পাতা:প্রবাসী (ষট্‌ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৬২৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মাঘ । ব্যবসা আমাদের দেশে করা হয় নি । দুর্ভাগ্যবশতঃ আজকাল বাজার-চলতি অধিকাংশ য়্যাসপিরিনই রাসায়নিক সংমিশ্রণে তৈরি হয় । চৰ্ম্মরোগের পক্ষে চালমুগরা তেল বিশেষ উপযোগী । স্তর নিওলাড রোজাস যপন আবিষ্কার করলেন যে এই তেল কুষ্ঠব্যাধির পক্ষে বিশেষ উপকারী, তখন থেকে এই ভেলের প্রয়োজনীয়তা বিশেষ ভাবে বেড়ে গিয়েছে । তিনটি বিভিন্ন জাতীয় গাছের বীজ থেকে এই তেল পাওয় qfą i Kl, Taraktogenos, Kui zii, Gynocandia. odorata । প্রথমোক্ত গাছ থেকেই সৰ্ব্বোৎকৃষ্ট তেল পাওয়া যায়। এই গাছ ভারতবর্ষের পশ্চিম উপকূল অঞ্চলে জন্মায় । দ্বিতীয় গাছ থেকে মধ্যম শ্রেণীর তেল পাওয়া ধায় এবং এই গাছ বাংলা, ব্রহ্মদেশ অপসাম অঞ্চলে BBB S SSBBBB Kz BBB BS SSBBB SYSBBS BB ব্যবসার বাজারে তার বিশেষ কোন চাহিদা নেই—-৭ই গাছ হিমালয়ের পূর্ব অঞ্চলের জঙ্গলে পাওয়া ধায় । ইনফ্লুয়েঞ্জার ওষুধে সিনামল অয়েল হ’ল প্রধান অঙ্গ। দক্ষিণ ভারতে এবং ভারতের পশ্চিম উপকুল অঞ্চলে cinnamomum zeylanierını ব’লে এক রকম গাছ জন্মায় । সেই গাছের পাতা সুইয়ে এই তেল পাওয়া যায়। সেচেল্লিস দ্বীপপুঞ্জেও এই জাতীয় গাছ জন্মায়, এবং সেখানে পাতা চুইয়ে তেল বার করবার তিরানব্বইটি ডিসটিলারী আছে। এই গাছের ছালই হ’ল আমাদের ডালচিনি । র্যারা রোলাণ্ডের ম্যাকাসার অয়েল ব্যবহার করেছেন, এই তেল কি ভাবে তৈরি হয়, তা জানতে হয়ত তাদের গুংমুক্য থাকতে পারে। প্রধানতঃ ব্রহ্মদেশ, বিহার, উড়িষ্যা, {&zitwt+f qR= x(*(1z!tRt- Sekeleichera trijuga -ifta এক রকম গাছ জন্মে, সাধারণত আমরা এই গাছকে কুমুম গাছ বলি । এই কুসুম গাছের বীজ থেকে যে কুসুম ভেল তৈরি হয় তাই হ’ল সেই মাথার তেলের প্রধান উপাদান। ব্রহ্মদেশ, বাংলা, বিহার, উড়িষ্যা, মধ্যপ্রদেশ এবং দক্ষিণ-ভারতে এই রকম গাছ জন্মায় । ভার নাম হ’ল ষ্ট্রিক্লাস-নাক্স-ভোমিক', এই গাছের বীজ থেকে নাক্স-ভোমিকা তৈরি হয়। মার্ক্সভোমিকা থেকে ষ্ট্ৰিকনিন পাওয়া যায়। তেতো চিরেতার কথা আপনারা সকলেই জানেন । হিমালয়ের উষ্ণতর অঞ্চলে এবং অরণ্য-সম্পদ "מב6 Swartia chirata ব’লে এক রকম লতাগুল্ম জন্মে, সেই শুকণে লতাগুল্মই হ’ল আমাদের চিরেতা । কতকগুলি গাছের পাতা ও কচি কচি ঢাল বাম্পের সাগধ্যে ইয়ে কপর পাওয়া যায়। বাজারে দ্ব-রকমের কপূর চলতি আছে । একটি হ’ল জাপানী কপূর, সেইটে হ’ল সাধারণ যে ব পর আমরা ব্যবহার করি। আর একটি হল বোর্ণিও কপূর । চীন জাপান এবং গপানের অধিকার" ফমোসা দ্বাপে rinnamomum ranıpliora x’tzi sit? Hifa, Efą cztą প্রথমোল কপর তৈরি হয় এবং এক্ট কপরষ্ঠ বৃহং মালায় ইউরোপে চালান যায়। পোর্ণিং, স্নমাল এবং সম্মিলিত Atsių děti; 1)ryal, ilanops ( romatica x’t-i H* +N BB BBBS BB KJ SBB BBSB BBB BBS BDS বর্তমানে জগতের প্রয়োজনীয় কপরের বহু অংশ রাসায়ণিক প্রক্রিয়ায় তৈরি হয় এব প্রধাণতঃ থাম্মেণীতেই তা হয়, কিশ্ব সেই রাসায়নিক পদ্ধতিরও মূলে আছে টারপেন্টাইন | আসে জঙ্গল থেকে । টারপেন্টাঙ্গনের কথাও এইবার বলছি । আজকাল বড়লোকের বৈঠকখানায় বার্ণিস ল্যাকারের কাজ প্রায়ই দেখতে পাওয়া যায় । এই ল্যাকারের বার্ণিস কি BB K0K BB DDS KDDS BBJJ BBB KS S KK K enfzala getal nteloriorrho to usit:ttrt 'tal slot Torr. KCC uYDS TT KJ MEE BSBBBBSB BBBS BB BBB BBS বার করা হয়। সেই সে পের্কেই পি সি ওয়েল ব'লে এক রকম তেল তৈরি হয় । এই ভেল হ’ল ল্যাকারের মূল উপাদান । বাক্স টেবিল ডি৭ এবং অল্পরূপ ভারী জিনিসের জন্যে ল্যাকারের কাজের ভিত্তি স্বরূপ লাশ এবং হালকা কাঠ ব্যবহৃত হয় এবং চুরুটের বাক্স-জাতীয় ছোটখাটো জিনিষের জন্যে কাপড়ঠ ব্যবঙ্গত হয় । আমব! মাকে জুন বলি ইংরেজীতে ভার নাম হ’ল রোসি, কখন গু কপলণ্ড কোলোকনি" বলা হয় । সাবান, অয়েল-প্লথ, লিনোলিয়াম কাগজ, সিলমোহরের মোম, গ্রামোফোন রেকর্ড, বৈদ্যুতিক ইনস্কলেটর প্রভৃতির নিম্মাণকার্ধ্যে রজন লাগে। পাইন-জাতীয় গাছের গুড়ি থেকে রোসিন পাওয়া যায়। চোয়াবার সময় টারপেণ্টাইনের