প্রবাসী । { ১ম ভাগ । २w8 রুদ্ধকণ্ঠ মুমুধুর भूथज्रजि याएक ८इब्रि, জীষণ ভয়াল রুত্রে, লুপ্ত হয় চেতন ! নিম্পনা নয়ন মাঝে, ভয়েতে অাধেক ঝরি কি বলে সে বিন্দু, নাথ ! তুমি কি তা জান না ? ঘোর অমা নিশীথিনী, নীরব শ্মশান মাঝে, সর সর বৃক্ষপত্রে বায়ু যায় বহিয়া ! স্মৃতির ভগন ঘাটে, একাকী নিরাশা কঁাদে, “সে ত আর আসিবে না, সে যে গেছে চলিয়৷ ” আকাশে নিবেছে তারা, জাহ্নবী শুকায়ে গেছে, পড়ে আছে ভস্মরাশি, চিরদগ্ধ বাসনা । গভীর আধার মাঝে, ভাসাইয়ে ভাঙ্গা বুকে, কি বলে সে তপ্ত ধারা, তুমি কি তা জান না ? অপদাৰ্থ হেয় বলে, সবাই দিয়েছে ফেলে, কেঁদে কেঁদে মরে গেলে দেখেন ত চাহিয়া ! মৃতপ্রায়, ভগ্ন, ক্ষীণ, চলিয়াছি নিশি দিন, নিরাশ, উদ্দেশ্যহীন, কালস্রোতে ভাসিয়া ! উপেক্ষার অট্টহাসি, ঘুণ ব্যঙ্গ বিষরাশি মৰ্ম্মে মৰ্ম্মে দহে আসি প্রেম, স্নেহ, কামনা ! श्ङ्गिांङ्ग वेिशश्च डॉं•, শুকায়ে নয়ন মাঝে, কি বলে সে ৰিন্দু, নাথ! তুমি কি তা জান না ? উদ্ধ উদ্ধতর দেশে উড়িয়া চলেছে পার্থী, স্বর্ণবর্ণ পাখী মেলি, নীল স্বচ্ছ বাতাসে । পৃথিবীতে প্রেম স্নেহ, দিল না তাহারে কেহ 5 দেখিৰে সে, মনসাধ, মিটে কিনা আকাশে । সহসা তীবিল পৃষ্ঠ উজল উজল দিশি কোট নেত্র তারে হেরি, ঢালে প্রেম জোছনা ! উথলিয়া পূর্ণ হৃদি, कब्रिप्छ्। अनरु भएरु ; कि दरग cग बिन्मू, नाथ ! फूभि कि उा जान ना ? ज्ञैश्tनभृङ्ग१ कfबानन् । বিবিধ প্রসঙ্গ। উৎকৃষ্ট ধৰ্ম্মমত ও ৰিশুদ্ধ জ্ঞানের অভাবে কালসহকারে জডি অপঙ্কই ও বীভৎস আচারের সহিত জড়িত হইত্ত্বে পারে। স্বতরাং তৎসঙ্গে সঙ্গে ধৰ্ম্মমতের বিশুদ্ধভাং লোথ পাৰ । সকলেই अॉcमम, ङिनवउँौब्रब्रा cबोक ধৰ্ম্মাবলম্বী। কিন্তু তাহাদের মধ্যে জ্ঞানামুশীলন না থাকায় তদেশে নানাবিধ কুৎসিত ও বীভৎস আচার ও প্রথ প্রচলিত আছে। দৃষ্টান্তস্বরূপ আমরা ল্যাগুর সাহেব বণিত তাহীদের মৃতদেহ সৎকারের বুত্তাস্ত নিম্নে সংকলন করিয়া দিতেছি । তিব্বতে ইন্ধন বড় দুষ্পাপ । এই জন্ত শবদাহ করিবার প্রথা সাধারণতঃ প্রচলিত দেখা যায় না । কেবল লামা ( ধৰ্ম্মযাজক ) ও ধনী ব্যক্তিদের শবই দগ্ধ হয় । মুতদেহটিকে দুভাজ করিয়া চামড়াতে মুড়িয়া সেলাই করিয়া নদীতে ভাসাইয় দেওয়াই অধিকতর প্রচলিত । কিন্তু সাধারণতঃ নিম্নলিখিত প্রথাই অসুস্থত হইয়া থাকে। মৃতদেহ কোন পৰ্ব্বতের উপর লইয়া যা ওয়া হয় । তথায় লামাগণ কতকগুলি মন্ত্র ও প্রার্থনার আবুপ্তি করে । তাহার পর শবের সঙ্গের লোকেরা উহাকে সাত ৰার প্রদক্ষিণ করিয়া কিয়দপুরে গিয়া অপেক্ষা করিতে থাকে। তখন কাক ও কুকুরে শবটাকে টুকর টুকরা করিয়া থাইতে থাকে । যদি কেবল পক্ষাতেই শবটার অধিকাংশ থাইয় ফেলে, তাহা হইলে তাই মৃত ব্যক্তি ও তাহার পরিবারবর্গের পক্ষে শুভচিহ্ন বলিয়া পরিগণিত হয় ; কারণ, লামার বলে যে, মৃতব্যক্তি জীবদ্দশায় পাপ করিয়া থাকিলেই কুকুর ও বন্য জন্থগণ তাহার দেহ থাইতে আসে । যাহাই হউক, সকলে ঔৎসুক্যের সহিত শবটা প্রায় নিঃশেষরূপে ভক্ষিত হইবার সময় প্রতীক্ষা করিতে থাকে। উপযুক্ত সুযোগ বুঝিয়া লামা এবং অপর লোকের তাছাদের প্রার্থনাচক্র”খুরাইতে ঘুরাইতে এবং “ওঁ মণিপদ্মে স্থং” মন্ত্র জপিতে জপিতে শবের নিকট উপস্থিত হয়। তাহার পর তাহারা বাম হইতে দক্ষিণে আবার সাতবার তাহার চারিদিকে ঘুরে । তাহার পর মৃতব্যক্তির আত্মীয়ের শবের চারিদিকে উপবেশন করে । লামগণ শবের নিকটে বসিয়া তাহীদের ছোরা দ্বারা অবশিষ্ট মাংস টুকর টুকরা করিয়া কাটে । উপস্থিত সৰ্ব্বপ্রধান লাম। প্রথম গ্রাস ভোজন করে । তাহার পর প্রার্থন আবৃত্তি করিয়া অন্য লামার শবমাংস ভোজন করে । তদনস্তৱ যে পৰ্য্যস্ত পরিষ্কার ও শুষ্ক হাড়গুলা মাত্র বাকী না থাকে, ততক্ষণ সমৰেত মাষ্ট্রীয়বন্ধুগণ অতিশয় আগ্র
পাতা:প্রবাসী (প্রথম ভাগ).djvu/৩৪৮
অবয়ব