পাতা:প্রবাসী (প্রথম ভাগ).djvu/৫৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8bー প্রবাসী কনষ্টেবলরা চলিয়া ইংরাজ ও ঘোড়ার মুখ ফিরাষ্টয়া বেগে অশ্বচালন করিয়া প্রস্তান করিল। সন্ন্যাসী পথে অসিয়া ও সিতে লাগিল, ও পুলিশ সিপাৰ্টাকে সম্বোধন BBBS BBB BSBBSBBB BB BBBB BBB BB ζοίοι না ? সব কয়েদী ফেলিয়। পলা ; কেন ?” তং পরে সন্ন্যাসী ফিরিয়া পথিককে বলিল, “ তুমি সে টাকার কথা বলিলে, আমি ত কই সিপাঙ্গাদিগকে টাকা চাঠিতে শুনি নাই ।” পথিক বলিল, “আরে মহারাজ, তুমি ত সব জান ! হাকিমকে কিছু বাড়াহয় না বলিলে তাতাদের মন গলিবে কেন ?" সন্ন্যাসী আপন মনে বলিল, “খিনি ঠাকিমের ই কিম, তাঙ্গাকে ও কিছু বাড়াইয়া বলিতে চ য না কি ?” সন্ন্যাসী আগে চলিল। পথে যাইতে যাইতে মৃদু মৃ৫ গায়িতে লাগিল, সীতাপতি রামচন্দ্র রঘুপতি রঘুরাই ! ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ । সন্ন্যাসী লোকালয় ছাড়িয়া অন্য পথে চলিল । কয়েক দিবস অবিশ্রান্ত গমন করিয়া অবশেধে পৰ্ব্ব তত লে উপনীত হইল । পৰ্ব্বতারোহণ করিতে এক বেল! গেল । সুৰ্য্যোদোয়ের সময় গন্তব্য স্থান প্রাপ্ত হইল । দেবদারু-ভূক্তবৃক্ষমণ্ডিত শিধরশ্রেণকে শান্তি আশ্রয় করিয়া রহিয়াছে, একটি শিপরের অন্তরালে লোকালয় রহিয়াছে, কিন্তু কেবল সন্ন্যাসী পত্নী । রমণ নাই, শিশু নাই, সংসারের কোন বদন নাই । পৰ্ব্বত ঝরণা ঝর ঝর করিয়া কুটার শ্রেণার নিকট দিয়া নীচে বহি য়। যাইতেছে। সন্ন্যাসীর কেহ স্নান করিতেছে, কেহ পুজ করিতেছে, কেহ ধানমগ্ন, কেহ ভিক্ষা কম গুলু হস্তে লইয়। গ্রামের অভিমুখে যাইতেছে । নবাগত সেই তরুণ সন্নাসীকে তাড়ার সমবয়স্ক কয়েক জন সম্ভার্সী “নমো নমঃ" বলিয়া সম্ভাষণ করিল। তং পরে এক জন জিজ্ঞাসা করিল, “কি দেখিলে ? কিছু কাণ্য হইল ?” শু ক্ষ, শূঙ্গ মুখে সন্ন্যাসী ককিল, “আমি ব্রত গ্রহণ করিয়া ছিলাম যে দেশের শক্ৰ তাহাকে শাস্তি দিব, প্রাণ লইতে পরদিবস | ১ম ভাগ । ব। দিতে কিছু মাত্র সঙ্কোচ করিব না। এই উদ্দেশে দেশে দেশে ঘুরিয়াছিলাম, দেখিলাম দেশের লোকই দেশের শত্র, অপর শত্রু নাই । এ শত্র কত মারিব, কত লোককে শাস্তি দিব ? আমার রত ভঙ্গ হইয়াছে, আমি জটা মুগুন করিয়া, সন্ন্যাসার ভেক পরিত্যাগ কপ্রিয়, তাশ্রমান্তরে যাইব ।” শ্ৰীনগেন্দ্রনাথ গুপ্ত । বিংশশতাব্দীর কেলুয়া। কে আমি ? তোমরা বুঝি ভালিয়াছ আমি বেমাঃারের কিঙ্গ। গোপাল উড়ের যা এাদলে, সাজি রঙ্গে কেলুয়, লুয়া, তাসাই দশকবৃন্দে মুখভঙ্গি করি ? আমার সে অঙ্গভঙ্গি চেরি, ত সে সারা হয় সারালোক ? শোক ও বিষাদ তাজি শোনে মোর বিচিত্র সঙ্গাত ? রসরঙ্গে ভরা, চেরি মৃত্য মম, হাসির ফোয়ার চে দিকে ছুটির উঠে ! যথা কাতুকৃত্যু দিলে, তাসে লোক ! কিম্বা মেমতি দৈবাৎ হটাং পড়িয়া গেলে বর্ষার পিচ্ছিলে জোয়ান ঠাকুরদাদা, নাতি ও মাতিনী একরাশ, তেসে উঠে তাত তালি দিয়া, কে কাগর গায়ে পড়ে বুড়ার নাকালে ? কিম্বা যথা, তাসে যত ছাত্রবৃন্দ, যবে কেমিষ্টির প্রোফেসব নিপুণ কৌশলে স্বজিয়া লাফিং গ্যা করেন কৌতুকে কক্ষটিরে বুন্দাবনী রসরঙ্গে ভরা ? ন। গো না, এ সব নয় । এ বুড় বয়সে করেছিনু মামি বিয়া (মাধারে আলেয়া) ! প্রাণ যায়, আখি ঝলসিয়া ! ক্ষুদ্র, তবু । বধু মম অতি উগ্র, যেন রে সমগ্র লঙ্ক মরিচের ঝাল চাল-ভাঙ্গ সহ ! একদিন আমি, সেজে গুজে গিয়াছিনু আনন্দে শ্বশুরপৃহে মুধের আশ্বিনে । ।