Woe 8 প্রবাসী—শ্ৰাবণ, ১৩৩২ [ ২৫শ ভাগ, ১ম খণ্ড &foot প্রত্যেক অধিবাসীর দেয় কর টাকা ङिनि छांब्रङ*ांजनम६कांग्न चांहेनछैiटक • बांब्र-बांब्र यांग्लांस्क 9. ३३४9 ( কতবার ভাহা গণনা করি নাই ) একটা এক্স পেরিমেন্ট বোম্বাই R. 3C & বা পরীক্ষা বলিয়াছেন। ম্যাডম্যান কমিটির অধিকাংশ दांश्ल •. 88% সভোর রিপোর্টের উপরই জোর দিয়াছেন । আগ্রা-অযোধ্য। е. 3? в সেনাদলে ভারতীয় অফিসার এখন ষেরূপ শযুকপঞ্জাব & a V2 গতিতে ঢুকান হইতেছে, তাহ অপেক্ষ ক্ষত কিছু করা ব্ৰহ্মদেশ Pe 8 - o বিহার ওড়িশা • ලා? হইবে না পরিষ্কার ভাষায় বলিয়াছেন । অসামরিক 3\9ు ግሯጭቆo অর্থাৎ বোম্বাই প্রদেশে প্রত্যেক লোক ২/১• দেয় ও জাগ্রা প্রদেশে প্রত্যেক লোক ॥১২as দেয়, বোম্বাই আগ্রা অপেক্ষা ৭.৪৩৪ গুণ বেশী কর দেয় । ভিন্ন-ভিন্ন প্রদেশে এত তারতম্য হইবার কারণ অনুসন্ধান করা উচিত। ভারত-সচিবের বক্তৃত৷ ভারত-সচিব লোকের মনে এইরূপ একটা আশা জাগাইয়াছিলেন, যে, তিনি হাউস্ অব লর্ড স-এ কিনা অপূৰ্ব্ব কথাই শুনাইবেন । কিন্তু তাহার বক্তৃতা পড়িয়া ভারতবর্ষের মডারেটরাও খুলী হন নাই ; কেহ-কেহ ত চটিয়াই লাল হইয়াছেন। উগর শেষ প্যারাগ্রাফে তিনি বলিতেছেন, "মানসনেয়ে, কল্পনার চক্ষে, যাহা অাগে ह३८ङ cनथ। शाब्र, ७भन ८कांन उदिश९ भूहूé चांभि দেখিতে পাইতেছি না যখন আমাদের পক্ষে বা ভারতবর্ষের পক্ষে নিরাপদে আমরা আমাদের অছিত্ব ত্যাগ করিতে পারি।----..অনেক পুরুষ ধরিয়া আমাদের পূৰ্ব্বজগণ যেরূপ করিয়াছেন, আমরাও সেইরূপ, দৃঢ় প্রতিজ্ঞার সহিত অক্লান্তভাবে সমস্ত হৃদয় দিয়া, ভারতের কল্যাণের জঙ্ক পরিশ্রম করিতে সংকল্প করিয়াছি।” অর্থাৎ আরব্য উপস্তাসের বৃদ্ধ যেমন সিন্দবাদ নাবিকের ঘাড়ে চাপিয়াছিল, ইংরেজরা চিরকাল সেইরূপ আমাদের ঘাড়ে চাপিয়া থাকিবেন। তিনি বলিয়াছেন, ম্যাডিম্যান কমিটির রিপোর্ট সম্বন্ধে এখনও কিছু ঠিক হয় নাই। ভারত গবৰ্ণমেন্ট ভারতীয় ব্যবস্থাপক সভায় লর্ড রেডিং ও লর্ড বার্কেনহেডের আলোচনার ফল জানাইয়া, উক্ত সভায় তর্ক-বিতর্কের বিবরণ মন্ত্রি-সভাকে জানাইলে তখন কিছু ঠিক্ হুইবে । ভারতীয় ব্যবস্থাপক সভার মভের উপর কৰ্ত্তাদের যে কিরূপ শ্রদ্ধা তাহা জানাই আছে। বড়লাট ও ভারতসচিব যাহা স্থির করেন, মন্ত্রিসভাও সচরাচর তাহাতেই সায় দেন। স্বতরাং লর্ড বার্কেনৃহুেডের কথার মানে এই দাড়ায়, যে, তিনি ও লর্ড, রেডিং যাহা স্থির করিয়াছেন, কতকগুল দস্তুর-মোতাবেক প্রক্রিয়ার পর তাছাই ঠিক থাকিবে । মধ্যপ্রদেশ বেরার আসাম - সমুদয় উচ্চ চাকরী-সম্বন্ধেও এখন যেরূপ ব্যবস্থা আছে, তাকারও যে বিশেষ কিছু পরিবর্তন হইবে না, তাহার আভাস দিয়াছেন । ১৯২৯ সালের আগে, ভয় দেখাইয়া বা বলপ্রয়োগ করিয়া ইংরেজকে আমরা কোন পরিবর্তন করাইতে পারিব না,এই মামুলী ধমকটা দিয়াছেন। তবে, দয়া করিয়া ইহাও বলিয়াছেন, ষে পরিবর্তনের দরজাটা একেবারে বন্ধ নাই। ভারতের নেতারা যদি ভাল ছেলের মত সহযোগিতা করেন এবং যাহা দেওয়া হইয়াছে তাহার সদ্ব্যবহার করিবার আস্থরিক ইচ্ছা ও চেষ্টার প্রমাণ দেখান, তাহা হইলে প্ৰভু ইংরেজের মন নরম হইতেও পারে এবং আরও কিছু বর মিলিতেও পারে । সহযোগিতার মানে একেবারে ইংরেজের পায়ে আত্মসমর্পণ । কোন প্রকার সর্ভ বা সমালোচনা করিলে চলিবে না । সমগ্র বক্ত তাটাতে একটা অসহ দৰ্প ও প্রভুত্বের ভাব দেদীপ্যমান। যাহা-কিছু করা হইয়াছে, সবই ইংলণ্ডের দান (গিফ টু ) ; আমাদের কোন অধিকার নাই, এবং ইংরেজের মর্জি না হইলে আমরা যাই করি না কেন বিধাতারূপী গবর্ণমেণ্টের ব্যবস্থাচক্র আর-একটি পাকও ঘুরিবে না। বক্ততাটার সব কথারই জবাব আছে ; কিন্তু জবাব দিবার পণ্ডশ্রম করিব না। বাগ যুদ্ধে জিতিয়া কোন ফল নাই। ভারতীয়ের একতা দ্বারা যদি দেখাইতে পারে, ८य, उाइब्रा-भूकतिघ्राना गश् कब्रिट्श मा, उर्वरे किङ्ग क्ल ফলিতে পারে। ভারতসচিব আশ দিয়াছেন, ভারতে কৃষির উন্নতির জন্ত বিশেষ একটা কিছু করিবেন। তাহা যদি প্রধানতঃ বিস্তর ইংরেজ কৰ্ম্মচারীর জামদানি, বিলাতী লাঙ্গল, ট্রাক্টর প্রভৃতির জামদানি এবং কৃষিজাত কাচামাল আরও অধিকপরিমাণে বিলাতে রপ্তানিতে পৰ্য্যবসিত না হয়, তাহা হইলে ভারতকে সৌভাগ্যবান মনে করা ধাইতে পারিবে । ভারতে নূতন-নূতন পণ্য-শিল্প প্রবর্তনের ও প্রাচীন পণ্যশিল্পের পুনরুজ্জীবনের যে বিশেষ প্রয়োজন আছে, এবং তাহা না করিয়া শুধু কৃষির দ্বারা এদেশের আর্থিক অবস্থার যথেষ্ট উন্নতি হইতে পারে না, ভারতসচিব তাহ বলেন নাই ; হয়ত বুঝিয়াও বুঝেন না ; কারণ ভারতে পণ্য
