিয়া যাইতেছেন, এটা র্তfহার একট। অভিযোগ ছিল । বিদ্যাসাগর মহাশয় সম্বন্ধে যেমন বিস্তর সত্য আখ্যানমালা সংগৃহীত ও মুদ্রিত হইয়াছে, দ্বিজেন্দ্রনাথের সমন্ধেও তাহা হওষা উচিত । দ্বিজেন্দ্রনাথের চিন্তাশক্তি বিস্ময়কর ছিল। বিধুশেখর শাস্ত্রী মহাশয় বলিয়াছেন, “শাস্ত্রের সাহায্য গ্রহণ ন করিয়াও তিনি কেবল নিজের চিন্তা-প্রভাবে কোন সিদ্ধান্তে উপস্থিত হইয়া দৃঢ়তরভাবে বলিয়াছেন, যে, हेश ७हेक्कन इ३tउहे श्रद । जांनtश्वद्र विषघ्न दखडও তাই সেইরূপই শাস্ত্রে দেখা গিয়াছে।" "ভাঙ্গর শাস্ত্রচিন্তায় জ্ঞানচর্চায় সফলতা লাভের একটি প্রধান কারণ র্তাহার সত্যনিষ্ঠ। তাহার হৃদয় কোন সাম্প্রদায়িক ংস্কারে কলুষিত নহে।•••হউক না কেন ভিন্ন সম্প্রদায়, ठिनि कांशब्रe aडि cकांन चशऽिङ चांदब्रां★ गश् করেন না। একটি ঘটনার উল্লেখ করি। একদিন এক ব্যক্তি প্রসঙ্গক্রমে প্রকাশ করেন, বে, হিন্দুধণের ইকুষ্ণের ষে কৃষ্ণরূপ, তাহা অতি কুৎসিত ; এবং ইং। অসভ্য বর্বর জ্ঞাতিগণের কল্পনা হইতে লওয়া হইয়াছে। কথাটা ঘুরিতে ঘুরিতে দ্বিজেন্দ্রনাথের কর্ণে গিয়া পৌঁছে। দিবা সাৰ্দ্ধ দ্বিপ্রহর, প্রখর রৌদ্র, বুদ্ধ জ্ঞানতপস্বী ধীরপদক্ষেপে উপস্থিত হুইয়া মুছতীব্র ভাষায় তাহার শ্রম দেখাইয়া দিয়া উপসংহার করিলেন—“শ্রীকৃষ্ণের কুৎসি's রূপের কথা কোথায় আছে ? সৰ্ব্বত্রই ত তাহাঙ্কে ‘थांशश्नाप्र' ‘भमनाभांश्न' बणा झ्झेष्ठांtछ् !” যুব সতীশচন্দ্র রায় দ্বিজেন্দ্রনাথকে দেখিয়া লিখিয়া গিয়াছেন, "প্রকৃত আইডিয়্যালিষ্টের প্রতিকৃতি এতদিনে আমি দেখিলাম। ইহঁদের একটি লক্ষণ এই, যে, ইহঁা না যে কথাই বলুন, তাহা নিজের অন্তরাত্মাকে লক্ষ্য করিয়া ধেন বলিতে থাকেন—বাইরের লোক সামনে দাড়াইয়া থাকে মাত্র । ভাবিয়া দেখ দেখি—জাগুত অঞ্চরাত্মাকে সম্মুখে রাখিয়া আমরা যদি কথাবাৰ্ত্তা সব বলি, তা হইলে আমাদের বাকো কি সত্য, কি তীব্রত, কি তেজ প্রেরিত হষ্টতে বাধ্য।••••••দ্বিজেন্দ্রবাবুর মুখে সরল ভাব ভো আছেই, কিন্তু অস্তরের চেহারায় এন.টি বড় জোরের অথবা বীর্ষ্যের ভাব আছে। এইস কুল জ্যোতির স্পর্শে অন্তরাত্মা জাগে।” সূৰ্য্যগ্রহণ গত ২৯ শে পেীয স্বৰ্য্যগ্রহণ হুইয়াছিল। বৈজ্ঞানিক তথ্যনির্ণয় ও সত্য আবিষ্কারের নিমিত্ত ঐ উপদ্ধক্ষে স্থমাত্রাদ্বীপে যে পাশ্চাত্য নানা জাতির লোকে পধ্যবেক্ষণমঞ্চ নিৰ্ম্মাণ ও দূরবীক্ষণাদি যন্ত্র স্থাপন করিয়াছিলেন, তাহা আমরা অগ্রহায়ণের প্রবাসীতে বলিয়াছি। পর্যবেক্ষণের ফলও পরে পাঠকদিগকে জানাইবার ইচ্ছ। আছে। ভারতবর্ষে স্বর্ষ্যের পূর্ণগ্রাস দৃষ্ট হয় নাই। হইলেও এখানে আমাদের দেশের লোকেরা পর্যবেক্ষণের কোন সমুচিত ব্যবস্থা করিতে পারিতেন কি না সঙ্গেহ । ०षभङः, खांब्राउ श८५हे खानदान् दछांनिररुग्न ९१j| कध ; चिडौञ्च७:, ७ीकृ* cणांक यैशिंद्र थां८छ्न, ॐांश८मब्र যথেষ্ট আর্থিক আহুকুগা পাইবার সম্ভাবনা কম, এবং হয়ত সেই কারণে ও অন্তান্ত কারণে উদ্যোগিতাও কম। ভারতবর্ষে স্থধাগ্রহণ উপলক্ষে নানা তীর্থে স্বানাধীদের খুব ভীড় হুইয়াছিল। গ্রহণের প্রকৃত বৈজ্ঞানিক কারণ
