পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/২২৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

cवान्नव निर्ण, काबूक कविता श्रीरकाशन विजानी করিল, “কোথায় যেতে হোবে, বাৰু? রামতন্থ একেবারে আঙ্গুণ হইতে পড়িল। তাই ও কোথায় যাইতে হইবে ? সৰ্ব্বনাশ । এ-কথাটা ষে রামত নিজেই জানে না। কলেজের হোষ্টেলে যে তালা আঁটা, এ-কথাটা যে সে একবারও ভাবে নাই! কি বিভ্রাট! এখন উপায় ? এদিকে সন্ধ্য আগতপ্রায়, আর সঙ্গে এই তিন-তিনটা অতিকায় মোট । এই তিন দিন পড়াশুনা ছাড়িয়া এত ষে ছাইভস্ম চিন্তা করিল তাহার মধ্যে এই এত বড় চিন্তাটা কি মনে একবারও স্থান দিতে নাই । কবিরা বলেন প্রেম অন্ধ ;—ত যখন হুইয়াছিল তখন ত অন্ধ করিয়াইছিল, কিন্তু এখন সে-নেশ কাটিয়া গেলেও রামতন্ত্র চক্ষে কিছু দেখিতে পাইল না। শরীর তাহার এলাইয়া পড়িল । গদিতে ঠেস্ দিয়া সে আকাশ-পাতাল ভাবিতে লাগিল ; কিন্তু আকাশ-পাতালের মাঝখানে সে আপাততঃ কোথায় গিয়া দাড়াইবে তাহার কোনো সন্ধানই স্থির করিয়া উঠিতে পারিল না। ১৪ নং বিপ্রদাস লেনের কথা একবার মনে হইল । কিন্তু সেখানে ত এ-জবস্থায় গিয়া খোটা-গাড়া চলে না । চলে না ত,—কিন্তু উপায় ? কলেঙ্গ খুলিবার ত এখনও পুরো দশ দিন বাকি ; এই দশ দিন কি গাড়ীতে ঘুরিয়া বেড়াইবে ?—তাহা সম্ভব হইলেও না হয় চলিত । 4. গাড়ীটা ষ্টেশন ছাড়াইয়া বাহিরে আসিল । ইহার মধ্যে গাড়োয়ান আরও দুইতিন-বার মাথা ঝু কাইয়৷ জিজ্ঞাসা করিয়াছিল, “কোথায় যেতে হোবে ?” কিন্তু কোনো উত্তর না পাওয়ায় গাড়ী থামাইয়া নামিয়া আসিয়া কক্ষভাবে জিজ্ঞাসা করিল, “এ বাবু, আপনিও একটা মাল আছেন নাকি ? কোথায় বোলেন না যে –না আমরা জ্যোৎখী আছি নাকি যে বাড়ী চিনে লোবো ?” ঘৰ্ম্মাক্ত কলেবর রামতন্থ সোজা হইয়া বসিয়া ধীরভাবে , বলিল, “দাড়া না বাবা ঃ ততক্ষণ তুই চলন সামনে, বলছি কিনা।” ७ककै अछांमiदि°zनम्न जांचकाञ्च कौड झंझेभ्रा शां८फ़्ॉग्नांन বলিল, “কি মজার কোথা আছে! আপনি নামুন, আমি এ রোঙ্কোম সওয়ারি ছাছে না।” পরে ইসমাইকে বলিল, “উতার রে,—লা বজা ৷” - विशन् यषन अङहे चांगब्र झहेशा भफ़िण ब्रांभङइब्र*कल्ले করিয়া একটা হোটেলের কথা মনে পড়িয়া গেল। সে বলিল, “জা; চল না-রে ২৫৭ নং মেছো বাজারে ; আমার এই নম্বরটাই মনে পড়ছিল না।” \o অপরাকু কাল। নবদ্বীপ আশ্রম”-এর একটি ক্ষুত্র কক্ষে আশ্রিত রামতকু গালে হাত দিয়া গাঢ় চিন্তায় षiष्ाङ्झ । আকাশে মেঘ থম্ ধম্ করিতেছে। অপরান্ধের তাবৎ চিহ্নগুলাই লোপ পাইয়াছে। রামতনুর মনটা বড় বিষণ্ণ ৷ আজ সকালে এক পশলা বৃষ্টি হইয়া গিয়াছিল বলিয়া,প্রিয়ার উদ্দেশে যাওয়া হয় নাই ; আর এখনও এই দশা । কাজটাও এমন-ধরণের নয় যে একটা গাড়ী ভাড়া করিয়া যাওয়া চলে। যাক, যখন উপায় নাই, তখন আর কি হইবে ? পশ্চিমে হাওয়ায় মেঘগুলা পূৰ্ব্বপ্রান্তে জড় হইতেছিল। রামতনু শখ করিয়া ভাবিতেছিল তাহার মানসপ্রতিমাও ওই দিক্‌টাই আলো করিয়া আছে । পুরাকালের এই মেঘ বিরহী যক্ষের সংবাদ যেমন তাহার প্রেয়সীর নিকট বহন করিয়া লইয়া গিয়াছিল, আজও যেন সেইরূপ রামতন্থর মনোব্যথা বহন করিয়াই পূৰ্ব্বদিকে ১৪ নং বিপ্রদাস লেনে, তাহার প্রিয়ার পদতলে ঢলিয়া পড়িতেছে । আহা, তাহার বিরহের এত স্থখ ! রামতন্থর কিন্তু মনে পড়িল, তাহার সহিত যখন একবারও দেখা হয় নাই, তখন এই মন-গড় বিরহ নিষ্ফল। প্রথমে কিরূপে দেখা সাক্ষাৎ করাউচিত,সেইটিই ভাৰিবার কথা। বাস্তবিক, “আমি বৌদির দেওর* বলিয়া উঠিলে ত চলিবে না 7—কারণ জগতে বৌদিদি যেমন অনেক, দেবরও তেমনি সংখ্যাতীত। না হয় * शिबिई शद्रिब्रा बाब्रांन्यांब नाछाहेशा भब्रिऽब्रहे क्णि । তাহার পর যদি জিজ্ঞাসা করে, “কি কাজ ?”– . সাত-পাচ ভাৰিয়া রামতন্থ স্থির করিল, পরিচয়টা যেন হঠাৎ হইয়া গেল এইরূপ হইলেই ঠিক হয়।