পাতা:প্রবাসী (ষট্‌ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৪৮৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8૭8 প্রত্যেক ধৰ্ম্মাবলম্বী মানুষেরই ভারতবর্ষের সমস্তাসমূহের সমাধানের উপায় নির্দেশ করিবার অধিকার অাছে । আচাৰ্য্য রায় তাহার মত অনুসারে উপায় বলিয়াছেন। আর একটি সমস্ত হিন্দু অবনত জাতিদের অবস্থা এবং তাহাদের অসন্তোষ । আচার্ষ্য রায় তাহার অভিভাষণের একাধিক স্থানে ইহার উল্লেখ করিয়াছেন। তাহার কয়েকটি বাক্য উদ্ধৃত করিতেছি । যুগপ্রবর্ভক স্বামী বিবেকানন্দ আমেরিকার জনসাধারণের সহিত ভারতের অবনত শ্রেণীর দুর্দশার কথা তুলনা করিয়া বেদনবিন্ধ প্রাণে এক শিষ্যকে লিখিয়াছিলেন— “যদি কারুর আমাদের চেয়ে নীচকুলে জন্ম হয়, তবে তার আর কোনও আশা ভরসা নাই— সে জন্মের মত গেল। কেন হে বাপু ?—এ কি অত্যাচার। আমেরিকার সকলেরই আশা আছে, ভরসা আছে, সুযোগ এবং সুবিধা আছে। আজ যে গরীব, কাল সে ধনী হবে, বিদ্বান হবে, জগৎ মান্ত হবে। আজ যে রাস্তায় বসিয়া জুতা সেলাই করিতেছে, কাল সে প্রেসিডেন্ট হইবারও আশ রাগে । জার, অামাদের দেশে ? Once a cobbler, « vor at d always a cobbler—HfEA GLA Statfs পুরুষ খরিয়া মুচই থাকিবে, তাহার আর কোনও উচ্চ আশা নাই— থাকিতে পারে না । কারণ, এদেশে মুচির ছেলের আর শুচি হইবার উপায় নাই ।” পাঞ্জাবের ভাঙ্গী নামক এক নীচ শ্রেণীর নেতা আক্ষেপ করিয়া ৰলিয়াছিল— হিন্দু পড়, হে পোথিয়া, মুছলমান কোর , চুড়া লীচ শ্রীচীয়া না জিমিন না জাসমা । ছিন্দুর পুথি আছে, মুসলমানদের কোরাণ অাছে, কিন্তু হতভাগ্য চুড়াদের স্বৰ্গও নাই, মৰ্ত্তাও নাই—তাহারা পৃথিবীতে নীচ এবং অধম জীবন যাপন করিতেই আসিয়াছে। হায় জামরা কি মামুর -ঐ যে হাড়ী, ডোম, বাগী, চামার, মালী, মাইঠাল, তোমাঞ্জ বাড়ীর আশেপাশে চারিদিকে অজ্ঞান-অন্ধকারে আচ্ছল্প হইয়া পড়িয়া আছে এবং পশুবৎ জীবন যাপন করিতেছে, উহাদের উন্নতির জগু তোলরা এই যুগযুগান্তর ধরিয়া কি করেছ বলতে পার ? তোমর তাহাজের ছোও না, কাছে আসূতে দাও ল—দুর দূর কর । জাপানী কুকুরটাকেও আদর করিয়! কোলে পিঠে নিয়ে বেড়াও— আর স্বই সবল হৃষ্টপুষ্ট নাস্থস-মুদুল মুচির ছেলেটি যদি ঘরের দাওয়ায় হামা ীিয় ওঠে, তবে জাত গেল ধৰ্ম্ম গেল বলিয়। হুঙ্কার দিয়া ওঠ । এস, কে আছ হৃদয়বান। কে আছ প্রেমিক ! কে আছ কৰ্ম্মী। কে জাছ বীর। উহাদিগকে উঠাও, তোল, মানুষ কর । প্রেমামৃতধারায় সহস্ৰ সহস্ৰ বৎসরের জাতিগত বিদ্বেষ-বহ্নি নিৰ্ব্বাপিত করিয়া দাও । বাঙ্গলার নিগৃহীত, এবং নিপীড়িত কোটি কোটি কণ্ঠ হইতে জাজ সঙ্গীত উঠুক,— “ভেঙ্গেছে দুয়ার, এসেছ জ্যোতিৰ্ম্ময়, তোমারি হউক জয় । लिविद्र-विवांब्र पुंघांब अङ्कानग्न, cठांगाब्रि श्डक छद्र ! হে বিজয়ী বীর, নবজীবনের প্রাতে, নবীন জাশার খড়গ তোমারি হাতে, और्न पत्रांरदानं, कोtā शकळांब्र पांtठ, ৰঞ্জন হোক ক্ষয়, তোমারি হউক জয় ॥১৯ প্রবাসী । SNEgN5 “নিখিল-ব্রহ্মপ্রবাসী বঙ্গীয় সাহিত্যসম্মিলন” বৰ্ত্তমান ডিসেম্বর মাসের শেষের দিকে ব্রহ্মদেশের রাজধানী রেজুনে সেই দেশের বাঙালীদের সাহিত্যিক সম্মেলন হইবে, ইহা স্বসংবাদ । আমরা দশ বৎসর পূৰ্ব্বে যখন রেজুন গিয়াছিলাম, তখন সেগানকার কাহারও কাহারও কাছে এইরূপ সম্মেলনের প্রস্তাব করিয়াছিলাম ; প্রবাসীতেও হয়ত লিখিয়াছিলাম। এখন ষে সম্মেলন হইতে যাইতেছে তাহ অবশু আমাদের সেই প্রস্তাবের ফল মহে। কথাটা তুলিলাম আমাদের আনন্দের একটা কারণ জানাইবার জন্ত । আমাদের এত দিনের ইচ্ছা পূর্ণ হইতে যাইতেছে। অধ্যাপক মুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায় অধিবেশনটির প্রধান কৰ্ম্মসচিব ঐযুক্ত বিনয়শরণ কাহালী র্তাহার নিমন্ত্রণপত্রে লিখিয়াছেন, আগামী ১লা এপ্রিল ১৯৩৭ হইতে ব্ৰহ্মদেশ ভারত-সরকার হইতে বিচ্ছিন্ন হইবে। ইতিমধ্যে ব্রহ্মবিচ্ছেদের পূর্বেই রেজুন বিশ্ববিদ্যালয় এবং ব্রহ্মের বিদ্যালয়সমূহের পাঠ্যতালিকা হইতে বাংলা ভাষা ও ভারতীয় अछाछ छोष छूजिद्र cष७ब्र। इश्ब्रांtइ। ऐशब गtब्र अकरनएल टांझ्ठौब्राषब्र DDD DDD ABBDD DBB BBB DDD DDS DDBB DDBBH বাংলা সাহিত্য চর্চা ও বঙ্গদেশ ও বঙ্গভাষার সহিত সংযোগ রক্ষা করিবার উদেণ্ডে আমরা এই সম্মিলনের অধিবেশনে ব্ৰহ্মদেশে একটি স্থায়ী বঙ্গীয় స్ట్లో প্রতিষ্ঠা এবং এখানে একটি বাধিক সাহিত্য-সম্মিলনের ব্যবস্থা কাল্পৰ ।