পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৩৮২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩য় সংখ্যা ] বিহারে বাঙ্গালী উপনিবেশ ●8ፃ এখানে বৈষ্ণব গোস্বামীদের একটি মঠ ও মন্দির অাছে। কথিত আছে যে, এই মঠ তিন চারিশত বৎসরের পুরাতন । ঐক্ষণে মঠটি হিন্দুস্থানী বৈষ্ণবদের অধিকারগত। ইহা “চৈতন্ত মঠ” নামে অভিহিত। মঠের বহিষ্কারের শীর্ষদেশে “ ঐ ৪/ শ্ৰী” এই চিহ্ন + সহ “শ্ৰীশ্রীরাধারমণ ভট্ট গোপাল শ্ৰীবৃন্দাবন নিত্যবিহার” এইরূপ লিখিত আছে। চৈতন্তমঠ' প্রায় দেড়শত বৎসর পূৰ্ব্বে গোপাল ভট্ট গোস্বামীর বংশধর গোস্বামী ঐ সিভাবলালঞ্জীর হস্তগত হয়। র্তাহার পর ক্রমান্বয়ে "শ্ৰী গৌরকিশোর শ্ৰী বুজকিশোর গোস্বামী ও শ্রী রাধালাল গোস্বামীর অধিকারে থাকে ।” এক্ষণে ইহা রাধালাল গোস্বামীর ভ্রাতা বৰ্ত্তমান মঠাধিকারী শ্ৰী কৃষ্ণচৈতনা গোস্বামীর তত্ত্বাবধানে আছে। এই মঠ পূৰ্ব্বে প্রাচীন ঔপনিবেশিক বাঙ্গালী দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হইয়াছিল। ইঙ্গ র্যfহাদের দ্বারা অধিকৃত ও পরিচালিত ছিল, তাহাদের গোমস্ত বা উকীল vশম্ভুচন্দ্র সাম্যাল কর্তৃক “১২১৯ হিজরী, ১২৪৩ ফসলী, ইংরেজী ১৭৯৭ খৃষ্টাব্দে” লিখিত দানপত্র দ্বারা হস্তান্তরিত হইয়াছিল। মূল দানপত্র বাঙ্গালা ভাষায় লিখিত, উহার হিন্দী ও উর্দু, অম্বুবাদও আমরা মূলের সহিত রক্ষিত দেখিলাম। হিন্দী দানপত্রথানিতে “ঐ লালবিহারী শৰ্ম্মণ:, ঐ কুঞ্জবিহারী শৰ্ম্মণ:, ঐ ব্রজকিশোর শর্শণঃ” এইরূপ বঙ্গাক্ষরে তিনটি দস্তখত দেখা গেগ। দানপত্রে “শ্ৰীশ্ৰী ঈশ্বর-সেবা করকে পরম স্থখ ভোগ কর” এইরূপ গ্রহীতার প্রতি উক্ত হইয়াছে। মঠের ব্যয় নিৰ্ব্বাহীর্থ মৌজা জালালপুর ও ক্ষুদ্র-ক্ষুদ্র ভূখণ্ড দান করা হইয়াছে। উকীল শম্ভুচন্দ্রের পিতার নাম "রামনারায়ণ” এবং পিতামহের নাম “রামচন্দ্র সায়্যাল” বলিয়া লিখিত আছে। জাতৃগণ ধে “বাঙ্গালী ব্রাহ্মণ" এ-কথাও স্পষ্টাক্ষরে লিখিত হইয়াছে। এখানে চৈতন্যদেব প্রবর্তিত মৃন্ময়-খোল-বাদ্যসহ কীৰ্ত্তন হইয়া থাকে। মন্দির মধ্যে वै दैछठमTटमय ५वर चै भब्रिडानन cनरवद्र न७iब्रभान शूर्सि বিরাজিত। পরিচ্ছদ হিন্দুস্থানী ; চূড়ীদার পাজামার উপর चक्रब्रांष ५वर भांथांग्र बैंकौ नै ! भ* श्रङ "*कउमा চঞ্জিকা" নামে একখানি হিন্দী মাসিক পত্র ১৯১৯-s • श्रृंडेक हद्देउ थकोविज्र इहे८उद्दछ । बर्डयान भ%षात्रैौ +बबडीज ब्लबबूनूत्रश्रूि ঐযুক্ত কৃষ্ণচৈতন্য গোস্বামী মহাশয় । এই পত্রিকার. সম্পাদক মঠে একটি গ্রন্থাগার আছে, তাহাতে চারি পাচশত বৈষ্ণবধর্শ্ব-ও বিবিধ-বিষয়ক বাঙ্গালা গ্রন্থ রক্ষিত হইয়াছে। মঠে প্রবেশ করিতেই একটি ফন্সবান্‌ নারিকেল বৃক্ষ প্রথমেট বঙ্গের পল্লীগৃহ স্মরণ করাইয়া দেয়। নারিকেলের বরফির ন্যায় মিষ্টান্ন মন্দিরে প্রস্তুত করিয়া ভোগ দিবার প্রথাও এখানে পূৰ্ব্বাপর চলিয়া আসিতেছে । বিহারের স্থানে-স্থানে দেখা গিয়াছে যে, পুরাতন নারিকেল · বৃক্ষ যথায় আজিও বিদ্যমান আছে, অথচ তাহা কবে কাহার দ্বারা রোপিত হইয়াছিল তাহার নিদর্শন নাই, তথায় যে একসময় বাঙ্গালীর বাস ছিল, অনুসন্ধানে তাহা জানা গিয়াছে । এইরূপ গায়ঘাট-পল্লীতে নারিকেল বৃক্ষবিশিষ্ট আর একটি বাড়ী আছে । এই আটালিকা প্রকাও ও পুরাতন । পূর্বে ইহা কোনো মুসলমান নবাবের ছিল । পরে ইহা কাহ্নাপাড় নামক নাজারতের এক চাপ রাসীর অধিকারে আসে ; অতঃপর নাজীর তাছা ক্রয় করিয়া লন এবং স্বীয় কন্যা তুলসী-বিবিকে দান করেন। ১৮৫১ খৃষ্টাব্দে স্বনামখ্যাত স্বৰ্গীয় কবি দেবেন্দ্রনাথ সেনের মেসো মহাশয় ৮হেমচন্দ্র বরাট তুলসী-বিবির নিকট হইতে উক্ত ভদ্রাসন ক্রয় করেন। হেমবাবুর পুত্র ঐযুক্ত তারাপ্রসন্ন বরাট এক্ষণে সেই বাড়ীতে বাস করিতেছেন। র্তাহার বয়স এক্ষণে প্রায় ৭০ বৎসর হইবে। তিনি উত্তরভারতে বহুস্থানে প্রবাস-বাস করিয়াছিলেন এবং আলমোড়াztofon"The Swami of Almora” aton Uts otwso সন্ন্যাসীর শেষ জীবনে সেবা ও সমাধিদান-বিষয়ে অন্যতম সহায় হইয়াছিলেন । কবিবর দেবেন্দ্রনাথ সেন গায়ঘাটস্থ এই বাড়ীতে থাকিয়া পাটনা-কলেজে অধ্যয়ন করিয়া এখান হইতে এফ-এ পরীক্ষা দিয়া গাজীপুর গমন করেন। এতদঞ্চলে “নাদন” নামে একটি গ্রাম আছে। এখানেও একস্থানে দুই একটি পুরাতন নারিকেল বৃক্ষ দেখিতে পাওয়া शांग्र । किरू डथांश्च बांणांलौ दांटमब्र क्लिश्याज नाई । " অল্পসদ্ধানে জানা গিম্বাছে, ঐ স্থান একসময়ে বাঙ্গালী জমিদারের অধিকারভুক্ত ছিল। কোম্পানীর আমলের প্রারম্ভে সেট্লমেন্টের কৰ্ম্মস্থত্রে বাবু রাধামোহন নিয়োগী

  • ইহারই সৌজভে জামরা মূল দানপত্ৰখালি দেখিতে পাইয়াছিলাম।