মাঘ নবীন দণশনিক চিম্ভণর প্রবর্তন (N9త్స ক্ষয়ের মধ্যে বুদ্ধি এতে যে ক্রিয়াবিরোধ প্রকাশ পাচ্ছে তাতে দেখা যায় যে বুদ্ধিও পার্শ্বদৃষ্টি, ক্ষরও পার্শ্বদৃষ্টি।” লেখক এস্থানে নাগাজুন, শঙ্করাচাৰ্য্য, Bradley প্রভূতির সহিত র্তাহার দৃষ্টিভেদ স্বম্পষ্ট ভাষায় ব্যক্ত করিয়াছেন । তাহারা এই বিরোধ দেখিয়া সম্বন্ধগুলিকে মিথ্য বলেন বা অখণ্ড দুষ্টিতে র্তাহীদের বিরোধ তিরোহিত হইয়া যায় এইরূপ আশ্বাস প্রদাণ করেন । Ilog.l এই বিরোধের সমাধান করিয়াছেন ক্রিয়াব্যাপানের মধ্যে। কিন্তু গ্রন্থকারের সমাধান অন্তরূপ। তিনি বলেন “সম্বন্ধগুলিকে পৃথক করে দেখি বলেই ক্রিয়াব্যাপারের মধ্যে তাদের একত্র দেপে তাদের সমাধান কতে চেষ্টা করি, কিন্তু জেৰদ্ষ্টির মধ্যে এই কথাটি যেন আমাদের চোখে বেশ পরিষ্কার হয়ে আসে যে যেসম্বন্ধগুলিকে আমরা বুদ্ধির মায়ায় পৃথক্ বলে মনে করি সেগুলি পৃথক নয় ; তাদের প্রত্যেকের সন্ত্রী অপরের মধ্যে নিহিত হ’রে রয়েছে। তাহ একও নয় বক্তও নয় ।” তাহার মতে চিরকাল হইতে যে Laws of Thom hা (চিন্তাপদ্ধতির নিয়ম ) প্রচলিত হইয়. আদিতেছে, তাহার ** Trotto "wolfèg it; I The Law of Identity ( তাদাঞ্জানিয়ম ) অনুসাবে arol of six axé The saw of Tantradiolium (বিরোধ নিয়ম) অনুসারে যাহ! এক তাহ অনেক নয় । arga ga i g zra«: 55š ж57 at t Tho Law of Excluded Aful li { পরস্পরবিরোধী বস্তুদ্বয়ের মধ্যে তৃতীয় প্রকার অসম্ভব ) অনুসারে বস্তু এক কিংব গলেক হইবে—দুইই মিথ্য নয় । এই নীতিগুলি BBBS BBBBB BB BBB BB BBBS BBB BB BBBBBB এক ব বড় বলিতে হইবে এবং তদিতপ্লটিকে মিথ্যা বলিতে হইবে । কিন্তু SD BKgSBB BB BB BBBBB g gBBB S BBB BB BBBB মধ্যেই ধন পঢ়ে, কেবল বুদ্ধির দ্বার প্রতীতিকে উড়াইয়া দিয় সত্য fপদ্ধারণের চেষ্টা বিড়ম্বন মাত্র । ড:র দাশগুপ্তের মতে জড় ও জীবের মধ্যে সামঞ্চস্ত স্থাপন করিবার চেষ্টাও অনবগুক। কাজেই জন্ড হইতে জীবের বা জীব হইতে জড়ের গুষ্টি নিরূপণ করিবার প্রয়োজন নাই, এবং তাহ হইতেও পারে না ; gg eBB BBBB BBSL BBBBBB JY0 BBSBBS BBBB সহিত জ্যকলাকে: লেমন নিয়ন, প্রকার ও সংগঠন বিষয়ে আতাস্তিক BBBB BB BBS BBBB BBBSBB BBBB BBBBBB BBBS BB BBS BBB BB BBBS BBBB ggBB BBB BBBBS BB জীব হইতে চৈতন্মের উৎপত্ত্বিও অসম্ভব । চৈতন্তের প্রকাশত ও ও পরপ্রকাশতারাপ ধৰ্ম্ম জড় বা জীবলোকে দেখ যায় ন । পাশ্চাত্য জগতে ॥ichariour: গণ এবং Russel। প্রভূতি দার্শনিকগণ জড় হইতে চৈতন্তের উৎপত্ত্বির ব্যাখ্য' করিতে প্রয়াসী হইয়াছেন । "Rass'll তাঁর Analysis of Mindএ যে সমস্ত উজাহারণ দিয়েছেন এবং বিশ্লেষণ কলেছেন তাঁর অধিকাংশই হচ্ছে মামুষের জীবনের সেক্ট দিকৃট? যেদিকটায় সে জৈবধাএার প্রয়োজনের সহিত সম্বন্ধ বা যে-দিকটায় মানুষ জড়প্রকৃতির সহিত সম্বন্ধ। কিন্তু আমাদের চিন্তু-প্রণালীর মধ্যে এবং গোট মনোব্যাপারের আত্মগতি, আত্মনিয়ম ও আত্মপ্রতিষ্ঠার মধ্যে সম্পূর্ণ পূর্তন রাজ্যের নুতন নুতন নিয়ম পদ্ধতি দেখতে পাই যেগুলিকে কিছুতেই জৈব ব্যাপারের কোঠায় ফেলা যায় ন ।” তাহার সিদ্ধান্ত হইতেছে যে জড়রাজ্য, জীবরাজ্য ও মনোরঞ্জ্য পরম্পর সম্বন্ধ ও পরস্পরের মধ্যে অনুপ্রবিষ্ট হইয়াও প্রত্যেকে স্থতন্ত্র এবং কোনও রাজ্যের নিয়মের খাঁর অপর রাজ্যের ব্যাখ্যা হইতে পারে ন; প্রত্যেক প্রাজ্যের নান ব্যাপারের মধ্যে যে ঐক্য অাছে সে ঐক্যের অর্থ সামঞ্জস্ত বা “তদখযোগিতা —অর্থাৎ একটি যে অপরটির কাজে লাগতে পারে, এ জাতীয় ঐক্য।" জার যেমন নান। জীবনের সান্নিধ্য ও সাহচর্ষ্যে ও প্রতিক্রিয়ার মধ্য দিয়া একটি সমষ্টি জীবকোষ উৎপন্ন হয় এবং তাছাদের অর্ধার্থিভাবগত ঐক্যের মধ্যে খণ্ড খণ্ড জীবকোলের স্বাতন্ত্রা তিরোহিত ন হইয় পরস্পরের পুষ্ট ও বৃদ্ধিতে সমগ্রের পুষ্টি ও বৃদ্ধি এবং সমগ্রের পুষ্টিতে খণ্ড খণ্ড জীবকোসের পুষ্টি সাধিত হয় - তেমনি একটি চিত্তের উপর অন্ত একটি চিত্ত্বের প্রভাল বিস্তারে ও ক্রিয়াপ্রতিক্রিয়ায় একটি স্বতন্ত্ৰ মনোরাজ গড়িয়া উঠে এবং ইহার ফলে প্রত্যেক মন তাহার স্বাতস্থ্য বজায় রাখিয়া বিশিষ্ট স্বাতন্ত্র্য ও ‘8 Hol wire ord “Trans subjectivo e inter-subjective LLLLLLSLLLLL SMBB BB BBB BBB K BBB BB BBBB DD BBBD তার বিশ্বয় ও চিন্তাময়রপে বেড়ে উঠতে পারত না।” ডক্টর দাশগুপ্ত মণ বলিঙ্ক স্বতঃ বস্তু বা শফ্রি স্বীকার করিতে প্রস্তুত নহেন। তিনি মণ বলিতে বুঝেন কতকগুলি বিশিষ্ট নিয়ম পরম্পর ব ৰ্যাপার-পরম্পরার সামঞ্জস্ত। এই মনের বিশিষ্ট পরিণতিই তাহার মতে আত্মা । “আত্মা বা ৪ lf.--হচ্ছে একটা জীবণের সমস্ত অনুভূতির সমস্ত experioncoএয় একটা সঞ্চিত অভিব্যক্তি ? তিনি আত্ম বলিলে কোন t runacandonu ফুটস্থ বস্তু বা ক্ষণ-বিধ্বংসীশ্বন্ধ-সমষ্টি বুঝেন না। আত্মা একটি concrete entity got F1 entity fez orto Ra; aos afasta - রূপে সেটি প্রতিভাত হয় না ; আমাদের য: কিছু অনুভূতি যা কিছু exption৫ হয়েছে সেগুলি পরস্পরের মধ্যে পরম্পরে অস্তঃপ্রবিষ্ট হয়ে হয়ে একটি অখণ্ড সন্তায় পরিণত হয়েছে ; সে সত্তার মধ্যে অনুভূতির ক্রম নেই, আছে পুৰ্ব্বাপরের ক্রমাতীত অখণ্ড সত্ত্ব •••‘আমি বলতে য বুঝি সেট হচ্ছে আমার অন্তজীবনের সমস্ত অনুভূতির একটি অখণ্ড দ্বীপ ইতিহাস ; অপও বলেই সেই ইতিহাসটি সকল সময়েই আমার সামনে জাগরক, সেটি একটি অবিভাজ্য ইতিহাস বলেই মনেীরাজ্যের সমস্ত বৈচিত্র্যের মধ্যে সমস্ত বিচ্ছিন্নতার মধ্যে ও এই "আমি’র মধ্যে এমন একটি ঐক্য আছে যে ঐক্যটি তার সমস্ত ইতিহাসকে একটি অগও পদার্থের দ্যায় ব্যবহার করতে পারে ।---সমস্ত মনের ইতিহাস ‘আমির মধ্যে আছে বলে “আমি একট বিচিত্রতাময় complex unity ৰ out, y এবং এই জগুই এর মধ্যে শারীর অনুভূতির অংশ এবং জেব অনুভূতির অংশগুলিও পূর্ণ মাত্রায় বিদ্যমান । এই আধিপট স্থির ম হয়েও স্থির, স্থির হয়েও সৰ্ব্বদাই ধৰ্দ্ধনশীল ও পরিবর্তনশীল ” মামুন্স খলিতে যাহা বুদ্ধ ধায় তাহ জঞ্জ, জীব ও মন এই তিন রাজ্যের পরম্পর সংঘাতে ও আদান প্রদানে উৎপন্ন এবং ইহাদের কোন অংশই মিগা “পরিচয়” নামক দ্বিতীয় প্রবন্ধে এই কথাটিই বেশ পরিস্ফুট &ইয়াছে । এখানে দেখানে হুইয়াছে যে সৎ, বস্তু বা substance বলিয় যে category দার্শনিকগণ এতকাল চিন্ত, করিয়া আসিতেছেন ইহা বিকল্প (abstraction) মাত্র । এইরূপে আত্মা প্রভৃতিও স্বতন্ত্র বস্তু নছে । “সম্বন্ধচক্রের সপ্লিবেশে যে রচনাটি রহিয়াছে তাছাই আমাদের আত্ম, তাঁহাই বিশ্বভুবনের আত্ম ।” গুণ ও গুণীয়, দিক কাল ও আধেয় বস্তুর মধ্যে, সম্বন্ধ ও সম্বন্ধীর মধ্যে ভেদবুদ্ধি করিয়া দার্শনিকগণ ৰে জটিলতার অবতারণা করিয়া থাকেন, সে জটিলতার কোন অবকাশ নাই ডক্টর দাশগুপ্তের নূতন দর্শনের মধ্যে । এইরূপ জ্ঞান ও জেয়ের মধ্যে যে অনতিক্রমণয় ভেদ কল্পনা করির দার্শনিকগণ যুণাবর্ভের মধ্যে পতিত হইয়াছেন, তাহ তাহাদের স্বকীয় স্বষ্টি । “শব্দের সহিত যেমন অর্থের সম্পর্ক আমাদের মনোলোকের রূপপ্রকাশের সহিতও তেমনি বছিলোকের রূপের আমুরাপ্য। শব্দ যেমন অর্থের সমানধৰ্ম্ম না হইয়াও অর্থের পরিচয় দেয় আমাজের অস্তরের রূপপ্রকাশও তেমনি বহির্জগতের রূপলোকের সদৃশ ন হইয়াও তাহার আমুরপোর দ্বারা তাহাকে প্রকাশ করে ।---মুর্তরূপে ঘাঁহ বাহিরে, অমুর্তজ্ঞানরূপে তাহ ভিতরে, তাই উপনিষদ বলিয়াছেন ‘ম্বে বা ব্ৰহ্মণে রূপে মুৰ্ত্তঞ্চামুৰ্ত্তঞ্চ । গ্রহ্মের দুষ্ট রূপ মূৰ্ব এবং অঘূর্ব।” বর্তমান কালে স্কুরোপ ও আমেরিকায় রে নূতন
