boev প্রদর্শনীতে অঁ্যাপ্রেসিয—সো-লেই লেভা Impression— Soleil Levant xh Egg-vefns stazzi-Hofsg নামে মোনের আঁকা একখানা ছবি ছিল । অনেকের মতে এই ছবির নাম থেকে সত্যের নাম হয়েছে ইমূপ্রেশনিস্টুস । এই তরুণবৃদ্ধ শিল্প-জগতে কোন অপরুপ রূপকে স্বজন করলে সেইটি জানা এখন প্রয়োজন। তা’র চিত্রে আলোর খেলা ফুটিয়ে তুলতে চায়, তাই তাদের আর-এক মমি উন্মুক্ত আকাশের film” plein air painters in এয়ার পেন্টাস) । মেঘমুক্ত আকাশ থেকে স্বর্ঘ্যের প্রথম আলো যখন মাঠের বুকে তরুর শিরে প্রকৃতির সর্বাঙ্গে ছড়িয়ে পড়ে, তখন ষে উজ্জল সৌন্দৰ্য্য ফুটে ওঠে, ইমূপ্রেশনিস্ট শিল্পী পটে আকৃতে চায় তাই। চিত্রশালার জানালার ফাকের মৃদ্ধ আলো নয়—মুক্ত বাতাসের মাঝে মধ্যাহ্ন সূর্য্যের তীব্র আলো। এই আলো তারা চায় বর্ণ-বিন্যাসে ফুটিয়ে তুলতে। চঞ্চল জলের বুকে আলোর খেলা তা’র স্বাকে, ঘরের চালে, গাছের মাথায় আলোর চমূকানি তা’র আঁকে। हेभूळथलनिमूहे निघ्नौब्र चैंकूिदांब्र विषग्न झटक्र छूनृत्र । ভূদৃশ্বকেই প্রধান বিষয় করে এই নবীনরাই প্রথম ছবি অঁাকৃতে স্বরু করলে । গ্রীকৃরোমান শিল্পে ভূদৃশু-চিত্র চিরদিন নীচু আসনই পেয়ে এসেছে। फूमृथ cरूiप्ना निन छूनृप्त्रब्रहे थाडिरब्र चैंकि হয়নি। তা’র পরে রেনেসাস-f Renaissance) এর যুগেও ভূদৃশ্বের আদর হ’ল না। রেনেসাস-এর শিল্পী .ভূদৃশুকে ছবির একটা অলঙ্কারমাত্র বিবেচনা करबtइन-ग्नरुख भान करब्रभनि । फूतृठएक भूगदख বিবেচনা করেছে উনবিংশ শতাব্দীর নবীন শিল্পীরা। ভূদৃশ্নে যত বর্ণবৈচিত্র্য আছে, এমন আর কোনো किङ्कण्डहे cनडे, डॉ३ uहे बनव्थिञ्च निघ्नौब्र नल फूनृstकहे বরণ করলে । ইমূপ্রেশনিস্ট্রএর চিত্রের বিশেষত্ব হচ্ছে আলো, আর এই আলোকে নিয়েই অন্তের সঙ্গে তার বিরোধ। এতকাল বস্তুকে ফুটিয়ে তুলতে শিল্পী আলোর প্রয়োজন cवाष रुtइtइन, उहेि चांtनां श्णि cशो५, बख श्नि यूश । ইমূপ্রেশনিস্ট চাইলে আলোর মুখ্যত্ব, তাই সঙ্গে-সঙ্গে প্রবাসী—চৈত্র, ১৩৩২ [ २e* छांनं, २ब्र थ७ বন্ধ গৌণত্ব প্রাপ্ত হ’ল। বন্ধকে সে চায় না, চায় বস্তুর সৰ্ব্বাঙ্গে আলো যে রহস্তকে স্বজন করে তাকে । সমলোচকের সঙ্গে এইখানে তা’র মতের অমিল। জনসাধারণ এইখানে তা’কে বুঝতে পারে না। আর যে একটা দোষে ইমূপ্রেশনিস্টুদের দোষী ব’লে নির্দেশ করা হয়েছে, সে হচ্ছে চিত্রের অস্পষ্টতা । পুরাতন পদ্ধতিকে মেনে নিয়েছেন যে চিত্রকর, তিনি যখন ছবি অঁাকেন, তখন তাতে থাকে স্পষ্টতা–রেখার স্পষ্টতা, জালো ও ছায়ার স্পষ্টভা, বর্ণের স্পষ্টতা। কিন্তু ইমূপ্রেশনিস্ট শিল্পী তা করতে রাজি নয়। সে জেনেছে কোনো দিন কোনো সময়ে কোনো বস্তুকেই চোখে স্পষ্ট দেখা যায়নি। সে বস্তুকে দেখেছে কতকগুলি স্তরের সমষ্টিরূপে । আলো ও বাতাসের সংস্পর্শে প্রত্যেকটি স্তর আবার বিভিন্নবর্ণে রঞ্জিত। তাই ইমূগ্রেশনিস্ট যখন কোনো বস্তুকে অঁাকে, তখন সে হয় কতকগুলি রঙীন স্তরের সমষ্টি। তখন স্পষ্টতার পরিবর্তে হয় একটা অপরূপ অস্পষ্টতার স্বাক্ট। এই অস্পষ্টতাকে চিত্রে চালাবার আরো একটা হেতু আছে। দৃষ্টি কোনো বস্তুর বা স্থানের সমগ্ররূপ স্পষ্ট দেখতে পায় না ; সে যখন বস্তুর কোনো বিশেষ স্থানকে লক্ষ্য করে,তখন বস্তুর অবশিষ্ট অংশ অস্পষ্ট হ’য়ে ওঠে। মানুষের মুখের দিকে যখনই চাই তখন তা’র গায়ের জামা পায়ের মোজা স্পষ্ট আমরা দেখতে পাইনে। আবার কারো কাজল আঁখি যখন দৃষ্টিকে আকর্ষণ করে, তখন তার কালো চুল রাঙা ঠোট ঝাপসা হ’য়ে ওঠে। এই বিদ্রোহী পটুয়ার দল পটের বুকে রংএর ছোপ ( dabs of paint) fath from of usix son, wit খুব কাছে গেলে তাতে এলোমেলো রংএর ছোপ ছাড়া আর কিছু বুঝতে পারা যায় না। কিন্তু একটু দূর থেকে সেই ছবিকেই পরখ করলে দেখা যায় যে সে এলোমেলো ংএর ছোপ বিশেষ একটা রূপগ্রহণ করেছে। কাছ থেকে দেখলে যেটা হয় হাসির জিনিষ, দূর থেকে দেখলে সেইটিই হয় আর-এক পরম বিস্ময়। পৃথিবীতে কোনো জিনিষস্থির হয়ে নেই—হয় সে কাপ ছে নয় ছুটছে, আবার ঘদিই বা কোনো জিনিষের পক্ষে স্থি।
