পাতা:প্রবাসী (ষট্‌ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫৯৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পশ্চিমযাত্রিকী-স্ত্রীমতী ছৰ্গাবতী ঘোষ । রঞ্জন পাবলিশিং হাউস, ২৪২ মোহনবাগান রে, কলিকাত, ক্রাউন ৮ পেঞ্জী, ১৭১ পু, ՀՆյտ է `ੇਸ਼ਾਂ যখন ‘প্রবাসীতে বাছির গুইতেছিল তখনই ইহার রচনাভঙ্গিতে আকৃষ্ট হইয়াছিলাম। এক্ষণে পুস্তকাকারে ইহার কুদৃগু কলেবর ও রম্য প্রচ্ছদপট দেখিয় এই জন্য খুশী হইয়াছি যে, প্রকাশকের হাতেও ইহার মর্য্যাদা রক্ষণ হইয়াছে । বাংলায় এ-পর্য্যন্ত বহু ভ্রমণ-বৃত্তাল্প লিখিত হইয়াছে ; কবিত্ব পাণ্ডিত্য ও তথ্য প্রভূমির পৰ্য্যাপ্ত সমাবেশে, অথব লেখকের আত্মপ্রচারের ভঙ্গিমায় সে-সকল রচনা যতই উপভোগ্য হউক প্রায়ই এমন সরস ও মুখপাঠ্য হয় না । এই কাহিনীটি পডিবার সময়ে আমরা রবীন্দ্রনাথের ‘ব্লুরোপ-প্রবাসীর পত্র ও ইন্মমাধব মল্লিকের ‘বিলাত ভ্রমণ স্মরণ করিয়াছি । সকল সাহিত্যিক রচনা যে কারণে উৎকৃষ্ট হয় লেখকের সেই স্বকীয় দৃষ্টি ও সহজ প্রকাশক্ষমতা এই ভ্রমণ-কাহিনীতে আছে । এই গ্ৰন্থখানি এক হিসাবে সম্পূর্ণ নূতন-ইতিপূৰ্ব্বে থাটি বাঙালী মেয়ের চোপে, যুরোপের রাস্তাঘাট, দোকান-পসার ও লোকযাত্রার নানা দুস্ত এমনভাবে প্রকাশিত হইতে আমরা দেখি নাই। আমাদেরই ঘরের মেয়ে অন্তঃপুর ছাড়িয়া, সমুয়ে পৰ্ব্বঙ্গে মরভূমিতে, আধুনিক সভ্যতার জনাকীর্ণ পীঠস্থানগুলিতে বেড়াইতে बोश्ब्रि श्छेब्राप्छन : नान्नैौश्लड ८कोडूशलद्र cषभन अख नाई cठबनई পথের মাঝেও কূলীয়-প্রত্যাশী মনের নানা বিষয়ে অতৃপ্তি, আহার্যग**इ ७ ब्रकन-शांद्रिणांürग्न छन; $९क$ कम नtझ्, पञांदांब्र खरलग्न জপ্রাচুর্যহেতু বঙ্গরমণীসুলভ অস্বস্তি, অপরিস্কার ও অপরিচ্ছন্নতার জন্য অধীর অসন্তোষ প্রভৃতি রচনাকে যেমন সত্য ও সঞ্জীৰ করিয়াছে, তেমনই সৰ্ব্বত্র একটি সবল অথচ শুনন্ত্র আত্মমৰ্য্যাদাবোধ এবং সেই সঙ্গে চাপল্যহীন রসিকতা তাহাকে প্রীমতী করিয়াছে। আধুনিক শিক্ষার সুফল যে সুস্থ ও উণর মনোবৃত্তি, লেখিকার রচনায় তাহ যেমন ফুটবাছে, তেমনই ভয়ঘরের বাঙালী বধু ও কন্যার যে স্বভাবটিকে আমরা এখনও বহুকালাজিত মূল্যবান সম্পদের মতই গণ্য করি তাছাও ইহাকে একটি ক্রমশঃ দুল্লভ বৈশিষ্ট্য দান করিয়াছে । পরিচয় হিসাবে দু-একটি স্থান উদ্ধত করিতেছি – “ফটো তুলতে গিয়ে সে এক হাসির ব্যাপার, আমরাও চড়ব না, জীর গাইডও ছাড়বে না ; বলে কি, ছবি তোলবার সময় অন্তত: একবার উটের পিঠে চড়তেই হবে । তাঁকে বোঝান গেল, আমরা মাটিতে ীিড়িয়ে ছবি তোলাতেই ভালবাসি। সে মাছোঁড়বাঙ্গ, বললে উটের পিঠে নিতান্তই যদি না ওঠ তো, উটের লাগামটি হাতে ধ’রে তোমাদের “ইসিবাও”দের ঠিক পাশেই গাড়াও, তা হলে কাল্পদ মন্দ হবে ন । কি করি, পড়েছি ঘবনের হাতে, একবার ধরতে চেষ্টা করলুম, পোড় উট এমন বিকট হয়ে ডেকে উঠল যে লাগাম ছেড়ে বলে ফেললুম না বাপু, কাজ নেই এসব কায়দায় । বাঙালীর মেয়ে সকাল হ’লেই ভাড়ার বের করে বঁটি পেতে কুটনোয় বসা অভ্যেস, এ হেন মনিধি চোখে পিরামিড দেখছি তাই যথেষ্ট।” “...कोप्ञब्रिन oाप्ष क्रित्न चानहि इल्या९ छिन जक जङ्ठ ब्रकम அகே.ே . 安守裔尼夺 o - o ു.o, :בא o 罗 鷺 o { go * © క్త ട്ടു ό 哆 {

تعيونخ

- ج تئټي؟. ٦بټنعي ټ S গলার স্বল্প শুনে ফিরে চাইতে জেপি দুটি যুবতী আমার হাত তুলে বক দেখিয়ে নিজেদের মধ্যে হেসে লুটোপুটি খাচ্ছে। আমি মনে মনে ভাবতে লাগলুম এমন বুড়োধাড়ী মেয়ে এত অসভ্য কেন ? আমাদের দেশে ও-বয়সে যে ছেলেমেয়ে নিয়ে ঘর সংসার করতে হয় ।” “এক ইংপ্লেঞ্জ মহিল তার ছোট ছেলেকে নিয়ে যাচ্ছিলেন । ছেলেটি খেল করতে করতে তার গালে কি রকমে একটু কাদা লাগিয়ে ফেলেBBB S BBB DDB BBBBD BB BBB BB BBB BBD মুখের খ-খ-র দ্বারা এক কোণ ভিজিয়ে ছেলের গালের কাদা তুলে দিলেন। আর একদিন ..এক জায়গায় গোটাকতক কুলী শাবল নিয়ে রাস্ত খুড়ছিল । হঠাৎ খুধু ফেলার আওয়াজ হতেই আমি সেদ্ধিকে চেয়ে দেখলুম।-ও হরি ! দেখি তার হাতে কালি লেগেছে, সেই হাত দুখানি অঞ্জলি ক’রে মুখের সামনে ধ’রে অনবরত ওরাকৃষ্ণু করে হাতের তেলোর উপরেই খ খ ফেলে হাতে সাবান দেওয়ার মত হাত কচলাতে লাগল। তার পর পকেট থেকে বুমাল বার করে মুছে ফেললে ।. আমাদের দেশের ধাঙ্গড় ও মেথর-ধারা অনবরত ময়লা পরিষ্কার করছে—তাদের ভেতরেও বোধ হয় খ-খ-র দ্বার ছেলের মুখ-মোছান, নিজের হাত ধোয়ার ইচ্ছ। কোন দিন হবে না।” বইখানির ভাষা আধুনিক চলতি ভাষা নয়-সত্যকার মাতৃভাষা ; যেমন শুদ্ধ ইডিয়ম তেমনি শিষ্টও হই । এই পুস্তকখানির প্রতি শিক্ষিত পাঠকশ্রেণীর দৃষ্টি আকর্ষণ কর। কৰ্ত্তব্য বলিয়া মনে করি। আনন্দবাজার-শ্রীঅশোক চট্টোপাধ্যায়। রঞ্জন পাবলিশিং হাউস, ২৭২ মোহনবাগান রে, কলিকাতা । মূল্য ২॥• । শ্ৰীধুত অশোক চট্টোপাধ্যায় এত দিনে স্বনামে জাহির হইলেন । ‘প্রবাসীর পুষ্ঠায় এই সকল রঙ্গ-চিত্র যপন বেনামীত্তে বাহির হইত তখনও এগুলির লেখক কে সে-সম্বন্ধে আমাদের মনে কোনও সঙ্গেহ থাকিত না । কারণ এগুলির ভাষ; ও কল্পনার ভঙ্গীতে আর যাহাই না থাক একটি যে বলিষ্ঠ মন-রসিকতার মাত্র-রক্ষাতে যে প্রকৃতস্থতা, এবং প্লট-উদ্ভাবনায় যে জ্যামিতিক রীতি লক্ষিত হয়, তাহ ঐ ব্যক্তিটিরষ্ট নিজস্ব। চট্টোপাধ্যায় মহাশয় এক জন থেচ্ছ-সেবক সাহিত্যিক অর্থাৎ আসন করিয়া চক্রে বসিয়া সাধন করা তাহার প্রকৃতিবিরুদ্ধ । বয়স্কাউটদের সর্দায়ী, লাইট ইনফ্যাষ্টি র সিপাহীগিরি, মোটর লইয়৷ দূরের পাঞ্জ, বঙ্কিং-চর্চ, কালোয়াতী সঙ্গীতের প্যাচ প্রভৃতির মতই কবিতা ও গদ্যরসরচনা প্তাহার দেহমলের সহজ ক্ষুধা, নিবৃত্তির উপায় । জাঞ্জিকার দিনে এরূপ হস্থ ও স্বাস্থ্যবান মনঃপ্রকৃতি জামাদের সমাজে জুল্লভ হইয়া উঠিতেছে। স্বতরাং ‘আনন্দৰাজারের মত পুস্তকে যে ধরণের কৌতুকপ্রিয়ত, ও তাহার অন্তরালে বে বলিষ্ঠ ব্যাঙ-মনোভাব রছিয়াছে তাহা একটু অসাধারণ বলিয়াই মনে হইবে। তাহার চিত্রিত হসন্ত তরফদার, পীতাম্বর সাণ্ডেল, সৰ্ব্বেখর ঘটক প্রভৃতির প্রোটােটাইপ আধুনিক সমাজের বাসিন্দাই বটে, কিন্তু সেগুলিকে তিনি বে হাস্য-ৰূপণে প্রতিবিধিত করিয়াছেন সে-দর্পণের বিশেষত্ব এই যে তাহাতে ব্যক্তিগুলির চেহারা অতিমাত্রায় প্রলম্বিত ৰ৷ কুম্বীকৃত হইলেও, কুত্ৰাপি কলঙ্কাস্যের