سوات\ রোমানগণ ঋষি ও কবির আত্মপরায়ণতা অতিক্রম করিয়া, পুণ্যকৰ্ম্মা ভগীরথের স্থায় পাশ্চাত ভূখণ্ডে জ্ঞানসভ্যতার মৃতসঞ্জীবনী ধারা আনয়ন করিয়াছেন। ভগবান সদা ক্রিয়ার্শাল, কাম্যবস্থবিধানকারী, সৰ্ব্বমঙ্গলালয়-শিব" ; তাহার শিবমৃষ্টি-রোমক ইতিহাসের পত্রে পত্রে, বর্ণে, বর্ণে, বড় উচ্ছল, বড় মনোহর । যদি বলি, মানব মন, জ্ঞান, সদয় ও ইচ্ছাশক্তি লষ্টয়া গঠিত ; তবে ধানপরায়ণ হিন্দু জ্ঞান, সৌন্দর্য্য-পিপায় গ্রীক হৃদয়, এবং নিপুণ কৰ্ম্মবীর রোমান ইচ্ছাশক্তিরূপে তাঙ্গার পূর্ণাঙ্গ বিকাশ দেখাষ্টয়া গিয়াছেন । অথবা এই তিন জাতির ক্রমিক অভু্যদয় সত্য সুন্দর শিব পরমেশ্বরের স্বরূপমচিমা প্রদর্শন করিয়া জগতে এক মহা অভিব্যক্তিবাদের সাক্ষা প্রদান করিতেছে । ৩০ এ এপ্রিল, ১৯০১ । ঐীরজনীকান্ত গুহ ! প্রয়াগে কমলাকান্ত তামি নিবিষ্টচিত্তে "প্রবাসী "মাসিক পত্রের দ্বিতীয় সংখ্যার জন্য “ আদশ কবি"র ছয়টি পরিচ্ছেদ পেনলিলের লেখা কষ্টতে উদ্ধার করিয়া, “ জে ” মার্ক নিৰ্ব দিয়া উচ্ছল নিবিড়কৃষ্ণ কালীর বর্ণে সুসজ্জিত করিতেছি, এমন সময়ে বন্ধুবর রামানন্দ বাবুর সুপরিচিত কণ্ঠ কৌতুকরঞ্জিত উচ্চ ধ্বনিতে আমার ক্ষুদ্র কক্ষটিকে পরিপূর্ণ করিয়া আমার তন্ময়ত দূর করিয়া দিল । “ একি ঠাকুর ? তোমার বৈঠকথা নায় একি ব্যাপার ? গরু কোথেকে এল ?” আমি ত একেবারে অবাক, স্তম্ভিত । আমি চক্ষু কচলাইতে লাগিলাম। আমি কি স্বপ্ন দেখিতেছি ? না এ যে সত্য সতাই গরু + তাহার পাশে দড়ি হাতে লইয়া গোয়ালিনী ও একটি পঞ্চবষয় বালক । আমার বৈঠকখানায় কতকগুলি ছবি আছে । একটি ছবিতে এইরূপ একটি দৃশু আছে । মা যশোদা একটি স্বরূপ সুরভিকন্যার প্রশ্বে বসিয়া দুগ্ধ দোহন করিতেছেন ও বালক শ্ৰীকৃষ্ণ মায়ের অঞ্চল ধরিয়া টানিতেছেন। আমার চক্ষু আদ্র হইয়া আসিল । আমার বোধ হইল যেন কানভাস্ • কমল কস্ত শঙ্কুরি তিল কক্ষে গরু : অবিভব আমি স্বচক্ষে প্রত্যক্ষ করিয়াছি । কিন্তু গরুট পুক জন্ম প্রসন্ন গায়ালিনীর ছিল StYtS00tB BBB mBB SBBBBS প্রশ্বাসী হইতে মূৰ্ত্তিগুলি নামিয়া সঙ্গীব ইয়া আমার { ১ম ভাগ । সম্মুখে দাড়াইয়া আছে । একদিন ব্যাকুল প্রাণে মাকে আহবান করিয়া বলিয়াছিলাম—- *
- যদি চাস আর মাগো যশোদার রূপে ! তোর ওই অস্কারোহী শিশু কৃষ্ণে বরি, আনন্দের বীরখণ্ডি ভণি, চুপে, চুপে, ভুলে যাই সব জ্বাল আপন পাশরি !" মা কি তাই ভক্তের বাঃ। পূর্ণ করিয়া সশরীরে দর্শন দিলেন ? তার পর আত্মসম্বরণ করিয়া রামানন্দ বাবুকে বলিলাম— “ভায়া, আমার বোধ হয়, এ কাহার ও p actical joke 1 আমার পূর্বকাহিনীর parody করিয়া আমার বৈঠকখানায় প্রসন্ন গোয়ালিনীর ও তাইণর গরুর অবতারণা করিয়াছে । আর কমলাকাষ্ঠী বুদ্ধিটি গোবুদ্ধির সমতুল্য বলিয়া হাতে কলমে দৃষ্টান্ত দিবার জন্য এ গরুটিকে পাঠাইয়া দিয়া থাকিবে । মহাকবি সেক্ষপিয়রের সে লাইনটি কি হে ? যাহার তাৎপৰ্য্য, যদি কৃত্রিম ভেদাভেদ দূর করিয়া দেওয়া যায়, তাহা হইলে সমস্ত পৃথিবীই আত্মীয় বলিয়া প্রতিভাত ** " Stoss of fossi-"One touch of Nature
makes the whole world k it,”. আমি ঈষৎকোপে হিন্দুস্তানী গোয়ালিনীটিকে বলিলাম “উপর ক্ষেও আমি ? নীচে যাও"। গোয়ালিনী অপ্রতিভ হইয়া বলিল--"বহুৎ পানি বরষত হয় - হুমার। গায় ও লড়,কা ভিগ তা থা” । এ স্যায়যুক্তির উপর তো আর কথা নাই ; আমি চাহিয়া দেখিলাম, সত্য সত্যই মেঘ ডাকিতেছে ও বৃষ্টি পড়িতেছে । চারিদিকে “জলে জলম্ময়” । এ রঙ্গ গুজনক ব্যাপারটি দেখিয়া কমলাকাষ্ঠী জীবনের একটি ভূতপূৰ্ব্ব অপূৰ্ব্ব ঘটনা মনে পড়িয়া গেল। আমি হাসিতে লাগিলাম - হাসিতে তালিতে দম আটকাইয়া যায় আর কি – সে হাসি কিছুতেই আর থামে না। চাটুয্যে মশায় সঙ্কাস্তে বলিলেন “ঠাকুর, তোমার ভীমরথী হইয়াছে। তুমি লিখিয়াছিলে বঙ্গদর্শন নাই। এই দেখ, আমার হাতে নূতন বঙ্গদর্শন—নবীন বেশে, নবীন উদ্যমে গৌরবান্বিত । আমি বলিলাম—“ভায়—বাঃ এ তো বেশ — এ যে অতি মুলার " কিন্তু তবু আমার হান্তের স্রোত .م.م پہ عہد ، یہاء یہ مخ جمہ یہ م مِ