(J9o
ভকতেৰে আৰকত কলরবর্তন ঘটবে নীল-কেনি। পূর্বেই বলিয়াছি পৃথিবীর ইতিহাসে মেরুদণ্ডী জীবের মধ্যে সৰ্ব্বপ্রথম মৎস্যই দেখা যায় । মেরুদণ্ডী ও অ-মেরুদণ্ডী জীবের মাঝামাঝি অ্যাম্ফিওক্সাস্ (Amphioxus) নামে এক জাতীয় জীব দেখিতে পাওয়া যায়। ইহারা সমুদ্রতীরবর্তী বালির মধ্যে গৰ্ত্ত খুড়িয়া বাস করে। ইহাদের মেরুদণ্ড নাই কিন্তু মেরুদণ্ডের স্থলে নোটো-কড’ নামে স্থল মাংসের একটি দণ্ড আছে। আম্ফিওক্সাসজাতীয় কোন একটি জীব হইতেই মেরুদণ্ডী মাছের উৎপত্তি হইয়াছিল। কত লক্ষ বর্ষ অতিক্রান্ত হইল—মাছই তখন পৃথিবীর সৰ্ব্বশ্রেষ্ঠ প্রাণী । পৃথিবীতে নৈসর্গিক বিপ্লব অন্তরঙ্গই ঘটিয়! আদিতেছে । ইহার ফলে আজ যেখানে জল কালই সখনে স্থলভাগ আত্মপ্রকাশ করে । এইরূপ বিরাট বিপ্লবে •াশনাল: শুষ্ক হঈয় গেল ; মাছের এমনি ভাবে ডাঙায় উঠিয় পড়িল, বাহারা ডাঙায় আসিল, বায়ু হইতে নিশ্বাস-প্রশ্বাস লইবার জন্য তাহাদের ফুসফুস ছিল না, কাজেই লক্ষ লক্ষ মাছ মরিতে লাগিল । অবশিষ্ট জলে কতক মাছ আশ্রয় গ্রহণ করিল ; কিন্তু প্রখর রৌদ্রে অতিষ্ঠ হইয়া ছায়ার আশায় ডাঙায় উঠতে বাধ্য ইল । কিন্তু BBBBS BB BBBB BBBB BBBB BBBBS BBSBBS BB BBBBS BBBB BB BuS BBBBB BB BB sgt BBBB BB অতি কষ্টে কান্কোর পাশের পাতল চামড় ছাপা বাতাস হইতে শ্বাস-প্রশ্বাস গ্রহণ করিবার চেষ্টা করিতে লাগিল । কেত কেই ইতাতে কতক পরিমাণে কুতকার্য্য হইল অবশিষ্ট্রের মরিল । ইষ্টরোপের কোন কোন স্থানে এক জাতীয় মাছ লখিতে পাওয়! যায়, ইহাদিগকে ফুসফুস মাছ বলে । ইeাদের পন্সপুকুধেরা হয়ত প্রাকৃতিক বিপ্লবের ফলে বা অঙ্গ কোন অবস্থাবিপর্যায়ে পড়িয়া আত্মরক্ষার্থ অনেক দূর অগ্রসর হুষ্টয়াছিল। ইeানের ফুলকে ও ফুসফুস দুইই আছে । জলের মধ্যে ফুলকে ও বাতাসের মধ্যে .ـه ফুসফুসের সাহায্যে শ্বাস প্রশ্বাস গ্রহণ করিতে পারে । ক্ৰমে এ ভাবে মাছের সাহস বাড়িরা গেল—তাহারা ডাঙায় ও জলে উভ খামাদের দেশীয় কষ্টমাছ জt
T 중 স্থানে বিচরণ করিতে লাগিল । ব্যাং-মাছ কাচের গা বাহিয়৷ জল হইতে কিছু দূর উপরে উঠিয়৷ শোষণ-যন্ত্রঙ্কর আটকাইয়া রহিয়াছে ষ্ট্রেবাসী SN98-9 বাস করিলেও অনেকক্ষণ পর্য্যস্তু ডাঙায় থাকিয়াও জীবনধারণ করিতে পারে । ইহাদিগকে উভচর মাছ বলা যাইতে পারে। কান্কোর সাহায্যে ডাঙায় অনেক দূর পর্য্যন্ত ইহার অবলীলাক্রমে হঁটিয়া অগ্রসর হক্টতে পারে । অতিবর্ষণের সময় কইমাছ পুকুরের খাড়া পাড় বাচিয়া ডাঙায় উঠিয়া আসে ; ইহা অনেকেই দেখিয়! থাকিবেন । এইরূপে কত বিচিত্র অবস্থার মধ্যে পড়িয় মাছের যে কত বিভিন্ন অবস্থায় রূপাস্তরিত হইয়াছে তাহার ষ্টয়ত্ত নাই । অনুশীলনের ফলে কোন কোন মাছের আবার পাখীর মত আকাশে উড়িবার ক্ষমতাও জন্মিয়াছে। ব্যবহারের ফলে তাঙ্গদের কানকোর সম্মুখস্থ পাখন দুষ্টটি ডানার মত বড় চষ্টয়া গিয়াছে । উভচর মাছের মধ্যে কইমাছ বাৰ্তাত আমাদের দেশের সমুদ্রের কাছে নদীর মোহানায় নানা জলে গুলে’ মাছের মত এক জাতীয় মাছ দেখিতে পাওয়া যায় । ইহাদিগকে আমরা ব্যাং মাছ নামে অভিহিত করিব । কারণ হঠাৎ দেখিলে ইহাদিগকে লম্ব লজ ওয়ালা বড় বড় বেঙাচি বলিয়াই ভুল হয় । ইহাদিগের বৈজ্ঞানিক নাম ‘পেরিঅপথ্যালমাসূ । ইহাদের চক্ষু দুইটি কাক ভূ:র মত লম্বা বোটার উপর অবস্থিত বলিয়াই এই নামকরণ ইষ্টয়াছে । বিভিন্ন দেশের সমুদ্রোপকূলে এবং সামুদ্রিক দ্বীপের নদনদীর মধ্যে ইঙ্গাদিগকে প্রচুর পরিমাণে দেখিতে পাওয়া যায় । BBB BB gg BB BBB eeeBB BBBBB Bt BBBB S KBBB BBB BBB BBB BB BBS BBBB BBS BBB BB পড়িবার ভয়ে পূপের পাখনার সাঙ্গায্যে কঠিন জিনিষ অণকণ্ডাষ্টয়া ধরিবার ও ডাঙায় বেড়াইবার স্বভাব ইতাদের আয়ত্ত হইয়াছিল । বংশবৃদ্ধির ফলে কালক্রমে ষ্টতার সর্বত্র ছড়াইয়া পড়িয়াছে । KBBBBBK KBBBB BBBBB BBBBBS BBBB BBBBS ফলতা প্রভূতি স্থানে এই মাছ প্রচুর পরিমাণে দৃষ্টিগোচর হয় । BBBBB BBBB BYgB BBB BBBB BBB SBBBS BDD BB BB L0 BB BBSS DJS BB BBBB BBBB BB BBBS ব্যাং-মাছটিকটিকির মত গাছে চড়িয়াছে
