পাতা:প্রবাসী (ষট্‌ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৩২৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

.ve్సడి - دr-s-حے۔ . یہ عدح--سی == - ... حتكت تستستمنستتتسستستتسنستنت تتستستانتية উৎসাহশীল এবং বাচিৰেও অধিকতর বৎসর। অধিকন্তু, যেমন রাৰিৰ জৎসানের পূর্বে ঘরের আঁধারের মধ্যেও মায়ের কোলের শিশুরা আলোর সদ্ধান পাইয়া কাকলি করিয়া উঠে, তেমনি স্থস্থ প্রকৃতির যুবজন জগতে নব উষার আবির্ভাব বুদ্ধদের চেয়ে আগে অনুভব করিতে পারে। কিন্তু মুক্তির বাৰ্ত্ত কেবল তারাই পায়, যার স্বয়ং মুক্ত। বঙ্গে যুবসমাজের কয়েক সহস্ত্রের দেহমন পিঞ্জরাবদ্ধ, অবশিষ্টদের মন ভয়ে আড়ষ্ট ও শৃঙ্খলিত—কারণ যুবজনই বিশেষ সন্দেহভাজন । তথাপি আশা করি, আমাদের যুবজন মানবাত্মার আশ্চৰ্য্য স্থিতিস্থাপকতার গুণে তাঁহাদের মনের উপরের চাপটকে পরাস্ত করিতে পারিবে । লাহোরে হিন্দুমহাসভার অধিবেশন লাহোরে হিন্দুমহাসভার ষে অধিবেশন সম্প্রতি হইয়া গিয়াছে, করবীর পীঠের শ্রীমৎ শঙ্করাচার্ষ্য ডক্টর কুৰ্ত্তকোটি তাহার সভাপতি নির্বাচিত হইয়াছিলেন। তিনি আদি শঙ্করাচাৰ্য্য প্রতিষ্ঠিত মঠগুলির একটির প্রধান আচাৰ্য্য ও সন্ন্যাসী। হিন্দুর নানা শাস্ত্রের জ্ঞান তাহার যথেষ্ট আছে। তদ্ভিন্ন তাহার পাশ্চাত্য দর্শন আদিরও জ্ঞান আছে। তিনি জ্ঞানবান ও নিষ্ঠাবান হিন্দু। সেই জন্য তিনি র্তাহার অভিভাষণে যে-সকল উদার মত প্রচার করিয়াছেন, তাহা বিশেষ অনুধাবনযোগ্য। র্তাহার দীর্ঘ অভিভাষণে স্বম্পষ্টরূপে ব্যক্ত র্তাহার সকল মতের আলোচনা সংক্ষেপে হইতে পারে না, এবং তাহার সহিত সকল বিষয়ে আমরা একমতও নহি । বিশাল হিন্দুসমাজে নানা জনের নানা মত। এই সমাজের যে সকল লোক পরমত-অসহিষ্ণু তাহারা লক্ষ্য করিবেন, শঙ্করাচার্ধ্যের মত ধৰ্ম্মসম্বন্ধীয় উচ্চপদে অধিষ্ঠিত এক জন স্থপণ্ডিত হিন্দু কিরূপ মত প্রচার করিয়াছেন। তিনি অম্পখতার সম্পূর্ণ বিরোধী। উচ্চবর্ণের হিন্দুরা যদি অস্পগুত বর্জন না-করেন, তাহা হইলে তিনি অস্পগুদিগের, হিন্দু সমাজের স্বতন্ত্র একটি শাখা প্রতিষ্ঠাতেও রাজী, তাহারী শিখ হইলেও তিনি রাজী ; এবং জৈন বৌদ্ধ শিখ প্রভৃতি ভারতবর্ষজাত ধৰ্ম্মাবলম্বী সকলকেই তিনি হিন্দু মনে করেন। লাহোরের শিখদের ঐগুরুসিংহ সভা তাহাকে অভিনন্দনপত্র দেওয়া উপলক্ষ্যে আপনাদিগকে বিশাল হিন্দু সমাজের অংশ বলিয়া স্বীকার করেন। জাচাৰ্য্য কুৰ্ত্তকোটি হিন্দুধর্মের কতকগুলি বিশেষত্বের উল্লেখ করেন। খ্ৰীষ্টয়ানদের বাইবেল ও মুসলমানদের কোরাণের মত হিন্দুমতের বিশেষ করিয়াকোন একটি শাস্ত্র । नहेि, cकांन कौ७ नोहे । बैठेब्रांनरनग्न थर्म षिक्त बैोहेrरु, মুসলমানদের ধর্ণ মোহম্মদকে ষে স্থান দেয়, হিন্দুদের ধর্ণ विप्नब cरून ७कजन धांश्षक cण शंन cनम्न मां-श्लूि ধৰ্ম্ম পৌরুষেয় নহে, ইহা অপেক্ষধেয়। এই জন্ত ইহা সনাতন १ई। प्रशंञ्च शांकौe कठकफै। ७३ ८धकांब्र धङ अंकांन कब्रिग्रांरक्लन् । তাহার কতকগুলি কথায় ভারতীয় স্বাজাতিকেরা (অর্থাৎ স্কাশন্তালিক্টর) সায় দিতে পারিবেন না। বিস্তারিত আলোচনা না করিয়া সেইগুলি উদ্ধৃত করিতেছি । “Hindusthan is primarily for the Hindus, who live for the preservation and development of Aryan culture and Hindu dharma.” “In Hindusthan the national race, religion and language ought to be that of the Hindus.” “The religion, race and language of the majority community of a State ( of Hindus in Hindusthan ) shall be the national religion, race and language in every part and in every province of the State, even if the majority commnnity in the State happens to be in a minority in a particular province.” ठां९°र्षीं । “श्नूिशन थगमडः (जूषाठः, यांप्लो) हिनूरजब खना, আৰ্যসংস্কৃতি ও হিন্দুধর্গের রক্ষা ও বিকাশের নিমিত্ত যাহার জীবন ধারণ করে ১৯ “হিন্দুস্থানে হিন্দুদের রেস্ ( ‘জাতি) বর্গ ও ভাষাই জাতীয় রেল, ধৰ্ম্ম ও ভাষা হওয়া উচিত।” "কোনও রাষ্ট্রের প্রত্যেক অংশে ও প্রদেশে সেই রাষ্ট্রের সংগ্যাভূরিষ্ঠ সম্প্রদায়ের (হিন্দুষ্ঠানে হিন্দুদের) ধর্শ্ব, রেস্ ও গব৷ সেই রাষ্ট্রের ধর্ম, রেস্ ও ভাষা হওয়া উচিত --সেই রাষ্ট্রের কোনও প্রদেশে ঐ সম্প্রদায় সংখ্যালঘু হইলেও সেখানেও।” আধুনিক রাষ্ট্রবিজ্ঞান ও রীতি অনুসারে রাষ্ট্রের কোন ধৰ্ম্ম নাই। আগে কোন কোন রাষ্ট্রের এক একটা ধৰ্ম্ম ছিল বটে। যেমন ব্রিটেনে ও আয়াল্যাণ্ডে খ্ৰীষ্টীয় ধর্মের ইংলওঁীয় শাখা রাষ্ট্রীয় ধৰ্ম্ম (state religion ) ছিল, তুরস্কে ইসলাম রাষ্ট্রীয় ধৰ্ম্ম ছিল। এখন কিন্তু ব্রিটেনের বা তুরস্কের কোন রাষ্ট্রীয় ধৰ্ম্ম নাই। রাষ্ট্রের কাছে সব ধৰ্ম্মমত ও সব ধৰ্ম্মমতের লোক সমান, এবং রাষ্ট্র সকলেরই জন্ত। নৃতত্ববিজ্ঞান অনুসারে “আধ্য” বলিয়া কোন একটি স্বতন্ত্র রেস্ নাই। ভারতবর্ষের সংস্কৃতি অবিমিশ্র "জার্ধ্য" সংস্কৃতি নহে, যদিও প্রধানতঃ ইহা ভারতীয়। ইহার মধ্যে ফ্রাবিড় এবং অন্ত “অনার্ধ্য" সংস্কৃতি মিশিয়াছে ও মিশিতেছে। - নৃতত্ত্ববিজ্ঞান অনুসারে সব হিন্দু এক রেসের নহে, হিন্দু সম্প্রদায়ে নানা রেসের মিশ্রণ হইয়াছে। নৃতত্ত্ববিজ্ঞান অনুসারে কোনও সভ্য দেশে কোন অবিমিশ্র রেস আছে বলিয়া আমরা অবগত নছি। যদি বলা হয়, হিন্দুদের ভাষাই ভারতবর্ষ-রাষ্ট্রের ভাষা হওয়া উচিত, তাহা হইলে হিন্দুদের