কীৰ্ত্তিক সিংহলের উৎসৰ ঃ কাণ্ডি-নৃত্য বা উদারানটুম । SSNలి DDD BBBBBBBS BBBB BBBBBB BB BBBBBBBBBBBB BBB BBBB DBB BBBS সহিত সংশ্লিষ্ট। সাধারণত তার চাষবাস করে, সেই শুভ দিনকে স্মরণ করার জন্যই এই উৎসব। এর সবের ডাক পেয়ে একত্র হয়। এই উৎসবগুলির কিছু প্রধান আডড অন্তরাধাপুর ; সেখানে লক্ষ লক্ষ যাত্রীর ভিড় বরণ লিপিবদ্ধ করা গেল । উৎসবের নাম এদের ভাষায় হয় । জ্যৈষ্ঠ মাসের মাঝামাঝি এই উৎসব হয় । পরহেরা-—‘অবিরুধু পেরহেরা,বৈশাখ পরহেরা’, ‘পোষমৃ পেরহের, ‘কাণ্ডি পরহের, কারচি পেরহের ও আলুটু-সাল পেরহের । "অবিরুধু পেরহেরা হ’ল নববর্ষের উৎসব ; বাংলা নববর্ষের সঙ্গে দুইএক দিনের পার্থক্য হয় । “বৈশাখ পেরহেরা’ হ’ল এ-দেশের সব চেয়ে বড় উৎসব, এই উৎসব হয় বৈশাখী পূর্ণিমার দিন, এই দিন ভগবান দ্ব জন্ম গ্রহণ করেন এবং বুদ্ধত্ব ও নিৰ্ব্বাণ লাভ করেন। বৌদ্ধদের বিশ্বাস, বুদ্ধদেব স্বয়ং ঐ দিনেই সিংহলে এসেছিলেন । এই সময় দেশের গ্রামে নগরে রাস্তাঘাট রাষ্ট্ৰীঘর সাজিয়ে, মেয়ে-পুরুষ দলে লে মিছিল করে বেরিয়ে পড়ে । ধনীর রাস্তায় পাবার বলি করে, বৌদ্ধর বাড়ীর সামনে বুদ্ধের জীবনী, জাতকের গল্প অবলম্বন করে মূৰ্ত্তি ছবি টাঙিয়ে রাখে। দলে লে নরনারী ও শিশুরা দর্শনপ্রার্থী হয়ে মন্দিরে যায়, নৰ্বকেরা সদিন নাচে গানে মন্দির-প্রাঙ্গণ মুখরিত করে তোলে । লৰ্ত্তকদের জপোর গয়না রপোর মুকুট তৃতীয় উৎসব হ’ল—পোষমৃ পেরহেরা’। অশোক-পুত্র হিন্দ জয়রাধাপুরের নিকটবর্তী মহিনতালে পাহাড়ে, রাজা সিংঙ্গলের একটি প্রাচীন তা : মুখোস-নাচ ভাদ্রমাসে কাণ্ডিতে যে পেরহের হয় তার খুব নাম । বিদেশে ‘কাণ্ডি পেরঙ্গেরা’র খবর লোকে খুব জানে। এটি হ’ল কাণ্ডি-লাচিয়েদের বিশেষ উৎসব । পূৰ্ব্বেই বলেছি এ-উৎসবের আসল উপলক্ষ্য হচ্ছে রাজা গজবাহুর বিজয় উৎসব। এই পেরহেরায় মিছিল বের হয় খুব চমৎকার। তার জাকজমকে দেশী বিদেশী সকলেই মুগ্ধ ৷ বহু সংখ্যক হাতী, লোকজন, ও নাচিয়ের দলে দলে এই মিছিলে থাকে। কাণ্ডি-নাচের ভাল কিছু দেখতে হ’লে এচ হ’ল উপযুক্ত উৎসব । এর পরে হেমন্তকালে উৎসব হয়—আমাদের দেশের দীপালি উৎসবের মত, প্রায় সেই সময়েই পড়ে । তখন মন্দিরে মন্দিরে হাজার হাজার বাতি জালানো হয় ; পূজাও হয়ে থাকে। এই উৎসবের নাম ‘কারচি’ । আমাদের দেশের নবারের মত এ-দেশেও নূতন ধানের একটি উৎসব হয়। প্রথম গৃহীরা নূতন চাল মন্দিরে উৎসর্গ করবে,—পরে সব একসঙ্গে রান্না ক’রে পুরোহিত তা দেবতার
