পাতা:প্রবাসী (ষট্‌ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৪৯৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

SSSBBBSSSBBBB BDDSBBBuDDuD DuOS 8& Ә সৰ্ব্বজনাথতও নহে। কিন্তু ইহার ফলোপধায়কতা বাড়াইবার চেষ্টা অধিরাম চলিতেছে। আয়ুর্বেদেরও সব কিছু অভ্রান্ত মানিয়া লইলে চলিবে না। ইহাকেও ক্রমোন্নতিশীল করিতে হইবে। কোনও ভ্রন নিৰ্দ্ধারিত হইলে তাহা পরিভ্যাগ করিত হইবে। এই উদ্দেশ্বে মেজর বামনদাস বন্ধ প্রণীত ইণ্ডিয়ান মেডিসিদ্যাল প্যান্টস ("ঔষধের জন্য ব্যবহৃত ভারতীয় উদ্ভিদসমূহ") নামক বৃহৎ মূল্যবান সচিত্র গ্রন্থ প্র:ভ ক উafত কামী চিকিৎসকের ও প্রত্যেক চিকিৎস-শিক্ষালয়ের লাইব্রেরীতে রাখা ও ব্যবহার করা আবশ্যক। তিন জন অন্তরীনের আত্মহত্যা পরে পরে তিন জন অগ্রীনের আত্মহত্যার সংবাদ পাওয়া গিয়াছে। ইহা আশ্চর্য্যের বিষয় নহুে—যদিও ইহাই বাঞ্ছনীয় যে আন্তরীনের খুব দৃঢ়চিত্ত ও আশাশীল হইবেন এবং ভবিষ্যতে দেশের সেবা করিবার ইচ্ছায় বাচিয়! থাকিতে দৃঢ়প্রাতজ্ঞ হইবেন । কিন্তু আমরা ত তাহাদের সব দু:প জানি না ; স্বতরাং উপদেশ দিভেছি না, কেবল হৃদয়ের বাসনা প্রকাশ করিতেছি । অন্তরীনদের আত্মহত্য ও সাধারণ অবস্থা সম্বন্ধে স্বাধীন অনুসন্ধান হওয়া একান্ত আবশুক । জানুয়ারী মাসে গবন্মে ণ্ট এক শত অস্তরীনকে থালাস দিবেন। ইইণর কোন-না-কোন বৃত্তি শিথিয়াছেন। তাছাদের শিক্ষিত শিল্প ও কুষিদ্বার জীবিকা নির্বাহের জন্ত তাহাদিগকে আর্থিক সাহায্য দেওয়া इड्रेtद । इंश् डाल । বিনাবিচারে অনির্দিষ্ট কালের জন্য বন্দী করিবার প্রথার বিরুদ্ধে বহুবার অমর। আমাদের যুক্তি প্রদর্শন করিয়াছি। পুনরাবৃত্তি করিবার ইচ্ছা নাই। গবন্মেটি সকল অস্তরীনকে এ সঙ্গে এক সময়ে থালাস দিলেন না। বোধ হয়, তাঃারা এক এক বারে কতকগুলি লোককে শিল্প ও কৃষি শিখাইয়া ছাড়িয়া দিতে চান । এই প্রকারে যদি বংসzর এক শত জনও খালাস পর, তাহ হইলেও দু-হাজার মস্ত বীনের থালাস পাইতে কুড়ি বংসর লাগিবে। তাহার পূর্মে নূতন নুতন লোককে যে “অন্তরীণ" করা হইবে না, গবন্মেণ্ট এরূপ কোন প্রতিশ্রুতি দেন নাই । বস্তুত: কোন কোন পুলিসের লোকের দ্বার নির্দোষ লোকের বাড়ীতে রিভলভার বন্দুক গোপনে রাগিয়া দেওয়া এখনও চলিতেছে। সুতরাং বিনা বিচারে কাহারও কাহারও বন্দীকৃত হইবার সম্ভাবনা লোপ পায় নাই। } এ অবস্থায় দেশে অসন্তোষ লাগিয়াই থাকিবে। را به سوی ۹ ংগ্রেসের কাজ নিখিল ভারত কংগ্রেস কমিটির বোম্বাইয়ে সম্প্রতি যে অধিবেশন হইয়া গিয়াছে, তাহাতে মান গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের আলোচনা হইয়াছিল। নেতার। কতক আলোচনা কমিটির আফিশু্যাল কাজ হিসাবে করিয়াছেন, কতক ব; ঘরোয় ভাবে করিয়াছেন। আলোচনার একটি বিষয় ছিল, দেশের জনসাধারণের সহিত কংগ্রেসের যোগস্থাপন । ইহা একান্ত প্রয়োজনীয়। দেশের লোকদের অধিকাংশ নিরক্ষর বলিয়; এষ্ট যোগস্থাপন কঠিন কাজ। তাহাদিগকে লিখনপঠনক্ষম করিতে সময় লাগিবে। কিন্তু ধৈয্য না হারাষ্ট্ৰয়। এই গোড়ার কাজটিতে এখনই বিশেষ করিয়! মন না দিলে নিরক্ষর জনসাধাংণের সহিত শিক্ষিত নেতাদের ঘোগস্থাপন সুদৃৎপরাহত থাকিয়া যাইবে । ইতিমধ্যে অবহু বক্তৃত। মাজিকলঠন ও সিনেমার দ্বার কাজ চলিতে থাকুক । আর একটি আলোস .বিষয় ছিল, স্বাঞ্জাতিক ( ন্যাশন্যালিষ্ট ) সব দলের সহিত কংগ্রেসের এ যোগে কাজ কর । ইহার অবিশ্বকত। সম্বন্ধে আমরা বহুবার আমাদের ইংরেজী ও বাল! কাগরে লিপিয়াছি। বৰ্ত্তনাম ডিসেম্বর মাসের মডার্ণ রিভিয়ুতেও, ৭১৭-৭১৮ পৃষ্ঠায় “মেকিং কমন কজ" শীর্ষক নোটটি এই বিষয়ে লিখিয়াছি। ইউরোপের অবস্থা যেরূপ তাহাতে ব্রিটেনের একটা বড় যুদ্ধে জড়িত ও ব্যাপৃত হইবার খুব সম্ভাবন ২টিতেছে। এরূপ যুদ্ধ ঘটিলে তাহাকে সাক্ষাং বা পরোক্ষ ভাবে, কেমন করিয়া ভারতবর্ষের উদ্দেশ্ব সিদ্ধির জন্য কাজে লাগাইতে পারা যায়, নেভার তাহার আলোচনা ও করিয়াছিলেন এবং উপায় চিন্ত। করিতেছেন । জাপানীদের ভারতবর্ষে বৌদ্ধ ধৰ্ম্ম প্রচারচেষ্টা দিল্লীতে এবটি বৌদ্ধ মন্দির নিৰ্ম্মিত হইয়াছে। তাহার প্রতিষ্ঠ উপলক্ষ্যে জাপানী কন্সাল তাহার বক্তৃ প্ৰায় ভিন্ন fভন্ন প্রবল জাতির রণসজ্জ ও পরস্পরের প্রতি হিংসাদ্বেষের নিন্দ করেন এবং বলেন, এই প্রকার আচরণ ও মনোভাবের প্রতিকার বৌদ্ধ ধৰ্ম্মের আধ্যাত্মিকতা । অথচ জাপান রণসজ্জায় এবং চীন প্রভূতি দেশের প্রতি শুক্রতাচরণে কাহার ৪ চেয়ে কম যান না । যাহা হউক, এগন এ-বিয়ের বিস্তারিত আলোচনা করিব না। ভারতে জাপানীদের বৌদ্ধ ধর্শ্বের প্রভাব বিস্তার চেষ্টার কথাই বলি। সারনাথে যে নূতন বৌদ্ধ বিহার নিৰ্ম্মিত হইয়াছে, তাহার গাত্র চিত্রিত করিবার ভার যাহাতে ভারতীয় চিত্রকররা পান