পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/১৭২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১ম সংখ্যা 1 কে তাহাকে ধলিবে যে, ইহা আমি বা ইহা আমার" ? কিরূপে ইহা আত্মা বা আত্মার হইতে পারে ? "তাই সবই জনিত দুঃখ ও অনাত্মা। • বুদ্ধশেবের এই অনাত্মদর্শনের মূ কথা ছিল । তিনি দেখিয়াছিলেন, এই ষে দুঃখ ইহার মূল কারণ হইতেছে তৃষ্ণ বা আসক্তি। আসক্তির কারণ হইতেছে ‘আমি’ ও ‘আমার”, “অহং’ ও ‘মম’, ‘আত্মা’ ও ‘আত্মীয়" এই বুদ্ধি। তাই যতক্ষণ এই ‘আত্মা’ ও ‘আত্মীয়’ বুদ্ধি না যাইতেছে, ততক্ষণ তৃষ্ণ যাইবে না, তৃষ্ণ না গেলে দুঃখও যাইবে না। তাই তাহাকে এইরূপে আত্মাকে অস্বীকার করিতে হইল। তাহার এই অনাত্মদর্শনকে প্রাচীন জ্ঞানবাদীদের আত্মদর্শনের প্রতিক্রিয়া বলিতে পারা श्वाँध ॥ এই পৰ্য্যস্তই নহে । এই অনাত্মবাদ অনাত্মবাদিগণকে আরো অনেক দূরে লইয়া গেল। তাহার একবারে শূন্তবাদে উপস্থিত হইলেন। তাহারা দেখিলেন, যতক্ষণ পৰ্য্যস্ত মানুষের ইহা একটি ফুল’, ‘ইহা একখানি মালা, ইহা শরীর, "ইহা ইঞ্জিয়, এইরূপ এক-একটি বস্তু বলিয়া বুদ্ধি থাকিবে, ততক্ষণ আমি’ ও ‘আমার’ এজান যাইবে না। যখন ‘ফুল’ বলিয়া, মালা বলিয়া, শরীর’ বলিয়া, ইঞ্জিয় বলিয়, পুত্র বলিয়, বিত্ত বলিয়, কোনো বুদ্ধি হইবে না তখন “আমি’ ও ‘আমার’ বুদ্ধিও স্বতরাং হইবে না। যখন সবই শূন্ত, তখন সেই বুদ্ধির অবলম্বন হইবে कि.? 爱 ভাল, কিন্তু এই শূন্ত শম্বের অর্থ কি ? ইহা দ্বারা কি বুঝিতে হইবে । ইহা দ্বারা কি ইহাই বুঝিতে হইবে যে, चाकांप्नब्र भङ गभख्हे कैंक, भूत्र किङ्करें ना ? ना ? क्षनहे डांश नारु । भूर्छडा भएचब चर्ष बखद्र चांगण রূপ (দার্শনিক ভাষায় ৰ দ্ব রূপ ত, পারিভাষিক ভাষায় ত থ ত, ধর্শ্ব ধাতু ) । আর ঐ আসল রূপটি ইহাই যে, তাহার স্ব ভাব বলিয়া কিছু নাই। স্বভাবত কোনো २डब्रहे छै९णद्धि नाहे । चछांदङहे शनि ८कांदन!-८कांtनां बख থাকে, তবে তাহার উৎপত্তির কোনো কারণই থাকিতে পারে না। অন্ধুর যদি স্বভাবতই থাকে, তবে অকুরের বেই অর্থাৎ মূল কারণ (বীজ) ও প্রত্যয় অর্থাৎ সহকারী ভারতীয় দর্শনের মূলধার-প্রবাহ

  • , ... *.

ר8כ কারণ (অমুকুল ঋতু প্রভৃতি ), এই উভয়ের কোনোটির ●थtब्रांछनई थॉटक ना । बखञ्च uहे cष निश्चखांबड, uरै ষে স্বভাবত অমৃৎপত্তি, অথচ এই যে, হেতু ও প্রত্যয়ের যোগে প্রাচুর্ভাব, ইহারই নাম শুম্ভতা । তাই যাহা স্বভাবত উৎপন্ন হয় না, তাহার অস্তিত্ব নাই, আর যাহার অস্তিত্বই নাই তাহার ধ্বংসও নাই, তাহা ভাবেরও মধ্যে - নহে, অভাবেরও মধ্যে নহে, তাহা শূন্ত । যখন সবই শুষ্ক, তখন কোনো বস্তুর ধোগে রাগ, দ্বেষ ও মোহের সম্ভাবনা থাকে না । রাগ, দ্বেষ, মোহ না থাকিলে চিত্ত নিৰ্ম্মল হয়। নিৰ্ম্মল চিত্ত নিরুদ্ধ হয় । চিত্তের নিবোধে নিৰ্ব্বাণের সাক্ষাৎকার পাওয়া যায় । নিৰ্ব্বাণের সাক্ষাতে সমস্ত দুঃখের অবসান হয়, এবং তাহা হইলে সমস্ত কৰ্ত্তব্যের পরিসমাপ্তি হয়। ইহারা যখন এইরূপে এই স্থানে উপস্থিত- হইলেন তখন অন্তান্ত ভাবুকদের চিত্ত সেইদিকে আকৃষ্ট হইল। প্রাচীন জ্ঞান-পন্থীরা নিজেদের তত্বের বেদান্তের নূতন ব্যাখ্যা আরম্ভ করিলেন । গোঁড়াচার্ষ্য বা গৌড়পাদের কথায় তাহ প্রথম প্রকাশ পাইল । তাহারই মত লইয়া শঙ্করের অদ্বৈতবাদ প্রণালী বদ্ধ হইল । ইহা তাহাদিগকে কোথায় লইয়া গেল । কোথায় ইহার ব্রহ্মের অনুভূতি দেখিতে পাইলেন ? চিত্তের ঐ সৰ্ব্বতোভাবে নিরোধে । গৌড়পর্দ, ভাঙিয়া-চুরিয়া স্পষ্ট কথায় বলিলেন, চিত্ত যখন সৰ্ব্বতোভাবে নিরুদ্ধ হয়, যখন তাহা সম্পূর্ণরূপে স্থির, নিষ্কম্প, এবং এইরূপে তাহাতে কোনো বস্তর কোনো আভাস বা ছায়া থাকে না, তখন তাহাই ব্ৰহ্ম । যোগদর্শন কৈ ব ল্যে র কথা ভাবিয়া এইখানেই আসিয়া পৌছিয়াছিল—সাখ্যদর্শন কে ব ল জ্ঞানের কথা ভাবিয়া ইহাই লক্ষ্য করিয়াছিল । (তবে হয়তো এক-পা-মাত্র ইহার পেছনে ছিল । ) ভক্তিপন্থীদেরও কেহ কেহ ইহারই মধ্যে বিষ্ণুর পরম পদকে দেখিতে পাইয়াছিলেন—যদিও বিভিন্ন পথ দিয়া আসিতে হইয়াছিল । তাহার পর, পররর্তী চিত্তায় এই ভাবের সামান্ত প্রভাব লক্ষিত হয় नॉई । এপৰ্যন্ত আমি আপনাদের নিকটে আমাদের দেশের नां*निक छिडांद्र काञ्चकाँ भाज यूण थांब्रांप्क cकवण घ्भर्न