পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৬৬২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৪র্থ সংখ্যা ] কিম্বা জোর ৩১শে মঙ্গলবার তাহার পাওয়া উচিত ছিল। তাহা না পাইয়া তিনি উহা পাইলেন শুক্রবার ৩রা জুলাই। ইহাই তসন্দেহের একটি কারণ এবং এরূপ সন্দেহ রবি-বাৰুর মধ্যে-মধ্যে আগেও হইত। যাহা হউক, তিনি চিঠির খামটি ছিড়িয়া খুলিয় তাহার মধ্যস্থিত পত্রটি পড়িলেন। উহ! ষে আগে কেহ খুলিয়াছিল, তাহার কোন চিহ্নই ছিল না। তাহার পর তাহার মনে হইল, খামটিতে যেন আরও কিছু রহিয়াছে। তাহা টানিয়া বাহির করিয়া দেখিলেন, উহা একটি বাংলা চিঠি, ঢাকা শহর হইতে ২৬শে জুন এক ভদ্রলোক র্তাহাকে লিখিয়াছেন। ঢাকার ২৬শে জুনের চিঠি শাস্তিনিকেতন পৌছিল ৩রা জুলাই ; ইহাই ত এক রহস্ত ; তাহার উপর কোন জাদুমন্ত্র-বলে উথ জামানীর রেজিষ্টী চিঠির মধ্যে চুকিল, তাহ দুর্ভেদ্যতর রহস্ত । আমাদের অনুমান এই, কলিকাতায় কোন দেশরক্ষক সরকারী আফিসে রবীন্দ্রনাথের জামান চিঠি ও ঢাকাই চিঠি দুই-ই খোলা হইয়াছিল। তাহার পর চিঠি ছুটি আলাদা-আলাদা খামে না পুরিয়া অসাবধানতাবশতঃ জামানীর থামেই পুরিয়া বেমালুম্ বন্ধ করিয়া তাহাকে পাঠান হইয়াছে। এরূপ আহাম্মক ও অসাবধান কৰ্ম্মচারীকে গবর্ণমেণ্টের রায়ুসাহেব বা ধাসাহেব উপাধি ও পেন্স্যন দিয়া বাড়ী পাঠাইয়া দেওয়া উচিত। কৰ্ম্মচ্যুত করিলে লোকে পাছে ব্যাপারটার ঠিকৃঠিক খবর পাইয়া যায়, এইজন্য এই পরামর্শ দিতেছি। রবীন্দ্রনাথ আমাদিগকে ঘটনাটি বলিয়া ঢাকার চিঠিখানি দিবার সময় পরিহাস করিয়া বলিলেন, যে, এখনও র্তাহার প্রতি ( কোন অনামিত কর্তৃপক্ষের বা বিভাগের ) শ্রদ্ধা আছে, তাহাকে একেবারে (অকৰ্ম্মণ্য বলিয়া) অগ্রাহ করিয়া দেয় নাই ! বস্তুতঃ তাহার কিরূপ ভয়ানক যড়যন্ত্রপূর্ণ চিঠির নকল বা ফেটোগ্রাফ রাখা হইতেছে, তাহা বক্ষ্যমাণ চিঠিটির নিয়ে প্রদত্ত নকল হইতে বুঝা যাইবে। লেখকের নাম ও বাড়ীর ঠিকানা বাদ দিলাম। Dacca. June 26, 1925. সবিনয় নমস্কারপূর্বক নিবেদন এইমাত্র আমার সেই প্রবন্ধটি ফেরত পেলাম, আপনার চিঠি কাল পেয়েছি। একজন সত্যকার কবিকে বুঝে নিঃশেষ করে ফেল, বিশেষ করে *ष*ि ७ *बो*{ब्रि थकां* कब्रां जनडव वTां★ांब्र । ठjब्र गचटक बड আলোচনা যত ভাঙ্গিকতা সবই, মোটের উপর "আংশিক” হতে বাধ্য। ***ीनांब fबचांग, अरें जांत्रिक इ७ब्रां८ङई cन-नबद्दछब्र जॉर्षकछ । अरे जोगनि cव णिषछन, “इबिकि बूल बांउत्तब tीकू यलिक्रन হইল কি বা তাহ বিচারের অধিকার ও সামৰা আমার নাই"-একবার অর্থ পুরোপুরি বুঝে উঠতে পারলাম না। আরোও গোলমাল পড়েছি

  • 一》动

বিবিধ প্রসঙ্গ—কলিকাতার প্রবেশিকা পরীক্ষার ফল Woe S. এইজন্স যে আপনি লিখেচেন এ-লেখাটি আপনার একটু ভালও লেগেছে ।

  • मचरक किङ्ग =णहेछब्र ऐत्रिख cनप्ण धूबरें थशृहौल एक्s जोशांख्ठ: १-cणथोप्ले थांब्र झांत्र हुठ निजांभ बा । निहवनम इष्ठि

अकांबूद्वड কলিকাতার প্রবেশিক পরীক্ষার ফল সেকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হইলে দেখা যাইত, প্রথম বিভাগে সকলের চেয়ে কম, দ্বিতীয় বিভাগে তার চেয়ে কিছু বেণী এবং তৃতীয় বিভাগে সৰ্ব্বাপেক্ষ বেশী ছেলে পাস হুইয়াছে । এবং সেকালে শতকরা যত ছেলে পাস হইত, তাহাও খুব বেশী ছিল না। কিন্তু অধুনা অনেক বৎসর হইতে দেখা যাইতেছে, শতকরা পাসও হয় বেশী, এবং সৰ্ব্বাপেক্ষা বেশী পাস হয় প্রথম বিভাগে, তার পর দ্বিতীয় বিভাগে, ও সকলের চেয়ে কম হয় তৃতীয় বিভাগে। গত দুইবারের ফল দেখা যাকৃ। ১৯২৪ সালে মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ১৮৩৪৭ ৷ তাহার মধ্যে উত্তীর্ণ হয় ১৪১৪৬ জন; প্রথম বিভাগে ৭৯৭৮, দ্বিতীয় বিভাগে ৫e২৩, তৃতীয় বিভাগে ১১৪৫ ৷ শতকরা ৭৭ জনের কিছু বেশী পাস হইয়াছিল। ১৯২৫ সালে মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ১৮৯৫৮। তাহার মধ্যে পাস হুইয়াছে ১৩৯৭e ; শতকরা ৭৪২ । প্রথম বিভাগে ৮১৫৫, দ্বিতীয় বিভাগে ৫০৯•, তৃতীয় বিভাগে ৭৩• । শুনা যাইতেছে প্রত্যেক ছাত্রকে দয়া করিয়া ইংরেজীতে দশ নম্বর বেশী দিয়া পাসের সংখ্যা ও অনুপাত এইরূপ দাড় করাষ্টতে হইয়াছে। কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রবেশিকায় পাশের অনুপাত বেশী হওয়ায় বঙ্গের বাহিরে সর্বত্র এইরূপ একটা ধারণা দেখিতে পাওয়া যায়, যে, কলিকাতার এই পরীক্ষাটা সোজা করিয়া করা হয়, এবং সেইজন্য ইহাতে কেহ প্রথম বিভাগে উত্তীর্ণ হইলেও নিশ্চয় করিয়া বলা যায় না, যে, সে চলনসই-রকম জ্ঞান-লাভ করিয়াছে। বাংলা দেশেরও অনেক অধ্যাপকের ধারণা এই, যে, আজকাল এইরূপ বিস্তর ছেলে কলেজে পড়িতে আসে, যাহারা অধ্যাপকদের ইংরেজী ব্যাখ্যান ও পাঠন বুঝিতে অসমর্থ। যাহারা বর্তমান সময়ে বাংলাদেশে কলেজে শিক্ষা -দিতেছেন, তাহারা বলিতে পারিবেন আজ-কাল সাধারণতঃ প্রবেশিকায় উত্তীর্ণ ছাত্রদের জ্ঞান কতটুকু ৷ যাহারা এইসব ছেলেকে ভিন্ন-ভিন্ন-রকমের চাকরী দিয়া তাহাদের কাজ দেখিয়াছেন, তাহারাও তাহাদের শিক্ষার উৎকর্যাপকর্ষের বিচার অনেকটা করিতে পারিবেন। বর্তমানে ইংরেজী স্থলসকলে শিক্ষা আগেকার চেয়ে ভাল না মন্দ হইতেছে, বা পূর্বের মতই হইতেছে, তাহ